क़ुरआन के अर्थों का अनुवाद - अल-मुख़तसर फ़ी तफ़सीर अल-क़ुरआन अल-करीम का बांगला अनुवाद। * - अनुवादों की सूची


अर्थों का अनुवाद सूरा: सूरा अल्-जासिया   आयत:

সূরা আল-জাসিয়া

सूरा के उद्देश्य:
بيان أحوال الخلق من الآيات الشرعية والكونية، ونقض حجج منكري البعث المتكبرين وترهيبهم.
প্রবৃত্তির অনুসরণপূর্বক হকের ব্যাপারে হঠকারিতা প্রদর্শনকারীদের সামনে আয়াতসমূহ উপস্থাপন ও পরকালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়ার মাধ্যমে তাদের সংশোধন।

حمٓ
১. হা-মীম, এ সব যুক্তাক্ষরের ব্যাপারে আলোচনা সূরা বাকারার শুরুতে করা হয়েছে।
अरबी तफ़सीरें:
تَنزِيلُ ٱلۡكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلۡعَزِيزِ ٱلۡحَكِيمِ
২. এই কুরআন সেই আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ যিনি পরাক্রমশালী। যাকে পরাস্তকারী কেউ নেই। তিনি তাঁর সৃষ্টি, নির্ধারণ ও পরিচালনায় প্রজ্ঞাবান।
अरबी तफ़सीरें:
إِنَّ فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ لَأٓيَٰتٖ لِّلۡمُؤۡمِنِينَ
৩. অবশ্যই আসমান ও যমীনের সৃষ্টিতে মু’মিনদের জন্য আল্লাহর ক্ষমতা ও একত্ববাদের উপর বহু প্রমাণা রয়েছে। কেননা, তারাই নিদর্শনাবলী দ্বারা উপকৃত হয়।
अरबी तफ़सीरें:
وَفِي خَلۡقِكُمۡ وَمَا يَبُثُّ مِن دَآبَّةٍ ءَايَٰتٞ لِّقَوۡمٖ يُوقِنُونَ
৪. হে মানব সকল! তোমাদেরকে ক্রমান্বয়ে বীর্য, রক্তপিÐ ও মাংসপিÐ থেকে সৃষ্টি করা এবং সর্বোপরি ভূপৃষ্ঠে চলমান প্রাণীরূপে নিয়ে আসার মধ্যে রয়েছে আল্লাহর ¯্রষ্টা হওয়ার উপর বিশ্বাসী মানুষদের জন্য বিশেষ নিদর্শনাবলী।
अरबी तफ़सीरें:
وَٱخۡتِلَٰفِ ٱلَّيۡلِ وَٱلنَّهَارِ وَمَآ أَنزَلَ ٱللَّهُ مِنَ ٱلسَّمَآءِ مِن رِّزۡقٖ فَأَحۡيَا بِهِ ٱلۡأَرۡضَ بَعۡدَ مَوۡتِهَا وَتَصۡرِيفِ ٱلرِّيَٰحِ ءَايَٰتٞ لِّقَوۡمٖ يَعۡقِلُونَ
৫. আর দিবা-রাত্রির পরিক্রমা এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে আসমান থেকে অবতীর্ণ বৃষ্টি যদ্বারা তিনি উদ্ভিদ উদ্গত করার মাধ্যমে শুষ্ক যমীনকে জীবিত করেন যা ইতিপূর্বে মৃত ছিলো এবং তাতে কোনরূপ উদ্ভিদ ছিলো না আর তোমাদের উপকারার্থে কখনো এদিক আবার কখনো ওদিক থেকে বায়ু প্রবাহিত করার মধ্যে রয়েছে জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য প্রমাণাদি। ফলে তারা তদ্বারা আল্লাহর একত্ববাদ, পুনরুত্থান ও অন্য সব কিছুর উপর তাঁর ক্ষমতার প্রমাণ গ্রহণ করে থাকে।
अरबी तफ़सीरें:
تِلۡكَ ءَايَٰتُ ٱللَّهِ نَتۡلُوهَا عَلَيۡكَ بِٱلۡحَقِّۖ فَبِأَيِّ حَدِيثِۭ بَعۡدَ ٱللَّهِ وَءَايَٰتِهِۦ يُؤۡمِنُونَ
৬. হে রাসূল! এ সব নিদর্শনাবলী ও প্রমাণাদি আমি আপনার নিকট সত্য সহকারে পাঠ করি। তদুপরি যদি তারা আল্লাহর বান্দার উপর প্রেরিত বাণী ও প্রমাণাদিতে বিশ্বাসী না হয় তাহলে এরপর তারা আর কোন্ বাণীতে বিশ্বাসী হবে আর কোন প্রমাণে আস্থাবান হবে?
अरबी तफ़सीरें:
وَيۡلٞ لِّكُلِّ أَفَّاكٍ أَثِيمٖ
৭. আল্লাহর পক্ষ থেকে সকল মহা মিথ্যাবাদী ও ভুরি ভুরি পাপকারীর জন্য রয়েছে শাস্তি ও ধ্বংস।
अरबी तफ़सीरें:
يَسۡمَعُ ءَايَٰتِ ٱللَّهِ تُتۡلَىٰ عَلَيۡهِ ثُمَّ يُصِرُّ مُسۡتَكۡبِرٗا كَأَن لَّمۡ يَسۡمَعۡهَاۖ فَبَشِّرۡهُ بِعَذَابٍ أَلِيمٖ
৮. এই কাফির তার নিকট পঠিত আল্লাহর আয়াতসমূহ শ্রবণ করে অতঃপর সে তার কুফরী ও পাপসমূহের উপর হকের অনুসরণ অপেক্ষা নিজেকে বড় মনে করে অটল থাকে। যেন তার উপর পঠিত আয়াতসমূহ সে শুনেইনি। হে রাসূল! আপনি তাকে পরকালে তার দুঃখের সংবাদ প্রদান করুন। যা হবে তার জন্য অপক্ষেমাণ কষ্টদায়ক শাস্তি।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِذَا عَلِمَ مِنۡ ءَايَٰتِنَا شَيۡـًٔا ٱتَّخَذَهَا هُزُوًاۚ أُوْلَٰٓئِكَ لَهُمۡ عَذَابٞ مُّهِينٞ
৯. তার নিকট কুরআনের কোন কিছু পৌঁছুলে সে একে ঠাট্টার খোরাকে পরিণত করে। কুরআনকে নিয়ে উপরোক্ত এ সব বিদ্রƒপকারীদের জন্য রয়েছে কিয়ামত দিবসে অপমানকর শাস্তি।
अरबी तफ़सीरें:
مِّن وَرَآئِهِمۡ جَهَنَّمُۖ وَلَا يُغۡنِي عَنۡهُم مَّا كَسَبُواْ شَيۡـٔٗا وَلَا مَا ٱتَّخَذُواْ مِن دُونِ ٱللَّهِ أَوۡلِيَآءَۖ وَلَهُمۡ عَذَابٌ عَظِيمٌ
১০. তাদের সম্মুখপানে রয়েছে তাদের জন্য পরকালে অপক্ষমাণ জাহান্নামের শাস্তি। আর যে সব সম্পদ তারা উপার্জন করেছে তা আল্লাহর নিকট কোন উপকারে আসবে না। আর না তারা আল্লাহর পরিবর্তে ইবাদাতের উদ্দেশ্যে যে সব দেবতাকে ধারণ করেছে তারা তাদের কোন উপকারে আসবে। বরং তাদের জন্য কিয়ামত দিবসে রয়েছে মহা শাস্তি।
अरबी तफ़सीरें:
هَٰذَا هُدٗىۖ وَٱلَّذِينَ كَفَرُواْ بِـَٔايَٰتِ رَبِّهِمۡ لَهُمۡ عَذَابٞ مِّن رِّجۡزٍ أَلِيمٌ
১১. যে কিতাবটি আমি আমার রাসূল মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর অবতীর্ণ করেছি সেটি হকের পথ প্রদর্শনকারী। আর যারা তাদের রবের পক্ষ থেকে তাঁর রাসূলের উপর অবতীর্ণ আয়াতগুলোকে অবিশ্বাস করে তাদের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক নিকৃষ্ট ধরনের শাস্তি।
अरबी तफ़सीरें:
۞ ٱللَّهُ ٱلَّذِي سَخَّرَ لَكُمُ ٱلۡبَحۡرَ لِتَجۡرِيَ ٱلۡفُلۡكُ فِيهِ بِأَمۡرِهِۦ وَلِتَبۡتَغُواْ مِن فَضۡلِهِۦ وَلَعَلَّكُمۡ تَشۡكُرُونَ
১২. হে লোকসকল! আল্লাহই তোমাদের উদ্দেশ্যে সমুদ্র প্রবাহিত করেছেন। যেন তাঁর নির্দেশে তাতে জাহাজ প্রবাহিত হয়। আর যেন তোমরা উপার্জনের বিভিন্ন পন্থায় তাঁর অনুগ্রহ অন্বেষণ করতে পারো এবং যেন তোমরা তোমাদেরকে প্রদত্ত আল্লাহর নিআমতের শুকরিয়া আদায় করতে পারো।
अरबी तफ़सीरें:
وَسَخَّرَ لَكُم مَّا فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِي ٱلۡأَرۡضِ جَمِيعٗا مِّنۡهُۚ إِنَّ فِي ذَٰلِكَ لَأٓيَٰتٖ لِّقَوۡمٖ يَتَفَكَّرُونَ
১৩. তিনি তেমাদের উদ্দেশ্যে আসমানে পরিচালিত করছেন চন্দ্র, সূর্য ও তারকারাজি যেমন যমীনে নদ-নদী, বৃক্ষরাজি ও পাহাড় পর্বত ইত্যাদি তিনিই পরিচালিত করছেন। তোমাদের উদ্দেশ্যে এই কার্যাদি পরিচালনায় রয়েছে সে সব সম্প্রদায়ের জন্য আল্লাহর ক্ষমতা ও একত্ববাদের বহু প্রমাণ যারা তাঁর আয়াতসমূহ নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে ও তা থেকে উপদেশ গ্রহণ করে।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• الكذب والإصرار على الذنب والكبر والاستهزاء بآيات الله: صفات أهل الضلال، وقد توعد الله المتصف بها.
ক. মিথ্যা কথা, পাপের উপর অবিচল থাকা, অহঙ্কার ও আল্লাহর আয়াতসমূকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রƒপ করা বিপথগামীদের স্বভাব। এ সব ধরনের লোকদেরকে আল্লাহ ভীতি প্রদর্শন করেছেন।

• نعم الله على عباده كثيرة، ومنها تسخير ما في الكون لهم.
খ. বান্দাদের উপর আল্লাহর নিয়ামত প্রচুর। তন্মধ্যে সৃষ্টিকুলে যা কিছু তাদের উদ্দেশ্যে অনুগত করেছেন তা অন্তর্ভুক্ত।

• النعم تقتضي من العباد شكر المعبود الذي منحهم إياها.
গ. নিয়ামতরাজি বান্দাদের পক্ষ থেকে মাবূদের উদ্দেশ্যে শুকরিয়া আদায়ের দাবি রাখে। যিনি তাদেরকে এগুলো প্রদান করেছেন।

قُل لِّلَّذِينَ ءَامَنُواْ يَغۡفِرُواْ لِلَّذِينَ لَا يَرۡجُونَ أَيَّامَ ٱللَّهِ لِيَجۡزِيَ قَوۡمَۢا بِمَا كَانُواْ يَكۡسِبُونَ
১৪. হে রাসূল! যারা আল্লাহর উপর ঈমান এনেছে ও তদীয় রাসূলকে সত্য বলে স্বীকার করেছে আপনি তাদেরকে বলুন: তোমাদের সাথে যে সব কাফির মন্দ আচরণ করেছে এবং যারা আল্লাহর নিয়ামত কিংবা তাঁর গজবের পরওয়া করে না তোমরা তাদেরকে ক্ষমা করো। আল্লাহ অচিরেই ধৈর্যশীল মু’মিন ও সীমালঙ্ঘনকারী কাফিরদেরকে দুনিয়াতে তাদের কৃতকর্মের প্রতিদান দিবেন।
अरबी तफ़सीरें:
مَنۡ عَمِلَ صَٰلِحٗا فَلِنَفۡسِهِۦۖ وَمَنۡ أَسَآءَ فَعَلَيۡهَاۖ ثُمَّ إِلَىٰ رَبِّكُمۡ تُرۡجَعُونَ
১৫. সৎকর্মশীলের সৎ আমলের প্রতিদান তার জন্যই। আল্লাহ তার আমলের অমুখাপেক্ষী। পক্ষান্তরে যে মন্দ কাজ করে তার মন্দ কাজের শাস্তি তার উপরেই বর্তাবে। তার মন্দ কাজ আল্লাহর কোন ক্ষতি সাধন করবে না। অতঃপর তোমরা সবাই পরকালে এককভাবে আমার দিকেই প্রত্যাবর্তন করবে। যাতে আমি প্রত্যেককে তার পাওনা অনুযায়ী প্রতিদান দিতে পারি।
अरबी तफ़सीरें:
وَلَقَدۡ ءَاتَيۡنَا بَنِيٓ إِسۡرَٰٓءِيلَ ٱلۡكِتَٰبَ وَٱلۡحُكۡمَ وَٱلنُّبُوَّةَ وَرَزَقۡنَٰهُم مِّنَ ٱلطَّيِّبَٰتِ وَفَضَّلۡنَٰهُمۡ عَلَى ٱلۡعَٰلَمِينَ
১৬. আমি বনী ইসরাইলকে তাওরাত ও তদ্বারা ফয়সালা করার সুযোগ প্রদান করেছি। তাদের মধ্য থেকে বেশীর ভাগ নবী প্রেরণ করেছি। যারা ইব্রাহীম (আলাইহিস-সালাম) এর বংশধর। আর আমি তাদেরকে রকমারি উত্তম খাবারের মাধ্যমে জীবিকার ব্যবস্থা দিয়েছি এবং তাদের যুগের সকলের উপর তাদেরকে প্রাধান্য দিয়েছি।
अरबी तफ़सीरें:
وَءَاتَيۡنَٰهُم بَيِّنَٰتٖ مِّنَ ٱلۡأَمۡرِۖ فَمَا ٱخۡتَلَفُوٓاْ إِلَّا مِنۢ بَعۡدِ مَا جَآءَهُمُ ٱلۡعِلۡمُ بَغۡيَۢا بَيۡنَهُمۡۚ إِنَّ رَبَّكَ يَقۡضِي بَيۡنَهُمۡ يَوۡمَ ٱلۡقِيَٰمَةِ فِيمَا كَانُواْ فِيهِ يَخۡتَلِفُونَ
১৭. আমি তাদেরকে বাতিল থেকে হককে পার্থক্য করার প্রমাণাদি দিয়েছি। অতঃপর আমার নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে প্রেরণ করার মাধ্যমে তাদের সাক্ষী দাঁড় করানোর পর তারা মতানৈক্যে লিপ্ত হয়েছে। বস্তুতঃ তাদের এই মতানৈক্যের দুঃসাহস প্রদর্শনে কেবল নেতৃত্ব ও পদমর্যাদার লোভে তাদের পরস্পরের অবিচারই দায়ী। হে রাসূল! আপনার রব দুনিয়াতে তাদের মতানৈক্যপূর্ণ বিষয়ে কিয়ামত দিবসে ফায়সালা করবেন। তখন কারা হকের উপর ছিলো আর কারা বাতিলের উপর ছিলো তিনি তা ব্যাখ্যা করে দিবেন।
अरबी तफ़सीरें:
ثُمَّ جَعَلۡنَٰكَ عَلَىٰ شَرِيعَةٖ مِّنَ ٱلۡأَمۡرِ فَٱتَّبِعۡهَا وَلَا تَتَّبِعۡ أَهۡوَآءَ ٱلَّذِينَ لَا يَعۡلَمُونَ
১৮. অতঃপর আমি আপনাকে আমার নির্দেশিত এমন এক পথ ও পদ্ধতির উপর প্রতিষ্ঠিত করেছি যার নির্দেশ আমি আপনার পূর্বেকার আমার রাসূলদেরকে দিয়েছিলাম। আর তা এই যে, আপনি ঈমান ও সৎ কাজের প্রতি আহŸান জানাবেন। অতএব, আপনি এই শরীয়তের অনুসরণ করুন। আর যারা হক জানে না তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না। কেননা, তাদের মনোবৃত্তি হক থেকে বিচ্যুতকারী।
अरबी तफ़सीरें:
إِنَّهُمۡ لَن يُغۡنُواْ عَنكَ مِنَ ٱللَّهِ شَيۡـٔٗاۚ وَإِنَّ ٱلظَّٰلِمِينَ بَعۡضُهُمۡ أَوۡلِيَآءُ بَعۡضٖۖ وَٱللَّهُ وَلِيُّ ٱلۡمُتَّقِينَ
১৯. যারা হক জানে না আপনি যদি তাদের অনুসরণ করেন তাহলে তারা আপনার থেকে আল্লাহর শাস্তির কোন অংশই রুখে দিতে পারবে না। সকল ধর্ম ও দলের জালিমরা একে অপরের সাহায্যকারী এবং মু’মিনদের বিরোধিতায় পরস্পর সমর্থনকারী। পক্ষান্তরে আল্লাহ তার আদেশ-নিষেধ মান্য করার মাধ্যমে তাঁকে ভয়কারীদের সাহায্যকারী।
अरबी तफ़सीरें:
هَٰذَا بَصَٰٓئِرُ لِلنَّاسِ وَهُدٗى وَرَحۡمَةٞ لِّقَوۡمٖ يُوقِنُونَ
২০. আমার রাসূলের উপর অবতীর্ণ এই কুরআন এক চমৎকার নির্দেশনাবলী। যদ্বারা মানুষ হককে বাতিল থেকে পার্থক্য করে থাকে এবং এটি হকের পথ প্রদর্শনকারী ও দৃঢ়বিশ্বাসী মানুষের জন্য রহমত স্বরূপ। কেননা, তারাই মূলতঃ এর মাধ্যমে সরল পথ অবলম্বন করে থাকে। যাতে আল্লাহ তাদের উপর সন্তুষ্ট হয়ে তাদেরকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিয়ে জান্নাতে প্রবিষ্ট করেন।
अरबी तफ़सीरें:
أَمۡ حَسِبَ ٱلَّذِينَ ٱجۡتَرَحُواْ ٱلسَّيِّـَٔاتِ أَن نَّجۡعَلَهُمۡ كَٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ وَعَمِلُواْ ٱلصَّٰلِحَٰتِ سَوَآءٗ مَّحۡيَاهُمۡ وَمَمَاتُهُمۡۚ سَآءَ مَا يَحۡكُمُونَ
২১. নিজেদের অঙ্গ দ্বারা কুফরী ও পাপ উপার্জনকারীরা কি ধারণা করে নিয়েছে যে, আমি তাদের ও ঈমানদার নেককারদের প্রতিদান সমান করবো, ফলে তারা ইহকাল ও পরকালে সমান হবে?! কতইনা মন্দ তাদের এই ধারণা।
अरबी तफ़सीरें:
وَخَلَقَ ٱللَّهُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضَ بِٱلۡحَقِّ وَلِتُجۡزَىٰ كُلُّ نَفۡسِۭ بِمَا كَسَبَتۡ وَهُمۡ لَا يُظۡلَمُونَ
২২. আল্লাহ আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন এক মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে। তিনি এ সব অনর্থক সৃষ্টি করেন নি। বরং তিনি প্রত্যেক ব্যক্তিকে ভালো-মন্দের প্রতিদান দিতে চান। আল্লাহ তাদের পুণ্য কমিয়ে কিংবা পাপ বৃদ্ধি করে তাদের উপর অবিচার করবেন না।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• العفو والتجاوز عن الظالم إذا لم يُظهر الفساد في الأرض، ويَعْتَدِ على حدود الله؛ خلق فاضل أمر الله به المؤمنين إن غلب على ظنهم العاقبة الحسنة.
ক. জালিম ব্যক্তি যখন যমীনে তার ফাসাদ প্রকাশ না করে এবং আল্লাহর নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন না করে তখন ভালো পরিণতি দেখা গেলে তাকে মার্জনা করা এমন এক সম্মানজনক চরিত্র যে ব্যাপারে আল্লাহ মু’মিনদেরকে উপদেশ প্রদান করেছেন।

• وجوب اتباع الشرع والبعد عن اتباع أهواء البشر.
খ. শরীয়তের অনুসরণ অপরিহার্য এবং মানুষের মনোবৃত্তি থেকে দূরে থাকা জরুরী।

• كما لا يستوي المؤمنون والكافرون في الصفات، فلا يستوون في الجزاء.
গ. মু’মিন এবং কাফির বৈশিষ্ট্যে সমান নয়। ফলে প্রতিদানেও সমান হওয়ার নয়।

• خلق الله السماوات والأرض وفق حكمة بالغة يجهلها الماديون الملحدون.
ঘ. আল্লাহ আসমানসমূহ সৃষ্টি করেছেন এক মহৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে যা বস্তুবাদী ও নাস্তিকরা জানে না।

أَفَرَءَيۡتَ مَنِ ٱتَّخَذَ إِلَٰهَهُۥ هَوَىٰهُ وَأَضَلَّهُ ٱللَّهُ عَلَىٰ عِلۡمٖ وَخَتَمَ عَلَىٰ سَمۡعِهِۦ وَقَلۡبِهِۦ وَجَعَلَ عَلَىٰ بَصَرِهِۦ غِشَٰوَةٗ فَمَن يَهۡدِيهِ مِنۢ بَعۡدِ ٱللَّهِۚ أَفَلَا تَذَكَّرُونَ
২৩. হে রাসূল! যে তার প্রবৃত্তির অনুসরণ করে এমনকি তাকে এমন দেবতার আসন দিয়ে থাকে যার বিরোধিতা আদৗ করা যাবে না তাকে আল্লাহ জেনেশুনে ভ্রষ্ট করেছেন। কেননা, সে ভ্রষ্টতারই যোগ্য। তিনি তার অন্তরে মোহর মেরে দিয়েছেন ফলে সে উপকৃত হওয়ার মত শ্রবণশক্তি রাখে না এবং তার চোখের উপর পর্দা লাগিয়ে দিয়েছেন ফলে সে হক দেখে না। আল্লাহ তাকে ভ্রষ্ট করার পর কে তাকে হকের তাওফীক দিবে?! তোমরা কি প্রবৃত্তিপূজার অসারতা এবং আল্লাহর শরীয়ত পালনের উপকারিতা স্মরণ করো না?!
अरबी तफ़सीरें:
وَقَالُواْ مَا هِيَ إِلَّا حَيَاتُنَا ٱلدُّنۡيَا نَمُوتُ وَنَحۡيَا وَمَا يُهۡلِكُنَآ إِلَّا ٱلدَّهۡرُۚ وَمَا لَهُم بِذَٰلِكَ مِنۡ عِلۡمٍۖ إِنۡ هُمۡ إِلَّا يَظُنُّونَ
২৪. পুনরুত্থান অস্বীকারকারী কাফিররা বললো: জীবন বলতে কেবল আমাদের এই দুনিয়ার জীবন মাত্র। এরপর আর কোন জীবন নেই। বহু প্রজন্ম মারা যাবে। তারা আদৗ ফিরে আসবে না। আবার বহু প্রজন্ম জীবন যাপন করবে। আমাদেরকে দিবা-নিশির পরিক্রমা ব্যতীত অন্য কিছু কী মৃত্যু দিয়ে থাকে। অথচ তাদের পুনরুত্থান অস্বীকার করার ক্ষেত্রে কোন জ্ঞান নেই। তারা তো কেবল ধারণাপ্রসূত কথাই বলে। বস্তুতঃ ধারণা সত্য উদ্ঘাটনে কোন ভূমিকাই রাখে না।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِذَا تُتۡلَىٰ عَلَيۡهِمۡ ءَايَٰتُنَا بَيِّنَٰتٖ مَّا كَانَ حُجَّتَهُمۡ إِلَّآ أَن قَالُواْ ٱئۡتُواْ بِـَٔابَآئِنَآ إِن كُنتُمۡ صَٰدِقِينَ
২৫. আর যখন পুনরুত্থান অস্বীকারকারী মুশরিকদের নিকট আমার সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ পাঠ করা হয় তখন তাদের নিকট এ কথা ব্যতীত প্রমাণ গ্রহণের আর কিছুই থাকে না যে, তারা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও সাহাবীদেরকে বলে, আমাদের মৃত্যুর পর আমরা আবার পুনরুত্থিত হবো এই দাবিতে তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকলে আমাদের জন্য আমাদের মৃত পূর্বপুরুষদেরকে জীবিত করো।
अरबी तफ़सीरें:
قُلِ ٱللَّهُ يُحۡيِيكُمۡ ثُمَّ يُمِيتُكُمۡ ثُمَّ يَجۡمَعُكُمۡ إِلَىٰ يَوۡمِ ٱلۡقِيَٰمَةِ لَا رَيۡبَ فِيهِ وَلَٰكِنَّ أَكۡثَرَ ٱلنَّاسِ لَا يَعۡلَمُونَ
২৬. হে রাসূল! আপনি বলুন: আল্লাহ তোমাদেরকে সৃষ্টি করার মাধ্যমে জীবিত করেন। অতঃপর তোমাদেরকে মৃত্যু প্রদান করবেন। অতঃপর তোমাদেরকে মৃত্যুর পর কিয়ামত দিবসে হিসাব ও প্রতিদানের উদ্দেশ্যে সমবেত করবেন। উক্ত দিবসের আগমনে কোন সন্দেহ নেই। তবে বেশীর ভাগ মানুষ তা জানে না। ফলে তারা নেক আমলের মাধ্যমে সেজন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে না।
अरबी तफ़सीरें:
وَلِلَّهِ مُلۡكُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِۚ وَيَوۡمَ تَقُومُ ٱلسَّاعَةُ يَوۡمَئِذٖ يَخۡسَرُ ٱلۡمُبۡطِلُونَ
২৭. আল্লাহর জন্য আসমান ও যমীনসমূহের একচ্ছত্র আধিপত্য। ফলে এতদুভয়ের মধ্যে তিনি ব্যতীত প্রকৃত অর্থে অন্য কারো ইবাদাত করা যাবে না। হিসাব ও প্রতিদানের জন্য যে দিন মৃতদের পুনরুত্থান হবে সে দিন আল্লাহ ব্যতীত অন্যদের ইবাদাতকারী এবং সত্যকে মিথ্যা ও মিথ্যাকে সত্য হিসাবে রূপ দেয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত বাতিলপন্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
अरबी तफ़सीरें:
وَتَرَىٰ كُلَّ أُمَّةٖ جَاثِيَةٗۚ كُلُّ أُمَّةٖ تُدۡعَىٰٓ إِلَىٰ كِتَٰبِهَا ٱلۡيَوۡمَ تُجۡزَوۡنَ مَا كُنتُمۡ تَعۡمَلُونَ
২৮. হে রাসূল! আপনি সে দিন প্রত্যেক সম্প্রদায়কে দেখবেন, তারা হাঁটুর উপর ভর করে দÐায়মান হয়ে তাদের সাথে কী আচরণ করা হবে তার অপেক্ষায় থাকবে। প্রত্যেক সম্প্রদায়কে তার আমলনামার প্রতি ডাকা হবে। যা সংরক্ষক ফিরিশতাগণ লিপিবদ্ধ করেছেন এবং বলা হবে: হে লোকসকল! আজকের দিন তোমাদের দুনিয়ার জীবনে কৃত ভালো ও মন্দের প্রতিদান দেয়া হবে।
अरबी तफ़सीरें:
هَٰذَا كِتَٰبُنَا يَنطِقُ عَلَيۡكُم بِٱلۡحَقِّۚ إِنَّا كُنَّا نَسۡتَنسِخُ مَا كُنتُمۡ تَعۡمَلُونَ
২৯. এটি আমার সেই কিতাব যাতে আমার ফিরিশতারা তোমাদের আমল লিপিবদ্ধ করেছে এবং যা তোমাদের উপর সততার সাথে সাক্ষ্য দিচ্ছে তোমরা তা পাঠ করো। আমি এ সব সংরক্ষকদেরকে নির্দেশ দিয়েছিলাম তারা যেন তোমাদের আমলসমূহ লিপিবদ্ধ করে।
अरबी तफ़सीरें:
فَأَمَّا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ وَعَمِلُواْ ٱلصَّٰلِحَٰتِ فَيُدۡخِلُهُمۡ رَبُّهُمۡ فِي رَحۡمَتِهِۦۚ ذَٰلِكَ هُوَ ٱلۡفَوۡزُ ٱلۡمُبِينُ
৩০. যারা ঈমান আনয়ন করেছে ও নেক আমল করেছে তাদেরকে তাদের রব নিজ রহমতে তাঁর জান্নাতে স্থান দিবেন। এই প্রতিদান যা তাদের প্রতিপালক প্রদান করেছেন তা হলো এমন সফলতা যার সাথে অন্য কোন সফলতার তুলনা হয় না।
अरबी तफ़सीरें:
وَأَمَّا ٱلَّذِينَ كَفَرُوٓاْ أَفَلَمۡ تَكُنۡ ءَايَٰتِي تُتۡلَىٰ عَلَيۡكُمۡ فَٱسۡتَكۡبَرۡتُمۡ وَكُنتُمۡ قَوۡمٗا مُّجۡرِمِينَ
৩১. পক্ষান্তরে যারা আল্লাহর সাথে কুফরী করেছে তাদেরকে লাজবাব করার ছলে বলা হবে, তোমাদের নিকট আমার আয়াতসমূহ পাঠ করা হলে তোমরা কি তাতে ঈমান আনতে ও বড়ত্ব দেখাতে না। আর তোমরা কি মূলতঃ এমন পাপিষ্ঠ সম্প্রদায় ছিলে না যারা কুফরী ও পাপ উপার্জন করতে?!
अरबी तफ़सीरें:
وَإِذَا قِيلَ إِنَّ وَعۡدَ ٱللَّهِ حَقّٞ وَٱلسَّاعَةُ لَا رَيۡبَ فِيهَا قُلۡتُم مَّا نَدۡرِي مَا ٱلسَّاعَةُ إِن نَّظُنُّ إِلَّا ظَنّٗا وَمَا نَحۡنُ بِمُسۡتَيۡقِنِينَ
৩২. যখন তোমাদেরকে বলা হয়, আল্লাহর অঙ্গীকার যাতে তিনি তাঁর বান্দাদের পুনরুত্থান, হিসাব ও প্রতিদানের অঙ্গীকার করেছেন তা সত্য। তাতে কোন সন্দেহ নেই। আর কিয়ামতও সত্য। তাতেও কোন সন্দেহ নেই। ফলে তোমরা সে উদ্দেশ্যে আমল করো তখন তোমরা বলেছিলে: আমরা এই কিয়ামত সম্পর্কে জানি না। সেটি কী আমরা কেবল সে ব্যাপারে একটি ক্ষীণ ধারণা পোষণ করতাম যে, সেটি আসতে পারে। কিন্তু আমরা এর আগমন সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস রাখতাম না।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• اتباع الهوى يهلك صاحبه، ويحجب عنه أسباب التوفيق.
ক. প্রবৃত্তির অনুসরণ ব্যক্তিকে ধ্বংস করে দেয় ও তাকে তাওফীক লাভের উপায়- উপকরণ থেকে বঞ্চিত রাখে।

• هول يوم القيامة.
খ. কিয়ামত দিবসের ভয়াবহতা।

• الظن لا يغني من الحق شيئًا، خاصةً في مجال الاعتقاد.
গ. ধারণা সত্যের ব্যাপারে কোন কিছু উদ্ঘাটন করতে সহায়তা করে না। বিশেষ করে আক্বীদার ব্যাপারে।

وَبَدَا لَهُمۡ سَيِّـَٔاتُ مَا عَمِلُواْ وَحَاقَ بِهِم مَّا كَانُواْ بِهِۦ يَسۡتَهۡزِءُونَ
৩৩. তাদের সামনে দুনিয়াতে কৃত তাদের কুফরী ও পাপাচার জাতীয় মন্দ আমল প্রকাশ পাবে এবং তাদেরকে সেই শাস্তি পেয়ে বসবে যে ব্যাপারে তাদেরকে সতর্ক করলে তারা একে নিয়ে বিদ্রƒপ করতো।
अरबी तफ़सीरें:
وَقِيلَ ٱلۡيَوۡمَ نَنسَىٰكُمۡ كَمَا نَسِيتُمۡ لِقَآءَ يَوۡمِكُمۡ هَٰذَا وَمَأۡوَىٰكُمُ ٱلنَّارُ وَمَا لَكُم مِّن نَّٰصِرِينَ
৩৪. আল্লাহ তাদের উদ্দেশ্যে বলবেন: আজকের দিন আমি তোমাদেরকে আগুনে ফেলে রাখবো যেভাবে তোমরা ঈমান ও নেক আমলের সাহায্যে প্রস্তুতি না নিয়ে আজকের দিনের সাক্ষাতের কথা ভুলে গিয়েছিলে। তোমাদের আশ্রয়স্থল হবে আগুন। আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের এমন কোন সাহায্যকারী থাকবে না যে তোমাদের থেকে আল্লাহর শাস্তিকে প্রতিহত করতে পারবে।
अरबी तफ़सीरें:
ذَٰلِكُم بِأَنَّكُمُ ٱتَّخَذۡتُمۡ ءَايَٰتِ ٱللَّهِ هُزُوٗا وَغَرَّتۡكُمُ ٱلۡحَيَوٰةُ ٱلدُّنۡيَاۚ فَٱلۡيَوۡمَ لَا يُخۡرَجُونَ مِنۡهَا وَلَا هُمۡ يُسۡتَعۡتَبُونَ
৩৫. তাই তোমাদের এই শাস্তি আল্লাহর আয়াতসমূহকে ঠাট্টার বস্তু বানানোর ফল স্বরূপ। বস্তুতঃ তোমাদেরকে জীবনের স্বাদ ও প্রবৃত্তি ধোঁকা দিয়েছে। আজকের দিন আল্লাহর আয়াতসমূহ নিয়ে এসব বিদ্রƒপকারী কাফিররা আগুন থেকে বের হতে পারবে না। বরং তারা তথায় চিরস্থায়ীভাবে থাকবে। তাদেরকে দুনিয়ার জীবনে ফেরত দেয়া হবে না। আর না তাদের রব তাদের উপর সন্তুষ্ট হবেন।
अरबी तफ़सीरें:
فَلِلَّهِ ٱلۡحَمۡدُ رَبِّ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَرَبِّ ٱلۡأَرۡضِ رَبِّ ٱلۡعَٰلَمِينَ
৩৬. অতএব, আল্লাহর জন্যে একচ্ছত্র প্রশংসা। যিনি আসমান যমীনসহ কুল মাখলুকের প্রতিপালক।
अरबी तफ़सीरें:
وَلَهُ ٱلۡكِبۡرِيَآءُ فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِۖ وَهُوَ ٱلۡعَزِيزُ ٱلۡحَكِيمُ
৩৭. আর আসমান ও যমীনসমূহে মহত্ত¡ ও বড়ত্ব তাঁরই। তিনি পরাক্রমশালী। যাকে কেউ পরাস্ত করতে পারে না। তিনি তাঁর সৃষ্টি, ফায়সালা, পরিচালনা ও বিধান রচনায় প্রজ্ঞাময়।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• الاستهزاء بآيات الله كفر.
ক. আল্লাহর আয়াতসমূহ নিয়ে বিদ্রƒপ করা কুফরী।

• خطر الاغترار بلذات الدنيا وشهواتها.
খ. দুনিয়ার ভোগ-বিলাস ও প্রবৃত্তির বেড়াজালে আবদ্ধ হওয়ার ভয়াবহতা।

• ثبوت صفة الكبرياء لله تعالى.
গ. আল্লাহর জন্য অহঙ্কার নামক বৈশিষ্ট্য সাব্যস্ত।

• إجابة الدعاء من أظهر أدلة وجود الله سبحانه وتعالى واستحقاقه العبادة.
ঘ. দু‘আ কবূল করা আল্লাহর অস্তিত্ব এবং তাঁর ইবাদাত পাওয়ার হকদার হওয়ার সুস্পষ্ট প্রমাণ।

 
अर्थों का अनुवाद सूरा: सूरा अल्-जासिया
सूरों की सूची पृष्ठ संख्या
 
क़ुरआन के अर्थों का अनुवाद - अल-मुख़तसर फ़ी तफ़सीर अल-क़ुरआन अल-करीम का बांगला अनुवाद। - अनुवादों की सूची

अल-मुख़तसर फ़ी तफ़सीर अल-क़ुरआन अल-करीम का रूसी अनुवाद। मरकज़ तफ़सीर लिद-दिरासात अल-इस्लामिय्यह की ओर से निर्गत।

बंद करें