Qurani Kərimin mənaca tərcüməsi - "Qurani Kərimin müxtəsər tərfsiri" kitabının benqal dilinə tərcüməsi. * - Tərcumənin mündəricatı


Mənaların tərcüməsi Surə: əl-Mucadilə   Ayə:

সূরা আল-মুজাদালাহ

Surənin məqsədlərindən:
إظهار علم الله الشامل وإحاطته البالغة، تربيةً لمراقبته، وتحذيرًا من مخالفته.
আল্লাহর ব্যাপক জ্ঞান ও তাঁর বিস্তৃত আয়ত্তের কথা প্রকাশ করে তাঁর ধ্যানের প্রশিক্ষণ ও তাঁর বিরুদ্ধাচরণ থেকে সতর্কীকরণ।

قَدۡ سَمِعَ ٱللَّهُ قَوۡلَ ٱلَّتِي تُجَٰدِلُكَ فِي زَوۡجِهَا وَتَشۡتَكِيٓ إِلَى ٱللَّهِ وَٱللَّهُ يَسۡمَعُ تَحَاوُرَكُمَآۚ إِنَّ ٱللَّهَ سَمِيعُۢ بَصِيرٌ
১. হে রাসূল! অবশ্যই আল্লাহ সেই মহিলার কথা শুনেছেন (যিনি হলেন খাওলা বিনতে সালাবা) যে আপনার সাথে তার স্বামীর ব্যাপারে (যিনি হলেন আওস ইবনু সামিত) বাদানুবাদে লিপ্ত হয়। যখন সে তার সাথে জেহার করে এবং আপনার নিকট তার স্বামীর ব্যাপারে অভিযোগ করে। আল্লাহ আপনাদের উভয়ের কথোপকথন শুনেন। বস্তুতঃ আল্লাহর নিকট কোন কিছুই গোপন নয়। আল্লাহ অবশ্যই স্বীয় বান্দাদের কথা শ্রবণকারী এবং তাদের আচরণ দর্শনকারী। তাঁর নিকট এর কোন কিছুই অজানা নয়।
Ərəbcə təfsirlər:
ٱلَّذِينَ يُظَٰهِرُونَ مِنكُم مِّن نِّسَآئِهِم مَّا هُنَّ أُمَّهَٰتِهِمۡۖ إِنۡ أُمَّهَٰتُهُمۡ إِلَّا ٱلَّٰٓـِٔي وَلَدۡنَهُمۡۚ وَإِنَّهُمۡ لَيَقُولُونَ مُنكَرٗا مِّنَ ٱلۡقَوۡلِ وَزُورٗاۚ وَإِنَّ ٱللَّهَ لَعَفُوٌّ غَفُورٞ
২. যারা নিজেদের নারীদের সাথে জেহার করে এভাবে যে, সে নিজ স্ত্রীকে বলে, তুমি আমার জন্য আমার মায়ের পিঠের মতো। তারা নিজেদের উক্ত কথায় মিথ্যা বলেছে। কেননা, তাদের স্ত্রীরা মূলতঃ তাদের মা নয়। বরং তাদের মা তো কেবল তারাই যারা তাদেরকে জন্ম দিয়েছে। বস্তুতঃ তারা যখন এ কথা বলে তখন তারা ভয়ানক ও মিথ্যা কথাই বলে। বস্তুতঃ আল্লাহ ক্ষমাশীল ও মার্জনাকারী। তাই তিনি এ পাপ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তোমাদের উদ্দেশ্যে কাফফারা স্থির করেছেন।
Ərəbcə təfsirlər:
وَٱلَّذِينَ يُظَٰهِرُونَ مِن نِّسَآئِهِمۡ ثُمَّ يَعُودُونَ لِمَا قَالُواْ فَتَحۡرِيرُ رَقَبَةٖ مِّن قَبۡلِ أَن يَتَمَآسَّاۚ ذَٰلِكُمۡ تُوعَظُونَ بِهِۦۚ وَٱللَّهُ بِمَا تَعۡمَلُونَ خَبِيرٞ
৩. যারা এমন জঘন্য কথা বলে অতঃপর যাকে কেন্দ্র করে এ কথা বলেছে তার সাথে মিলন করতে চায় তারা যেম মিলনের পূর্বে একটি গোলাম স্বাধীন করার মাধ্যমে কাফফারা আদায় করে। উপরোল্লিখিত এ বিধান তোমাদেরকে জেহার থেকে সতর্ক করার উদ্দেশ্যেই করা হলো। বস্তুতঃ তোমরা যা কিছু করো সে বিষয়ে আল্লাহ পরিজ্ঞাত। তাঁর নিকট তোমাদের আমলের কোন কিছুই গোপন নয়।
Ərəbcə təfsirlər:
فَمَن لَّمۡ يَجِدۡ فَصِيَامُ شَهۡرَيۡنِ مُتَتَابِعَيۡنِ مِن قَبۡلِ أَن يَتَمَآسَّاۖ فَمَن لَّمۡ يَسۡتَطِعۡ فَإِطۡعَامُ سِتِّينَ مِسۡكِينٗاۚ ذَٰلِكَ لِتُؤۡمِنُواْ بِٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦۚ وَتِلۡكَ حُدُودُ ٱللَّهِۗ وَلِلۡكَٰفِرِينَ عَذَابٌ أَلِيمٌ
৪. তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন করার জন্য দাস না পায় সে যেন জেহারকৃত স্ত্রীর সাথে মিলনের পূর্বে একটানা দু’মাস রোযা রাখে। আর তাতে অপারগ হলে সে যেন ষাটজন মিসকীনকে খাবার খাওয়ায়। এ বিধান এ জন্য যে, যাতে করে তোমরা বিশ্বাস করতে পারো যে, আল্লাহ এ ব্যাপারে নির্দেশ প্রদান করেছেন। ফলে তাঁর নির্দেশ মান্য করতে পারো। তোমাদের উদ্দেশ্যে বিধিবদ্ধ এ বিধান হলো আল্লাহর বান্দাদের উদ্দেশ্যে তাঁর নির্ধারিত সীমানা। ফলে তোমরা তা অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ আল্লাহর বিধান ও তাঁর সীমানাসমূহকে অস্বীকাকারীদের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক শাস্তি।
Ərəbcə təfsirlər:
إِنَّ ٱلَّذِينَ يُحَآدُّونَ ٱللَّهَ وَرَسُولَهُۥ كُبِتُواْ كَمَا كُبِتَ ٱلَّذِينَ مِن قَبۡلِهِمۡۚ وَقَدۡ أَنزَلۡنَآ ءَايَٰتِۭ بَيِّنَٰتٖۚ وَلِلۡكَٰفِرِينَ عَذَابٞ مُّهِينٞ
৫. নিশ্চয়ই যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে শত্রæতা রাখে তাদেরকে অপমান ও অপদস্ত করা হয়েছে যেমন পূর্বেকার জাতিদেরকে অপমান ও অপদস্ত করা হয়েছে। অথচ আমি সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী অবতীর্ণ করেছি। বস্তুতঃ আল্লাহ, রাসূল ও তাঁর নিদর্শনগুলো অবিশ্বাসকারীদের জন্য রয়েছে অপমানকর শাস্তি।
Ərəbcə təfsirlər:
يَوۡمَ يَبۡعَثُهُمُ ٱللَّهُ جَمِيعٗا فَيُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوٓاْۚ أَحۡصَىٰهُ ٱللَّهُ وَنَسُوهُۚ وَٱللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيۡءٖ شَهِيدٌ
৬. আল্লাহ যে দিন তাদেরকে পুনরুত্থিত করবেন সে দিন তাদের মধ্যে কেউ বাদ পড়বে না। তখন তিনি তাদেরকে দুনিয়ার জীবনে কৃত অপকর্ম সম্পর্কে সংবাদ প্রদান করবেন। আল্লাহ এগুলোকে তাদের উদ্দেশ্যে সংরক্ষণ করে রেখেছেন। ফলে তাদের আমলের কোন কিছুই বাদ পড়েনি। তারা ভুলে গিয়েছিলো। এখন তারা নিজেদের আমল নামায় তা লিপিবদ্ধ অবস্থায় পেয়ে গেছে। যা ছোট-বড় সকল আমল সংরক্ষণ করে রেখেছে। বস্তুতঃ আল্লাহ সকল বিষয়ে অবগত। তাঁর নিকট কোন কিছুই গোপন থাকে না।
Ərəbcə təfsirlər:
Bu səhifədə olan ayələrdən faydalar:
• لُطْف الله بالمستضعفين من عباده من حيث إجابة دعائهم ونصرتهم.
ক. আল্লাহ কর্তৃক তাঁর বান্দাদের দু‘আ কবুল করা ও তাদেরকে সাহায্য করার মাধ্যমে তাদের প্রতি দয়া প্রদর্শন করা।

• من رحمة الله بعباده تنوع كفارة الظهار حسب الاستطاعة ليخرج العبد من الحرج.
খ. সামর্থ্য অনুযায়ী জেহারের বিভিন্নরূপী কাফফারা বান্দাদের সাথে আল্লাহর একটি দয়ার আচরণ। যাতে তাদেও কোন সমস্যা না হয়।

• في ختم آيات الظهار بذكر الكافرين؛ إشارة إلى أنه من أعمالهم، ثم ناسب أن يورد بعض أحوال الكافرين.
গ. কাফিরদের নাম উল্লেখ করে জেহারের আয়াত শেষ করার মধ্যে এ কথার প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে যে, এটি মূলতঃ তাদেরই আচরণ। অতঃপর কাফিরদের কিছু অবস্থা উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক বলে বিবেচনা করা হলো।

أَلَمۡ تَرَ أَنَّ ٱللَّهَ يَعۡلَمُ مَا فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِي ٱلۡأَرۡضِۖ مَا يَكُونُ مِن نَّجۡوَىٰ ثَلَٰثَةٍ إِلَّا هُوَ رَابِعُهُمۡ وَلَا خَمۡسَةٍ إِلَّا هُوَ سَادِسُهُمۡ وَلَآ أَدۡنَىٰ مِن ذَٰلِكَ وَلَآ أَكۡثَرَ إِلَّا هُوَ مَعَهُمۡ أَيۡنَ مَا كَانُواْۖ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُواْ يَوۡمَ ٱلۡقِيَٰمَةِۚ إِنَّ ٱللَّهَ بِكُلِّ شَيۡءٍ عَلِيمٌ
৭. হে রাসূল! আপনি কি ভেবে দেখেন না যে, আল্লাহ আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে সবই জানেন এবং এতদুভয়ের মাঝে যা কিছু রয়েছে তাঁর নিকট এর কোন কিছুই গোপন থাকে না। কোন তিনজনের সংলাপ হলেই তিনি তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে চতুর্থজন হিসাবে সেখানে উপস্থিত থাকেন। আর কোন পাঁচজনের সংলাপ হলেও তিনি তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে তাদের ষষ্ঠজন হিসাবে সেখানে উপস্থিত থাকেন। এতদপেক্ষা কম-বেশী যে সংখ্যাই হোক এবং তারা যেখানেই হোক আল্লাহ তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে তাদের সাথেই রয়েছেন। তাঁর নিকট তাদের কোন কথাই গোপন থাকে না। অতঃপর তিনি কিয়ামতের দিন তাদের আমল সম্পর্কে সংবাদ দিবেন। অবশ্যই আল্লাহ সর্ব বিষয়ে অবগত। তাঁর নিকট কোন কিছুই গোপন থাকে না।
Ərəbcə təfsirlər:
أَلَمۡ تَرَ إِلَى ٱلَّذِينَ نُهُواْ عَنِ ٱلنَّجۡوَىٰ ثُمَّ يَعُودُونَ لِمَا نُهُواْ عَنۡهُ وَيَتَنَٰجَوۡنَ بِٱلۡإِثۡمِ وَٱلۡعُدۡوَٰنِ وَمَعۡصِيَتِ ٱلرَّسُولِۖ وَإِذَا جَآءُوكَ حَيَّوۡكَ بِمَا لَمۡ يُحَيِّكَ بِهِ ٱللَّهُ وَيَقُولُونَ فِيٓ أَنفُسِهِمۡ لَوۡلَا يُعَذِّبُنَا ٱللَّهُ بِمَا نَقُولُۚ حَسۡبُهُمۡ جَهَنَّمُ يَصۡلَوۡنَهَاۖ فَبِئۡسَ ٱلۡمَصِيرُ
৮. হে রাসূল! আপনি কি সেসব ইহুদীকে দেখেন না, যারা কোন মু’মিনকে দেখলে কানাকানি করতো। তাই আল্লাহ তাদেরকে কানাকানি থেকে নিষেধ করলেন। তদুপরি তারা আল্লাহ যে বিষয়ে নিষেধ করেছেন তার প্রতি প্রত্যাবর্তন করে এবং পাপের কানাকানিতে লিপ্ত হয়। যথা মু’মিনদের সমালোচনা, তাদের উপর চড়াও হওয়া ও রাসূলের অবাধ্যতা। হে রাসূল! যখন তারা আপনার নিকট আসে তখন এমন অভিবাদন জানায় যদ্বারা আল্লাহ আপনাকে অভিবাদন জানান নি। তা হলো তাদের কথা “আস-সামু আলাইকা”। এদ্বারা তাদের উদ্দেশ্য ছিলো আপনি যেন মারা যান এবং তারা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) এর প্রতি মিথ্যারোপ করতে গিয়ে বলে: আমাদের কথার ফলে আল্লাহ কেন আমাদেরকে শাস্তি দেন না? কেননা, তিনি যদি তাঁর নবুওয়াতের দাবিতে সত্য হতেন তাহলে আল্লাহ আমাদের কথার উপর শাস্তি দিতেন! তাদের কথার জন্য জাহান্নামই তাদের শাস্তি হিসাবে যথেষ্ট। তারা জ্বলন্ত আগুনের কষ্ট পোহাবে। কতোই না নিকৃষ্ট তাদের ঠিকানা।
Ərəbcə təfsirlər:
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ إِذَا تَنَٰجَيۡتُمۡ فَلَا تَتَنَٰجَوۡاْ بِٱلۡإِثۡمِ وَٱلۡعُدۡوَٰنِ وَمَعۡصِيَتِ ٱلرَّسُولِ وَتَنَٰجَوۡاْ بِٱلۡبِرِّ وَٱلتَّقۡوَىٰۖ وَٱتَّقُواْ ٱللَّهَ ٱلَّذِيٓ إِلَيۡهِ تُحۡشَرُونَ
৯. হে আল্লাহর উপর ঈমান আনয়নকারী ও তাঁর প্রবর্তিত শরীয়তের উপর আমলকারী! তোমরা পাপ, শত্রæতা ও রাসূলের অবাধ্যতার কাজে কানাকানি করো না। যাতে তোমরা ইহুদিদের মতো হয়ে না যাও। বরং তোমরা আল্লাহর আনুগত্যের বিষয় ও তাঁর অবাধ্যতা থেকে বিরত থাকার কাজে কানাকানি করো। আর তোমরা আল্লাহর আদেশ-নিষেধ মান্য করার মাধ্যমে তাঁকে ভয় করো। কেননা, কিয়ামত দিবসে হিসাব ও প্রতিদানের উদ্দেশ্যে তাঁর কাছেই তোমরা সমবেত হবে।
Ərəbcə təfsirlər:
إِنَّمَا ٱلنَّجۡوَىٰ مِنَ ٱلشَّيۡطَٰنِ لِيَحۡزُنَ ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ وَلَيۡسَ بِضَآرِّهِمۡ شَيۡـًٔا إِلَّا بِإِذۡنِ ٱللَّهِۚ وَعَلَى ٱللَّهِ فَلۡيَتَوَكَّلِ ٱلۡمُؤۡمِنُونَ
১০. পাপ, শত্রæতা ও রাসূলের অবাধ্যতার কাজে কানাকানি শয়তান কর্তৃক প্রলোভন ও তার চেলাদেরকে প্ররোচনা দেয়ার নামান্তর। যাতে করে মু’মিনদের অন্তরে দুশ্চিন্তা প্রবিষ্ট করে যে, তাদের জন্য ফন্দি আঁটা হচ্ছে। বস্তুতঃ আল্লাহর অনুমতি ও ইচ্ছা ব্যতীত শয়তান ও তার প্রলোভন কোন ক্ষতি করতে পারে না। মুমিনদের উচিৎ সর্ব বিষয়ে আল্লাহর উপর ভরসা করা।
Ərəbcə təfsirlər:
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ إِذَا قِيلَ لَكُمۡ تَفَسَّحُواْ فِي ٱلۡمَجَٰلِسِ فَٱفۡسَحُواْ يَفۡسَحِ ٱللَّهُ لَكُمۡۖ وَإِذَا قِيلَ ٱنشُزُواْ فَٱنشُزُواْ يَرۡفَعِ ٱللَّهُ ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ مِنكُمۡ وَٱلَّذِينَ أُوتُواْ ٱلۡعِلۡمَ دَرَجَٰتٖۚ وَٱللَّهُ بِمَا تَعۡمَلُونَ خَبِيرٞ
১১. হে আল্লাহর উপর ঈমান আনয়নকারী ও তাঁর প্রবর্তিত শরীয়তের উপর আমলকারী! তোমাদের বৈঠকসমূহকে প্রশস্ত করতে বলা হলে তোমরা তা প্রশস্ত করো। তাহলে আল্লাহ তোমাদের ইহকাল ও পরকালে প্রশস্ততা প্রদান করবেন। তোমাদেরকে কোন বৈঠক থেকে উঠে যেতে বলা হলে তোমরা সেখান থেকে উঠে যাও। যাতে সেখানে সম্মানী ব্যক্তিরা বসতে পারে। আল্লাহ তা‘আলা ঈমানদার ও জ্ঞানীদের মর্যাদা বিরাট আকারে বহু গুণে উন্নীত করেন। আল্লাহ তোমাদের সমূহ আমল সম্পর্কে অবগত। তাঁর নিকট তোমাদের কোন আমলই গোপন থাকে না। অচিরেই তিনি এর প্রতিদান দিবেন।
Ərəbcə təfsirlər:
Bu səhifədə olan ayələrdən faydalar:
• مع أن الله عالٍ بذاته على خلقه؛ إلا أنه مطَّلع عليهم بعلمه لا يخفى عليه أي شيء.
ক. আল্লাহ তাঁর সত্তাগতভাবে সৃষ্টির উপর সমোন্নত হওয়া সত্তে¡ও তিনি তাঁর ইলমের মাধ্যমে সবার ব্যাপারে অবগত। তাঁর নিকট কোন কিছুই গোপন থাকে না।

• لما كان كثير من الخلق يأثمون بالتناجي أمر الله المؤمنين أن تكون نجواهم بالبر والتقوى.
খ. যেহেতু অনেক মানুষ কানাকানি করার মাধ্যমে পাপী সাজে তাই আল্লাহ তা‘আলা মু’মিনদেরকে নির্দেশ দিলেন যে, তাদের কানাকানি যেন আল্লাহভীরুতা ও পুণ্যের উপর ভিত্তিশীল হয়।

• من آداب المجالس التوسيع فيها للآخرين.
গ. অন্যদের উদ্দেশ্যে জায়গা প্রশস্ত করা বৈঠকসমূহের আদবের অন্তর্ভুক্ত।

يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ إِذَا نَٰجَيۡتُمُ ٱلرَّسُولَ فَقَدِّمُواْ بَيۡنَ يَدَيۡ نَجۡوَىٰكُمۡ صَدَقَةٗۚ ذَٰلِكَ خَيۡرٞ لَّكُمۡ وَأَطۡهَرُۚ فَإِن لَّمۡ تَجِدُواْ فَإِنَّ ٱللَّهَ غَفُورٞ رَّحِيمٌ
১২. যখন সাহাবীগণ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়াসাল্লাম) এর সাথে বেশী বেশী চুপিসারে কথা বলতে লাগলেন তখন আল্লাহ বলেন, হে মুমিনরা! তোমরা যখন রাসূলের সাথে চুপিসারে কথা বলতে চাও তখন এর পূর্বে সাদাকা পেশ করো। এ দান তোমাদের জন্য অনেক উত্তম ও পবিত্র। যেহেতু এতে আল্লাহর আনুগত্য রয়েছে যা অন্তরকে পরিচ্ছন্ন করে। তবে যদি দান করার মতো কোন কিছু না পাও তাহলে কোন সমস্যা নেই। কেননা, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের পাপের প্রতি ক্ষমাশীল ও তাদের প্রতি অত্যন্ত দয়াপরবশ। যেহেতু তিনি তাদের জন্য সহজ বিধানই প্রবর্তন করেন।
Ərəbcə təfsirlər:
ءَأَشۡفَقۡتُمۡ أَن تُقَدِّمُواْ بَيۡنَ يَدَيۡ نَجۡوَىٰكُمۡ صَدَقَٰتٖۚ فَإِذۡ لَمۡ تَفۡعَلُواْ وَتَابَ ٱللَّهُ عَلَيۡكُمۡ فَأَقِيمُواْ ٱلصَّلَوٰةَ وَءَاتُواْ ٱلزَّكَوٰةَ وَأَطِيعُواْ ٱللَّهَ وَرَسُولَهُۥۚ وَٱللَّهُ خَبِيرُۢ بِمَا تَعۡمَلُونَ
১৩. তোমরা কি রাসূলের সাথে চুপিসারে কথা বলার সময় দান পেশ করতে অভাবের ভয় করছো?! যদি তোমরা আদিষ্ট বিষয়ে আমল না করো আর আল্লাহ তা পরিত্যাগের অনুমতি দানপূর্বক তাওবা কবুল করেন তাহলে তোমরা পূর্ণাঙ্গরূপে নামায আদায় করো এবং তোমাদের সম্পদের যাকাত প্রদান করো। আর আল্লাহ ও তদীয় রাসূলের আনুগত্য করো। বস্তুতঃ আল্লাহ তোমাদের সকল আমল সম্পর্কে অবগত। তাঁর নিকট তোমাদের কোন আমলই গোপন নয়। অচিরেই তিনি তোমাদেরকে এর প্রতিদান দিবেন।
Ərəbcə təfsirlər:
۞ أَلَمۡ تَرَ إِلَى ٱلَّذِينَ تَوَلَّوۡاْ قَوۡمًا غَضِبَ ٱللَّهُ عَلَيۡهِم مَّا هُم مِّنكُمۡ وَلَا مِنۡهُمۡ وَيَحۡلِفُونَ عَلَى ٱلۡكَذِبِ وَهُمۡ يَعۡلَمُونَ
১৪. হে রাসূল! আপনি কি ওই সব মুনাফিককে দেখেন নি যারা কুফরী ও পাপের কারণে আল্লাহর গজবে নিপতিত ইহুদিদের সাথে বন্ধুত্ব করে। এ মুনাফিকরা না মুমিন, না ইহুদি। বরং তারা দোদুল্যমান অবস্থায় রয়েছে। না এই পক্ষে; না ওই পক্ষে। তারা এই মর্মে শপথ করে যে, তারা সত্যিই মুসলিম এবং তারা মুসলমানদের সংবাদ ইহুদিদের নিকট পৌঁছায় নি। অথচ তারা নিজেদের উক্ত শপথে মিথ্যাবাদী।
Ərəbcə təfsirlər:
أَعَدَّ ٱللَّهُ لَهُمۡ عَذَابٗا شَدِيدًاۖ إِنَّهُمۡ سَآءَ مَا كَانُواْ يَعۡمَلُونَ
১৫. তিনি তাদের উদ্দেশ্যে পরকালের কঠিন শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন। তিনি তাদেরকে জাহান্নামের সর্বনি¤œ স্তরে প্রবিষ্ট করবেন। কেননা, তারা দুনিয়ায় কুফরীর মতো নিকৃষ্ট কাজে লিপ্ত ছিলো।
Ərəbcə təfsirlər:
ٱتَّخَذُوٓاْ أَيۡمَٰنَهُمۡ جُنَّةٗ فَصَدُّواْ عَن سَبِيلِ ٱللَّهِ فَلَهُمۡ عَذَابٞ مُّهِينٞ
১৬. তারা নিজেদের মিথ্যা শপথগুলোকে কুফরীর কারণে হত্যার শিকার হওয়া থেকে বাঁচার উপায় বানিয়েছে। তাই তো তারা নিজেদের রক্ত ও সম্পদ রক্ষার্থে তদ্বারা ইসলাম প্রকাশ করে থাকে। এর ফলশ্রæতিতে তারা মুসলমানদেরকে অপমান ও নিরুৎসাহিত করার মাধ্যমে মানুষকে হক থেকে বিরত রাখে। তাই তাদের জন্য রয়েছে অপমানকর শাস্তি যা তাদেরকে অপমান ও অপদস্ত করবে।
Ərəbcə təfsirlər:
لَّن تُغۡنِيَ عَنۡهُمۡ أَمۡوَٰلُهُمۡ وَلَآ أَوۡلَٰدُهُم مِّنَ ٱللَّهِ شَيۡـًٔاۚ أُوْلَٰٓئِكَ أَصۡحَٰبُ ٱلنَّارِۖ هُمۡ فِيهَا خَٰلِدُونَ
১৭. আল্লাহর নিকট তাদের সম্পদ ও সন্তানরা কোন উপকার সাধন করতে পারবে না। তারা জাহান্নামের অধিবাসী। তারা তথায় চিরস্থায়ী অবস্থানকারী হিসেবে প্রবেশ করবে। তাদের থেকে কখনো শাস্তি সরানো হবে না।
Ərəbcə təfsirlər:
يَوۡمَ يَبۡعَثُهُمُ ٱللَّهُ جَمِيعٗا فَيَحۡلِفُونَ لَهُۥ كَمَا يَحۡلِفُونَ لَكُمۡ وَيَحۡسَبُونَ أَنَّهُمۡ عَلَىٰ شَيۡءٍۚ أَلَآ إِنَّهُمۡ هُمُ ٱلۡكَٰذِبُونَ
১৮. যে দিন আল্লাহ তাদের সবাইকে পুনরুত্থিত করবেন। তখন প্রতিদানের জন্য পুনরুত্থানে কাউকে বাদ রাখবেন না। তারা আল্লাহর নামে শপথ করে বলেবে যে, তারা কুফরী ও মুনাফিকীর উপর ছিলো না। বরং তারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কার্যাবলী সম্পাদনকারী মুমিন ছিলো। হে মুমিনরা! তারা তাঁর নিকট হুবহু এভাবে শপথ করবে যেভাবে তোমাদের নিকট দুনিয়াতে এ বলে শপথ করে থাকে যে, তারা মুসলিম এবং তারা মনে করে যে, আল্লাহর সমীপে তাদের এ শপথ কোন উপকার সাধনে কিংবা অপকার দূরীকরণে কাজ দিবে। বরং জেনে রেখো, তারা তাদের দুনিয়া ও আখেরাতের এ শপথে মিথ্যুক।
Ərəbcə təfsirlər:
ٱسۡتَحۡوَذَ عَلَيۡهِمُ ٱلشَّيۡطَٰنُ فَأَنسَىٰهُمۡ ذِكۡرَ ٱللَّهِۚ أُوْلَٰٓئِكَ حِزۡبُ ٱلشَّيۡطَٰنِۚ أَلَآ إِنَّ حِزۡبَ ٱلشَّيۡطَٰنِ هُمُ ٱلۡخَٰسِرُونَ
১৯. তাদের উপর শয়তান চড়ে বসেছে। ফলে সে তার প্ররোচনার মাধ্যমে তাদেরকে আল্লাহর স্মরণ থেকে বিরত রেখেছে। তাই তারা আল্লাহর সন্তুষ্টির কাজ না করে বরং তাঁর অসন্তুষ্টির কাজে লিপ্ত হয়েছে। এ সব বৈশিষ্ট্যের লোক হলো ইবলীসের অনুসারী ও তার চেলা-চামুÐা। জেনে রেখো, ইবলীসের অনুসারী ও চেলারা ইহকাল ও পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত। কেননা, তারা হেদায়েতকে ভ্রষ্টতার বিনিময়ে এবং জান্নাতকে জাহান্নামের বিনিময়ে বিক্রি করেছে।
Ərəbcə təfsirlər:
إِنَّ ٱلَّذِينَ يُحَآدُّونَ ٱللَّهَ وَرَسُولَهُۥٓ أُوْلَٰٓئِكَ فِي ٱلۡأَذَلِّينَ
২০. যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে শত্রæতা রাখে তারা সে সব লোকদের মধ্যে শামিল যে সব কাফির সম্প্রদায়কে আল্লাহ ইহকাল ও পরকালে অপমান ও অপদস্ত করেছেন।
Ərəbcə təfsirlər:
كَتَبَ ٱللَّهُ لَأَغۡلِبَنَّ أَنَا۠ وَرُسُلِيٓۚ إِنَّ ٱللَّهَ قَوِيٌّ عَزِيزٞ
২১. আল্লাহ তাঁর পূর্বের জ্ঞানে এ ফায়সালা করে ফেলেছেন যে, অবশ্যই আমি ও আমার রাসূলগণ দলীল ও প্রমাণের ভিত্তিতে আমাদের শত্রæদের উপর বিজয়ী হবো। বস্তুতঃ আল্লাহ স্বীয় রাসূলদের সাহায্যে ক্ষমতাবান। তিনি এমন প্ররাক্রমশালী যে শত্রæদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহণে সক্ষম।
Ərəbcə təfsirlər:
Bu səhifədə olan ayələrdən faydalar:
• لطف الله بنبيه صلى الله عليه وسلم؛ حيث أدَّب صحابته بعدم المشقَّة عليه بكثرة المناجاة.
ক. আল্লাহর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি তাঁর অনুগ্রহ। যেহেতু তিনি তাঁর সাহাবীদেরকে বেশী কথা বলার মাধ্যমে তাঁকে কষ্ট দেয়ার ব্যাপারে শাসিয়েছেন।

• ولاية اليهود من شأن المنافقين.
খ. ইহুদিদের সাথে বন্ধুত্ব রাখা মুনাফিকীর আচরণ।

• خسران أهل الكفر وغلبة أهل الإيمان سُنَّة إلهية قد تتأخر، لكنها لا تتخلف.
গ. কাফিরদের পরাজয় ও ঈমানদারদের বিজয় আল্লাহর চিরাচরিত নিয়ম। তবে তা কখনো পিছিয়ে যেতে পারে। কিন্তু তা বাদ পড়বে না।

لَّا تَجِدُ قَوۡمٗا يُؤۡمِنُونَ بِٱللَّهِ وَٱلۡيَوۡمِ ٱلۡأٓخِرِ يُوَآدُّونَ مَنۡ حَآدَّ ٱللَّهَ وَرَسُولَهُۥ وَلَوۡ كَانُوٓاْ ءَابَآءَهُمۡ أَوۡ أَبۡنَآءَهُمۡ أَوۡ إِخۡوَٰنَهُمۡ أَوۡ عَشِيرَتَهُمۡۚ أُوْلَٰٓئِكَ كَتَبَ فِي قُلُوبِهِمُ ٱلۡإِيمَٰنَ وَأَيَّدَهُم بِرُوحٖ مِّنۡهُۖ وَيُدۡخِلُهُمۡ جَنَّٰتٖ تَجۡرِي مِن تَحۡتِهَا ٱلۡأَنۡهَٰرُ خَٰلِدِينَ فِيهَاۚ رَضِيَ ٱللَّهُ عَنۡهُمۡ وَرَضُواْ عَنۡهُۚ أُوْلَٰٓئِكَ حِزۡبُ ٱللَّهِۚ أَلَآ إِنَّ حِزۡبَ ٱللَّهِ هُمُ ٱلۡمُفۡلِحُونَ
২২. হে রাসূল! আপনি এমন কোন জাতি পাবেন না যারা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী। অথচ তারা ওদের সাথে বন্ধুত্ব রাখে যারা আল্লাহ ও তদীয় রাসূলের সাথে শত্রæতা পোষণ করে। যদিও বা এ সব শত্রæরা তাদের পিতা, পুত্র, ভ্রাতা কিংবা তার প্রতি সম্বন্ধিত স্বগোত্রীয় কেউ হয়ে থাকে। কেননা, ঈমান আল্লাহ ও তদীয় রাসূলের শত্রæদের সাথে বন্ধুত্বের পথে অন্তরায়। তেমনিভাবে ঈমানের সম্পর্ক অন্যসব সম্পর্ক অপেক্ষা উচ্চতর। তাই পারস্পরিক মুখোমুখী হলে তা প্রাধান্য পাবে। যারা আপনজন হওয়া সত্তে¡ও আল্লাহ ও তদীয় রাসূলের শত্রæদের সাথে বন্ধুত্ব রাখে না আল্লাহ তাদের মনে ঈমানকে বদ্ধমুল করেছেন। ফলে তা পরিবর্তন হয় না এবং তিনি তাদেরকে তাঁর পক্ষ থেকে প্রমাণাদি ও জ্যোতি দ্বারা শক্তিশালী করেছেন। উপরন্তু তিনি তাদেরকে কিয়ামত দিবসে এমন সব স্থায়ী উদ্যানে প্রবিষ্ট করবেন যার অট্টালিকা ও বৃক্ষরাজির তলদেশ দিয়ে নদ- নদী প্রবাহিত। তারা তথায় সর্বদা অবস্থান করবে। তাদের থেকে এর নিয়ামত বিদূরিত হবে না। আর না তারা তা থেকে নিঃশেষিত হবে। আল্লাহ তাদের উপর এমনভাবে সন্তুষ্ট হয়েছেন যে, তিনি আর আদৗ তাদের প্রতি অসন্তুষ্ট হবেন না এবং তারাও তাঁর উপর অফুরন্ত নিআমতের ফলে সন্তুষ্ট। তন্মধ্যে রয়েছে মহান আল্লাহর দর্শন। উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যের আধিকারীরা আল্লাহর বাহিনী। যারা তাঁর আদেশ-নিষেধ মেনে চলে। জেনে রেখো, আল্লাহর বাহিনীই সফলকাম। যেহেতু তারা ইহকাল ও পরকালে নিজেদের চাহিদার বস্তু লাভ করবে এবং অনাকাক্সিক্ষত বস্তু থেকে রেহাই পাবে।
Ərəbcə təfsirlər:
Bu səhifədə olan ayələrdən faydalar:
• المحبة التي لا تجعل المسلم يتبرأ من دين الكافر ويكرهه، فإنها محرمة، أما المحبة الفطرية؛ كمحبة المسلم لقريبه الكافر، فإنها جائزة.
ক. বিধর্মীর সাথে যে ভালোবাসা মুসলিম ব্যক্তিকে তাদের ধর্মের প্রতি ঘৃণা জানাতে ও তাদের থেকে নারায হতে দেয় না তা হারাম। তবে যা কেবল মানবিক হৃদ্যতা যেমন আত্মীয় কাফিরের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে তা বৈধ।

• رابطة الإيمان أوثق الروابط بين أهل الإيمان.
খ. ঈমানের সম্পর্ক মু’মিনদের মধ্যকার সর্বাপেক্ষা বড় সম্পর্ক।

• قد يعلو أهل الباطل حتى يُظن أنهم لن ينهزموا، فتأتي هزيمتهم من حيث لا يتوقعون.
গ. কখনো বাতিলপন্থীরা বিজয়ী হয়ে যায়। ফলে মনে হয় যে, তারা আর পরাজিত হবে না। অতঃপর হঠাৎ তাদের অজান্তে পরাজয় এসে পড়ে।

• من قدر الله في الناس دفع المصائب بوقوع ما دونها من المصائب.
ঘ. মানুষের মাঝে বিপদ জাতীয় ফায়সালাসমূহের মধ্যে আল্লাহর এমন কিছু ফয়সালা রয়েছে যাতে অপেক্ষাকৃত ছোট বিপদের মাধ্যমে বড় বিপদকে প্রতিহত করা হয়।

 
Mənaların tərcüməsi Surə: əl-Mucadilə
Surələrin mündəricatı Səhifənin rəqəmi
 
Qurani Kərimin mənaca tərcüməsi - "Qurani Kərimin müxtəsər tərfsiri" kitabının benqal dilinə tərcüməsi. - Tərcumənin mündəricatı

"Qurani Kərimin müxtəsər tərfsiri" kitabının benqal dilinə tərcüməsi. "Quran araşdırmaları" mərkəzi tərəfindən yayımlanıb.

Bağlamaq