අර්ථ කථනය පරිච්ඡේදය සූරා අල් කලම් - අල්කුර්ආන් විවරණයෙහි සංක්ෂිප්තය යන ග්‍රන්ථයෙහි බංගාලි පරිවර්තනය. තෆ්සීර් : අල්කුර්ආනීය අධ්‍යයන මධ්‍යස්ථානය විසින් නිකුත් කරන ලදී. - පාරිශුද්ධ අල් කුර්ආනයේ විශ්ව කෝෂය

সূরা আল-কলম

සූරාවෙහි අරමුණු:

شهادة الله للنبي بحسن الخُلق، والدفاع عنه وتثبيته.

মুশরিকদের কর্তৃক নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে কট‚ক্তির পর তাঁকে সহযোগিতা দিতে তাঁর জ্ঞান ও চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ।

---

වාක්‍යය: 1

نٓۚ وَٱلۡقَلَمِ وَمَا يَسۡطُرُونَ

১. নূন, এ সব অক্ষরের অর্থের আলোচনা সূরা বাকারাহর শুরুতে অতিক্রান্ত হয়েছে। আল্লাহ কলমের শপথ করেছেন এবং মানুষ কলম দিয়ে যা লিখে তারও শপথ করেছেন।

වාක්‍යය: 2

مَآ أَنتَ بِنِعۡمَةِ رَبِّكَ بِمَجۡنُونٖ

২. হে রাসূল! আপনাকে আল্লাহ নবুওয়াতের যে নিয়ামত দান করেছেন সে বিষয়ে আপনি পাগল নন। বরং আপনি মুশরিকদের কর্তৃক আরোপিত পাগলামির অপবাদ থেকে মুক্ত।

වාක්‍යය: 3

وَإِنَّ لَكَ لَأَجۡرًا غَيۡرَ مَمۡنُونٖ

৩. আপনি মানুষের প্রতি বার্তা বহনে যে কষ্ট পোহান তাতে রয়েছে আপনার জন্য অবারিত প্রতিদান। এ ব্যাপারে আপনার উপর কারো অনুগ্রহ নেই।

වාක්‍යය: 4

وَإِنَّكَ لَعَلَىٰ خُلُقٍ عَظِيمٖ

৪. অবশ্যই আপনি মহান চরিত্রের উপর প্রতিষ্ঠিত। যা নিয়ে কোরআন আগমন করেছে। বস্তুতঃ আপনি তাতে যা রয়েছে তদ্বারা উত্তমরূপে সজ্জিত।

වාක්‍යය: 5

فَسَتُبۡصِرُ وَيُبۡصِرُونَ

৫. অচিরেই আপনি দেখবেন এবং এ সব মিথ্যারোপকারীও দেখবে।

වාක්‍යය: 6

بِأَييِّكُمُ ٱلۡمَفۡتُونُ

৬. যখন সত্য প্রকাশিত হবে তখন এ কথা সুস্পষ্ট হয়ে উঠবে, পাগলামি কাকে পেয়েছিলো?!

වාක්‍යය: 7

إِنَّ رَبَّكَ هُوَ أَعۡلَمُ بِمَن ضَلَّ عَن سَبِيلِهِۦ وَهُوَ أَعۡلَمُ بِٱلۡمُهۡتَدِينَ

৭. হে রাসূল! আপনার প্রতিপালক সেই ব্যক্তি সম্পর্কে ভালোই জানেন যে সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছে। তিনি আরো জানেন সঠিক পথের সন্ধান লাভকারীদের সম্পর্কে। তাই তিনি তাদের সম্পর্কে জানেন যে, তারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। আর আপনি সুপথগামী হয়েছেন।

වාක්‍යය: 8

فَلَا تُطِعِ ٱلۡمُكَذِّبِينَ

৮. হে রাসূল! আপনার আনিত সত্যের প্রতি যে মিথ্যারোপ করে আপনি তার অনুসরণ করবেন না।

වාක්‍යය: 9

وَدُّواْ لَوۡ تُدۡهِنُ فَيُدۡهِنُونَ

৯. তারা কামনা করে যে, আপনি যদি ধর্মের ক্ষতি করে হলেও তাদের সাথে ন¤্রতা ও কোমলতা অবলম্বন করতেন তাহলে তারাও আপনার সাথে ন¤্র ও কোমল আচরণ করতো।

වාක්‍යය: 10

وَلَا تُطِعۡ كُلَّ حَلَّافٖ مَّهِينٍ

১০. না আপনি অধিক হারে বাতিলের পক্ষে শপথকারী ও অপমানিত প্রত্যেক ব্যক্তির অনুসরণ করবেন।

වාක්‍යය: 11

هَمَّازٖ مَّشَّآءِۭ بِنَمِيمٖ

১১. যার কাজই হলো মানুষের মাঝে ফাটল সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যে তাদের মাঝে গীবত ও চুগলখুরী করে বেড়ানো।

වාක්‍යය: 12

مَّنَّاعٖ لِّلۡخَيۡرِ مُعۡتَدٍ أَثِيمٍ

১২. কল্যাণ থেকে বিরত থাকা। উপরন্তু মানুষের সম্পদ, সম্ভ্রম ও সত্তার উপর হামলা করা এবং পাপে ডুবে থাকা।

වාක්‍යය: 13

عُتُلِّۭ بَعۡدَ ذَٰلِكَ زَنِيمٍ

১৩. যে রূঢ় অন্তরের এবং জারজ হওয়া সত্তে¡ও নিজ সম্প্রদায়ের সাথে মিথ্যা দাবীতে সম্পৃক্ত।

වාක්‍යය: 14

أَن كَانَ ذَا مَالٖ وَبَنِينَ

১৪. যে সম্পদ ও সন্তানাদির অধিকারী হওয়ার ফলে আল্লাহ ও তদীয় রাসূলের উপর ঈমান আনয়নে অহঙ্কারী।

වාක්‍යය: 15

إِذَا تُتۡلَىٰ عَلَيۡهِ ءَايَٰتُنَا قَالَ أَسَٰطِيرُ ٱلۡأَوَّلِينَ

১৫. যখন তার উপর আমার আয়াতসমূহ পাঠ করা হয় তখন সে বলে, এ সব হলো পূর্ব যুগের লোকজনের কল্প কাহিনী।

වාක්‍යය: 16

سَنَسِمُهُۥ عَلَى ٱلۡخُرۡطُومِ

১৬. অচিরেই আমি তার নাকের উপর এমন এক চিহ্ন জড়িয়ে দিবো যার দরুন তাকে বিশ্রী দেখাবে ও তা সর্বদা তার সাথে লেগেই থাকবে।

මෙ⁣ම පිටුවේ තිබෙන වැකිවල ප්‍රයෝජන:

• اتصاف الرسول صلى الله عليه وسلم بأخلاق القرآن.

ক. রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কুরআনের চরিত্রে চরিত্রবান ছিলেন।

• صفات الكفار صفات ذميمة يجب على المؤمن الابتعاد عنها، وعن طاعة أهلها.

খ. কাফিরদের স্বভাবগুলো নিন্দিত; মুমিনদের উচিৎ এ সব থেকে ও তাদের অনুসরণ থেকে দূরে অবস্থান করা।

• من أكثر الحلف هان على الرحمن، ونزلت مرتبته عند الناس.

গ. যে ব্যক্তি বেশী বেশী শপথ করবে সে দয়াময়ের নিকট হীন হবে এবং মানুষের নিকট তার মর্যাদা কমে যাবে।

වාක්‍යය: 17

إِنَّا بَلَوۡنَٰهُمۡ كَمَا بَلَوۡنَآ أَصۡحَٰبَ ٱلۡجَنَّةِ إِذۡ أَقۡسَمُواْ لَيَصۡرِمُنَّهَا مُصۡبِحِينَ

১৭. আমি নিশ্চয়ই এ সব মুশরিককে অনাবৃষ্টি ও ক্ষুধা দিয়ে পরীক্ষা করেছি। যেমনিভাবে আমি বাগানের মালিকদেরকে পরীক্ষা করেছি যখন তারা এই বলে শপথ করলো যে, তারা অবশ্যই বাগানের ফলমূল সকাল সকাল অতি দ্রæত কেটে ফেলবে। যাতে তা থেকে কোন মিসকীন ভক্ষণ করতে না পারে।

වාක්‍යය: 18

وَلَا يَسۡتَثۡنُونَ

১৮. তারা নিজেদের শপথকে ইনশাআল্লাহ বলার মাধ্যমে স্বতন্ত্র করে নি।

වාක්‍යය: 19

فَطَافَ عَلَيۡهَا طَآئِفٞ مِّن رَّبِّكَ وَهُمۡ نَآئِمُونَ

১৯. ফলে আল্লাহ সে বাগানের প্রতি আগুন প্রেরণ করেছেন। যা তারা ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় বাগানের ফলমূল খেয়ে ফেলে। তারা তা প্রতিহত করতে পারে নি।

වාක්‍යය: 20

فَأَصۡبَحَتۡ كَٱلصَّرِيمِ

২০. ফলে তা অন্ধকার রাতের ন্যায় কালো রূপ ধারণ করে।

වාක්‍යය: 21

فَتَنَادَوۡاْ مُصۡبِحِينَ

২১. তারা প্রভাতে একে অপরকে আহŸান করলো।

වාක්‍යය: 22

أَنِ ٱغۡدُواْ عَلَىٰ حَرۡثِكُمۡ إِن كُنتُمۡ صَٰرِمِينَ

২২. একথা বলে যে, তোমরা ফসল কাটতে চাইলে ফকীররা আসার পূর্বেই তাড়াতাড়ি নিজেদের ক্ষেতের দিকে বেরিয়ে পড়ো।

වාක්‍යය: 23

فَٱنطَلَقُواْ وَهُمۡ يَتَخَٰفَتُونَ

২৩. তখন তারা নিজেদের ক্ষেতের দিকে পরস্পর ক্ষীণ শব্দে কথোপকথনের মধ্য দিয়ে চলতে লাগলো।

වාක්‍යය: 24

أَن لَّا يَدۡخُلَنَّهَا ٱلۡيَوۡمَ عَلَيۡكُم مِّسۡكِينٞ

২৪. তারা পরস্পর বলতে লাগলো, আজ তোমাদের বাগানে যেন কোন মিসকীন প্রবেশ না করে।

වාක්‍යය: 25

وَغَدَوۡاْ عَلَىٰ حَرۡدٖ قَٰدِرِينَ

২৫. তারা প্রভাতে ফল থেকে মিসকীনদেরকে বারণ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে চললো।

වාක්‍යය: 26

فَلَمَّا رَأَوۡهَا قَالُوٓاْ إِنَّا لَضَآلُّونَ

২৬. যখন তারা তা ভষ্মীভ‚ত অবস্থায় দেখতে পেলো তখন তারা বলে উঠলো, নিশ্চয়ই আমরা পথ হারিয়ে ফেলেছি।

වාක්‍යය: 27

بَلۡ نَحۡنُ مَحۡرُومُونَ

২৭. বরং ফকীরদেরকে ফল থেকে বারণ করার প্রতিজ্ঞার ফলে আমাদেরকে এর ফল কুড়ানো থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।

වාක්‍යය: 28

قَالَ أَوۡسَطُهُمۡ أَلَمۡ أَقُل لَّكُمۡ لَوۡلَا تُسَبِّحُونَ

২৮. তাদের মধ্যকার ভালো ব্যক্তিটি বললো: আমি কি তোমাদেরকে ফকীরদের বঞ্চিত করার প্রতিজ্ঞার সময় বলি নি যে, তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করো ও তাঁর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করো?!

වාක්‍යය: 29

قَالُواْ سُبۡحَٰنَ رَبِّنَآ إِنَّا كُنَّا ظَٰلِمِينَ

২৯. তারা বললো, আমরা নিজেদের প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করছি। সত্যিই আমরা ফকীরদেরকে নিজেদের বাগানের ফল থেকে বঞ্চিত করার প্রতিজ্ঞাকালে অনাচারী ছিলাম।

වාක්‍යය: 30

فَأَقۡبَلَ بَعۡضُهُمۡ عَلَىٰ بَعۡضٖ يَتَلَٰوَمُونَ

৩০. তারা এই বলে নিজেদেরকে দোষারোপ করে তাদের প্রতিজ্ঞা থেকে ফিরে আসার দিকে অগ্রসর হলো।

වාක්‍යය: 31

قَالُواْ يَٰوَيۡلَنَآ إِنَّا كُنَّا طَٰغِينَ

৩১. তারা অনুশোচনা করে বললো, হায় আমাদের ধ্বংস! আমরা তো ফকীরদেরকে তাদের অধিকার থেকে বারণ করে সীমালঙ্ঘন করেছিলাম।

වාක්‍යය: 32

عَسَىٰ رَبُّنَآ أَن يُبۡدِلَنَا خَيۡرٗا مِّنۡهَآ إِنَّآ إِلَىٰ رَبِّنَا رَٰغِبُونَ

৩২. আশা করি আমাদের প্রতিপালক আমাদেরকে বাগানের পরিবর্তে আরো উত্তম প্রতিদান দিবেন। নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর প্রতি অনুরাগী। আমরা তাঁর নিকট ক্ষমার আশাবাদী এবং তাঁর দরবারে কল্যাণকামী।

වාක්‍යය: 33

كَذَٰلِكَ ٱلۡعَذَابُۖ وَلَعَذَابُ ٱلۡأٓخِرَةِ أَكۡبَرُۚ لَوۡ كَانُواْ يَعۡلَمُونَ

৩৩. জীবিকা থেকে বঞ্চিত করার মতো এমন শাস্তি আমি তাদেরকেও দেবো যারা আমার অবাধ্য হয়। বস্তুতঃ পরকালের শাস্তি আরো মারাত্মক যদি তারা এর ভয়াবহতা ও স্থায়িত্ব সম্পর্কে জানতো।

වාක්‍යය: 34

إِنَّ لِلۡمُتَّقِينَ عِندَ رَبِّهِمۡ جَنَّٰتِ ٱلنَّعِيمِ

৩৪. নিশ্চয়ই যারা আল্লাহর আদেশ-নিষেধ মেনে তাঁকে ভয় করে চলে তাদের জন্য স্বীয় প্রতিপালকের নিকট রয়েছে উপভোগ্য জান্নাত। তারা তথায় ভোগ-বিলাসে মত্ত থাকবে। তাদের নিয়ামত কখনো নিঃশেষ হবে না।

වාක්‍යය: 35

أَفَنَجۡعَلُ ٱلۡمُسۡلِمِينَ كَٱلۡمُجۡرِمِينَ

৩৫. আমি কি মুসলিমদের প্রতিদান কাফিরদের ন্যায় দেবো যেমন ধারণা করে মক্কার মুশরিকরা?!

වාක්‍යය: 36

مَا لَكُمۡ كَيۡفَ تَحۡكُمُونَ

৩৬. হে মুশরিকরা! তোমাদের কী হলো, তোমরা কিভাবে এ অবিচারমূলক ও বক্র ফায়সালা দিচ্ছো?!

වාක්‍යය: 37

أَمۡ لَكُمۡ كِتَٰبٞ فِيهِ تَدۡرُسُونَ

৩৭. তোমাদের নিকট কি এমন কোন কিতাব রয়েছে যাতে তোমরা অনুগত ও অবাধ্য ব্যক্তিদ্বয়ের প্রতিদানে সমতার কথা পাঠ করো?!

වාක්‍යය: 38

إِنَّ لَكُمۡ فِيهِ لَمَا تَخَيَّرُونَ

৩৮. তোমাদের এ কিতাবে নিজেদের পরকালীন পছন্দের সকল বিষয় রয়েছে।

වාක්‍යය: 39

أَمۡ لَكُمۡ أَيۡمَٰنٌ عَلَيۡنَا بَٰلِغَةٌ إِلَىٰ يَوۡمِ ٱلۡقِيَٰمَةِ إِنَّ لَكُمۡ لَمَا تَحۡكُمُونَ

৩৯. না কি তোমাদের সাথে আমার এমন কোন পাকাপোক্ত অঙ্গীকার রয়েছে যার দাবী হলো, তোমরা নিজেদের জন্য যে কোন ফায়সালা গ্রহণের অধিকার রাখো?!

වාක්‍යය: 40

سَلۡهُمۡ أَيُّهُم بِذَٰلِكَ زَعِيمٌ

৪০. হে রাসূল! আপনি এ কথার বক্তাকে জিজ্ঞেস করুন, কে এর দায়ভার গ্রহণ করবে?

වාක්‍යය: 41

أَمۡ لَهُمۡ شُرَكَآءُ فَلۡيَأۡتُواْ بِشُرَكَآئِهِمۡ إِن كَانُواْ صَٰدِقِينَ

৪১. না কি তাদের জন্য আল্লাহর ছাড়া এমন কিছু অংশীদার রয়েছে যারা প্রতিদানে তাদেরকে মুমিনদের সমপর্যায়ে নিয়ে আসবে?! তারা যদি নিজেদের এ দাবীতে সত্যবাদী হয় যে, তারা এদেরকে প্রতিদানের ক্ষেত্রে মুমিনদের সমপর্যায়ে নিয়ে আসবে তাহলে তারা নিজেদের এ সব অংশীদারকে আহŸান করুক?!

වාක්‍යය: 42

يَوۡمَ يُكۡشَفُ عَن سَاقٖ وَيُدۡعَوۡنَ إِلَى ٱلسُّجُودِ فَلَا يَسۡتَطِيعُونَ

৪২. কিয়ামত দিবসে বিভীষিকাময় অবস্থা প্রকাশ পাবে। আর আমাদের প্রতিপালক তাঁর পায়ের নলা প্রকাশ করবেন এবং মানুষকে সাজদাহর জন্য আহŸান করা হবে। ফলে মুমিনরা সাজদা করবে আর মুনাফিক ও কাফিররা সাজদা দিতে ব্যর্থ হবে।

මෙ⁣ම පිටුවේ තිබෙන වැකිවල ප්‍රයෝජන:

• منع حق الفقير سبب في هلاك المال.

ক. ফকীরদের অধিকার বিনষ্ট করা ধন-সম্পদ ধ্বংস হওয়ার বিশেষ কারণ।

• تعجيل العقوبة في الدنيا من إرادة الخير بالعبد ليتوب ويرجع.

খ. দুনিয়াতে শাস্তি তরান্বিত করা বান্দার ব্যাপারে আল্লাহর কল্যাণকামনা বুঝায়। যাতে করে সে ফিরে আসে ও তাওবা করে।

• لا يستوي المؤمن والكافر في الجزاء، كما لا تستوي صفاتهما.

গ. মুমিন ও কাফির ব্যক্তির গুণাবলী যেমন সমান নয় তেমনিভাবে প্রতিদানেও তারা ওদের বরাবর হতে পারে না।

වාක්‍යය: 43

خَٰشِعَةً أَبۡصَٰرُهُمۡ تَرۡهَقُهُمۡ ذِلَّةٞۖ وَقَدۡ كَانُواْ يُدۡعَوۡنَ إِلَى ٱلسُّجُودِ وَهُمۡ سَٰلِمُونَ

৪৩. তাদের চক্ষু অবনমিত। তাদেরকে অপমান ও লজ্জা ঘিরে রাখবে। অথচ যখন তাদেরকে দুনিয়াতে সাজদা করার দিকে আহŸান করা হয় তখন তারা আজকের তুলনায় অনেক নিরাপদ অবস্থায় ছিলো।

වාක්‍යය: 44

فَذَرۡنِي وَمَن يُكَذِّبُ بِهَٰذَا ٱلۡحَدِيثِۖ سَنَسۡتَدۡرِجُهُم مِّنۡ حَيۡثُ لَا يَعۡلَمُونَ

৪৪. তাই হে রাসূল! যারা আপনার উপর অবতীর্ণ এ কুরআনের প্রতি মিথ্যারোপ করে আপনি তাদেরকে আমার নিকট ন্যস্ত করুন। আমি অচিরেই তাদেরকে এক এক স্তর করে শাস্তির দিকে নিয়ে যাবো। অথচ এটি যে তাদের ব্যাপারে কৌশল মাত্র এবং ক্রমে ক্রমে তাদেরকে পাকড়াও করা হচ্ছে তারা তা বুঝেই না।

වාක්‍යය: 45

وَأُمۡلِي لَهُمۡۚ إِنَّ كَيۡدِي مَتِينٌ

৪৫. আমি তাদেরকে কিছু কাল পর্যন্ত অবকাশ দেই। যাতে তারা নিজেদের অবাধ্যতায় ঘুরপাক খেতে থাকে। নিশ্চয়ই কাফির ও মিথ্যারোপকারীদের জন্য আমার কৌশল অতি শক্তিশালী। ফলে তারা না আমার থেকে পার পাবে। আর না আমার শাস্তি থেকে নিরাপদ থাকতে পারবে।

වාක්‍යය: 46

أَمۡ تَسۡـَٔلُهُمۡ أَجۡرٗا فَهُم مِّن مَّغۡرَمٖ مُّثۡقَلُونَ

৪৬. হে রাসূল! আপনি কি তাদের নিকট তাদেরকে সত্যের দিকে আহŸানের বিনিময়ে কোন প্রতিদান কামনা করেন। যার ফলে তারা এক মহা বোঝা বহন করে চলছে এবং এটি আপনার থেকে বিমুখ হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে?! অথচ বাস্তবতা এর বিপরীত। কেননা, আপনি তাদের নিকট কোন প্রতিদান চান না। তাই আপনার অনুসরণে তাদের বাধা কোথায়?!

වාක්‍යය: 47

أَمۡ عِندَهُمُ ٱلۡغَيۡبُ فَهُمۡ يَكۡتُبُونَ

৪৭. না কি তাদের নিকট গায়েবের জ্ঞান রয়েছে। ফলে তারা নিজেদের পছন্দ মতো এমন কিছু প্রমাণাদি লিখে যদ্বারা তারা আপনার সাথে বিতর্ক করে?!

වාක්‍යය: 48

فَٱصۡبِرۡ لِحُكۡمِ رَبِّكَ وَلَا تَكُن كَصَاحِبِ ٱلۡحُوتِ إِذۡ نَادَىٰ وَهُوَ مَكۡظُومٞ

৪৮. অতএব, হে রাসূল! আপনার প্রতিপালক তাদেরকে অবকাশ দেয়ার যে ফায়সালা গ্রহণ করেছেন আপনি তাতে ধৈর্য ধারণ করুন। আর আপনি মাছের পেটে যাওয়া ইনুসের মতো হবেন না। যিনি নিজ জাতির উপর ধৈর্য হারিয়ে ফেলেন। তখন সমুদ্র ও মাছের পেটের অন্ধকারে বিপদগ্রস্ত হয়ে নিজ প্রতিপালককে ডাক দেন।

වාක්‍යය: 49

لَّوۡلَآ أَن تَدَٰرَكَهُۥ نِعۡمَةٞ مِّن رَّبِّهِۦ لَنُبِذَ بِٱلۡعَرَآءِ وَهُوَ مَذۡمُومٞ

৪৯. যদি আল্লাহর রহমত না থাকতো তাহলে মাছ তাঁকে মরুভ‚মিতে নিন্দিত অবস্থায় নিক্ষেপ করতো।

වාක්‍යය: 50

فَٱجۡتَبَٰهُ رَبُّهُۥ فَجَعَلَهُۥ مِنَ ٱلصَّٰلِحِينَ

৫০. তখন তাঁর প্রতিপালক তাঁকে নির্বাচন করলেন। এমনকি তিনি তাঁকে নিজ নেক বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করলেন।

වාක්‍යය: 51

وَإِن يَكَادُ ٱلَّذِينَ كَفَرُواْ لَيُزۡلِقُونَكَ بِأَبۡصَٰرِهِمۡ لَمَّا سَمِعُواْ ٱلذِّكۡرَ وَيَقُولُونَ إِنَّهُۥ لَمَجۡنُونٞ

৫১. আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অস্বীকারকারী কাফিররা যখন আপনার উপর অবতীর্ণ কুরআন শ্রবণ করে তখন তারা যেন চায়, নিজেদের দৃষ্টির প্রখরতা দিয়ে আপনাকে ধরাশায়ী করে ফেলে এবং তারা নিজেদের প্রবৃত্তির অনুসরণ ও সত্য থেকে বিমুখ হয়ে বলে: যে রাসূল এটি নিয়ে এসেছেন তিনি অবশ্যই পাগল।

වාක්‍යය: 52

وَمَا هُوَ إِلَّا ذِكۡرٞ لِّلۡعَٰلَمِينَ

৫২. বস্তুতঃ আপনার উপর অবতীর্ণ কুরআন তো কেবল মানব ও দানবের জন্য একটি উপদেশ ও স্মরণিকা মাত্র।

මෙ⁣ම පිටුවේ තිබෙන වැකිවල ප්‍රයෝජන:

• الصبر خلق محمود لازم للدعاة وغيرهم.

ক. ধৈর্য একটি প্রশংসনীয় স্বভাব যা আল্লাহর প্রতি আহŸানকারী ও অন্যান্যদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়।

• التوبة تَجُبُّ ما قبلها وهي من أسباب اصطفاء الله للعبد وجعله من عباده الصالحين.

খ. তাওবা এর পূর্বের পাপসমূহ মোচন করে। যা আল্লাহ কর্তৃক বান্দাকে চয়ন করার উপায় এবং এটি তাকে তাঁর নেক বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করে।

• تنوّع ما يرسله الله على الكفار والعصاة من عذاب دلالة على كمال قدرته وكمال عدله.

গ. আল্লাহ কাফির ও অবাধ্যদের উপর বিভিন্নরূপী যে সব শাস্তি প্রেরণ করেন তাতে তাঁর ক্ষমতা ও ইনসাফের পূর্ণতার প্রমাণ নিহিত রয়েছে।