Check out the new design

Fassarar Ma'anonin Alqura'ni - Fassarar taƙaitaccen Tafsirin AlƘur'ani mai girma da harshen Bangaliyanci * - Teburin Bayani kan wasu Fassarori


Fassarar Ma'anoni Sura: Yunus   Aya:
وَمِنۡهُم مَّن يَنظُرُ إِلَيۡكَۚ أَفَأَنتَ تَهۡدِي ٱلۡعُمۡيَ وَلَوۡ كَانُواْ لَا يُبۡصِرُونَ
৪৩. হে রাসূল! মুশরিকদের কেউ কেউ আপনার দিকে বাহ্য দৃষ্টিতে তাকায়; অন্তরের চোখ দিয়ে নয়। যাদের দৃষ্টি ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে আপনি কি তাদেরকে কিছু দেখাতে পারবেন?! নিশ্চয়ই আপনি তা কখনো পারবেন না। তেমনিভাবে যার অন্তরের চোখ নেই তাকেও আপনি হিদায়েত দিতে পারেন না।
Tafsiran larabci:
إِنَّ ٱللَّهَ لَا يَظۡلِمُ ٱلنَّاسَ شَيۡـٔٗا وَلَٰكِنَّ ٱلنَّاسَ أَنفُسَهُمۡ يَظۡلِمُونَ
৪৪. আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দাদের প্রতি যুলুম করা থেকে একেবারেই পূত-পবিত্র। তিনি তাদের প্রতি এক অণু পরিমাণও যুলুম করেন না। তবে তারা নিজেরাই নিজেদেরকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে উপনীত করে নিজেদের উপর যুলুম করছে। কারণ, তারা বাতিলের জন্য কট্টরতা, অহঙ্কারবশতঃ সত্যকে প্রত্যাখ্যান ও তার প্রতি গাদ্দারী দেখাচ্ছে।
Tafsiran larabci:
وَيَوۡمَ يَحۡشُرُهُمۡ كَأَن لَّمۡ يَلۡبَثُوٓاْ إِلَّا سَاعَةٗ مِّنَ ٱلنَّهَارِ يَتَعَارَفُونَ بَيۡنَهُمۡۚ قَدۡ خَسِرَ ٱلَّذِينَ كَذَّبُواْ بِلِقَآءِ ٱللَّهِ وَمَا كَانُواْ مُهۡتَدِينَ
৪৫. কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা যখন মানুষদেরকে হিসাবের জন্য একত্রিত করবেন তখন এমন মনে হবে যে, যেন তারা দুনিয়া ও কবরের জীবনে এক দিনের সামান্য কিছু সময় অবস্থান করেছে। এর চেয়ে বেশি নয়। তারা প্রথমে একে অপরকে চিনবে। অতঃপর তারা কিয়ামতের ভয়াবহতা দেখলে সেই কঠিন পরিস্থিতির দরুন তাদের পরিচিতিটুকুও শেষ হয়ে যাবে। যারা কিয়ামতের দিন তাদের প্রতিপালকের সাক্ষাতকে অস্বীকার করে তারা নিশ্চয়ই ক্ষতিগ্রস্ত। তারা দুনিয়াতে পুনরুত্থান দিবসে বিশ্বাসী ছিলো না। তা না হলে তারা ক্ষতিগ্রস্ততা থেকে বাঁচতে পারতো।
Tafsiran larabci:
وَإِمَّا نُرِيَنَّكَ بَعۡضَ ٱلَّذِي نَعِدُهُمۡ أَوۡ نَتَوَفَّيَنَّكَ فَإِلَيۡنَا مَرۡجِعُهُمۡ ثُمَّ ٱللَّهُ شَهِيدٌ عَلَىٰ مَا يَفۡعَلُونَ
৪৬. হে রাসূল! আমি যদি আপনাকে আপনার মৃত্যুর পূর্বেই তাদের সাথে ওয়াদাকৃত কিছু আযাব দেখিয়ে দেই অথবা এর পূর্বেই আপনাকে মৃত্যু দেই উভয় অবস্থায় কিয়ামতের দিন তাদেরকে অবশ্যই আমার নিকট ফিরে আসতে হবে। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা তো তাদের কর্মকাÐ সম্পর্কে অবশ্যই জানেন। তাঁর নিকট কোন কিছুই লুক্কায়িত নয়। তিনি অচিরেই তাদের কর্মকাÐের প্রতিদান দিবেন।
Tafsiran larabci:
وَلِكُلِّ أُمَّةٖ رَّسُولٞۖ فَإِذَا جَآءَ رَسُولُهُمۡ قُضِيَ بَيۡنَهُم بِٱلۡقِسۡطِ وَهُمۡ لَا يُظۡلَمُونَ
৪৭. পূর্ববর্তী উম্মতদের প্রত্যেকের নিকটই একজন রাসূল পাঠানো হয়েছে। অতঃপর যখন তিনি তাঁকে যা পৌঁছানোর আদেশ করা হয়েছে তা তাঁর উম্মতকে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন এবং তারা তাঁকে এ ব্যাপারে মিথ্যুক বলেছে তখন তিনি তাঁর ও তাঁর উম্মতের মাঝে ইনসাফের ফায়সালা করেন। আল্লাহ তাঁকে নিজ দয়ায় মুক্তি দিয়েছেন এবং ওদেরকে নিজ ইনসাফে ধ্বংস করেছেন। তাদের আমলসমূহের প্রতিদানের ক্ষেত্রে তাদের প্রতি সামান্যটুকুও যুলুম করা হবে না।
Tafsiran larabci:
وَيَقُولُونَ مَتَىٰ هَٰذَا ٱلۡوَعۡدُ إِن كُنتُمۡ صَٰدِقِينَ
৪৮. এ কাফিররা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে ও গাদ্দারী করে বলেছে: তোমরা আমাদের সাথে যে আযাবের ওয়াদা করেছিলে তার সময় কখন হবে বলো যদি তোমরা নিজ দাবিতে সত্যবাদী হয়ে থাকো?!
Tafsiran larabci:
قُل لَّآ أَمۡلِكُ لِنَفۡسِي ضَرّٗا وَلَا نَفۡعًا إِلَّا مَا شَآءَ ٱللَّهُۗ لِكُلِّ أُمَّةٍ أَجَلٌۚ إِذَا جَآءَ أَجَلُهُمۡ فَلَا يَسۡتَـٔۡخِرُونَ سَاعَةٗ وَلَا يَسۡتَقۡدِمُونَ
৪৯. হে রাসূল! আপনি তাদেরকে বলে দিন: আমি নিজের কোন ক্ষতিরও মালিক নই। যার মাধ্যমে আমি তার ক্ষতি করবো অথবা ক্ষতিকে প্রতিহত করবো। না আমি কোন লাভের মালিক। যার মাধ্যমে আমি নিজের লাভ করবো। তাহলে আমি কীভাবে অন্যের কোন লাভ বা ক্ষতি করতে পারি? তবে আল্লাহ যা চাইবেন তাই হবে। ফলে আমি তাঁর গায়েবও কীভাবে জানবো? প্রত্যেক জাতির জন্যই যাদের সাথে আল্লাহ তা‘আলা ধ্বংসের ওয়াদা করেছেন তাদের ধ্বংসের নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। যা আল্লাহ ছাড়া আর কেউই জানে না। যখন তাদের ধ্বংসের সময় এসে যাবে তখন তা এতটুকুও দেরী করা হবে না, না একটু আগে করা হবে।
Tafsiran larabci:
قُلۡ أَرَءَيۡتُمۡ إِنۡ أَتَىٰكُمۡ عَذَابُهُۥ بَيَٰتًا أَوۡ نَهَارٗا مَّاذَا يَسۡتَعۡجِلُ مِنۡهُ ٱلۡمُجۡرِمُونَ
৫০. হে রাসূল! আপনি এ দ্রæত আযাব কামনাকারী লোকদেরকে বলে দিন: যখন দিন বা রাতের কোন সময় আল্লাহর আযাব চলে আসবে তখন তোমরা বলো, তোমরা এ আযাবের কোনটি দ্রæত কামনা করছিলে?!
Tafsiran larabci:
أَثُمَّ إِذَا مَا وَقَعَ ءَامَنتُم بِهِۦٓۚ ءَآلۡـَٰٔنَ وَقَدۡ كُنتُم بِهِۦ تَسۡتَعۡجِلُونَ
৫১. তোমরা কি তোমাদের সাথে ওয়াদাকৃত আযাব আসার পরই তা বিশ্বাস করবে, যখন করো ঈমান তার কোন ফায়েদায় আসবে না যদি সে ইতিপূর্বে ঈমান না এনে থাকে? তোমরা কি এখন বিশ্বাস করছো। অথচ তোমরাই ইতিপূর্বে এ আযাবের প্রতি মিথ্যারোপ করে তা দ্রæত কামনা করছিলে?!
Tafsiran larabci:
ثُمَّ قِيلَ لِلَّذِينَ ظَلَمُواْ ذُوقُواْ عَذَابَ ٱلۡخُلۡدِ هَلۡ تُجۡزَوۡنَ إِلَّا بِمَا كُنتُمۡ تَكۡسِبُونَ
৫২. অতঃপর তাদেরকে আযাবে ঢুকানো এবং তা থেকে বের হয়ে আসা কামনা করার পর বলা হবে: তোমরা আখিরাতের স্থায়ী শাস্তি আস্বাদন করো। তোমরা যে কুফরি ও গুনাহসমূহ করছিলে তারই প্রতিদান তোমাদেরকে দেয়া হচ্ছে। তা নয় কী?!
Tafsiran larabci:
۞ وَيَسۡتَنۢبِـُٔونَكَ أَحَقٌّ هُوَۖ قُلۡ إِي وَرَبِّيٓ إِنَّهُۥ لَحَقّٞۖ وَمَآ أَنتُم بِمُعۡجِزِينَ
৫৩. হে রাসূল! মুশরিকরা আপনার কাছ থেকে জানতে চাইবে যে, আমাদের সাথে যে আযাবের ওয়াদা করা হচ্ছে তা কি সত্য? আপনি তাদেরকে বলুন: হ্যাঁ। আল্লাহর কসম! নিশ্চয়ই তা সত্য। তোমরা কখনোই তা থেকে পার পাবে না।
Tafsiran larabci:
daga cikin fa'idodin Ayoyin wannan shafi:
• الإنسان هو الذي يورد نفسه موارد الهلاك، فالله مُنَزَّه عن الظلم.
ক. মানুষ নিজেই নিজকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে উপনীত করে। আল্লাহ কিন্তু যুলুম থেকে পবিত্র।

• مهمة الرسول هي التبليغ للمرسل إليهم، والله يتولى حسابهم وعقابهم بحكمته، فقد يعجله في حياة الرسول أو يؤخره بعد وفاته.
খ. রাসূলের মিশন হলো দ্বীন প্রচার। আর আল্লাহ তা‘আলা তাঁর হিকমত অনুযায়ী তাদের হিসাব ও শাস্তির দায়িত্ব বহন করেন। তিনি কখনো তা রাসূলের জীবদ্দশাতেই দ্রæত দেন অথবা তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত দেরী করেন।

• النفع والضر بيد الله عز وجل، فلا أحد من الخلق يملك لنفسه أو لغيره ضرًّا ولا نفعًا.
গ. লাভ ও ক্ষতি একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার হাতে। সৃষ্টির কেউই নিজের বা অন্যের কোন লাভ-ক্ষতির মালিক নয়।

• لا ينفع الإيمان صاحبه عند معاينة الموت.
ঘ. মৃত্যু দেখার সময় এ ধরনের ব্যক্তির ঈমান কোন ফায়েদায় আসবে না।

 
Fassarar Ma'anoni Sura: Yunus
Teburin Jerin Sunayen Surori Lambar shafi
 
Fassarar Ma'anonin Alqura'ni - Fassarar taƙaitaccen Tafsirin AlƘur'ani mai girma da harshen Bangaliyanci - Teburin Bayani kan wasu Fassarori

Wacce aka buga a Cibiyar Tafsiri da karatuttukan AlƘur'ani.

Rufewa