Check out the new design

ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌߘߊ - ߟߊߘߛߏߣߍ߲" ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐߦߌߘߊ ߘߐ߫ ߓߍ߲ߜ߭ߊߟߌߞߊ߲ ߘߐ߫ * - ߘߟߊߡߌߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ


ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌ߬ߘߊ߬ߟߌ ߝߐߘߊ ߘߏ߫: ߤߌߖߙߌ߫ ߖߡߊ߬ߣߊ   ߟߝߊߙߌ ߘߏ߫:
قَالَ يَٰٓإِبۡلِيسُ مَا لَكَ أَلَّا تَكُونَ مَعَ ٱلسَّٰجِدِينَ
৩২. আদমকে সাজদাহ করতে অস্বীকৃতি জানানোর পর আল্লাহ তা‘আলা ইবলিসকে বললেন: আমার আদেশ মেনে সাজদাহকারী ফিরিশতাদের সাথে সাজদাহ করতে তোমাকে কে বাধা দিলো বা আদেশ অমান্য করার এ কাজ করতে তোমাকে কে উৎসাহিত করলো?
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
قَالَ لَمۡ أَكُن لِّأَسۡجُدَ لِبَشَرٍ خَلَقۡتَهُۥ مِن صَلۡصَٰلٖ مِّنۡ حَمَإٖ مَّسۡنُونٖ
৩৩. ইবলিস অহঙ্কার করে বললো: আমার জন্য ঠিক নয় এমন এক মানুষকে সাজদাহ করা যাকে আপনি কালো, শুকনো ও পচা কাদামাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
قَالَ فَٱخۡرُجۡ مِنۡهَا فَإِنَّكَ رَجِيمٞ
৩৪. আল্লাহ তা‘আলা ইবলিসকে বললেন: তুমি জান্নাত থেকে বেরিয়ে যাও। কারণ, তুমি আমার রহমত থেকে বিতাড়িত।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَإِنَّ عَلَيۡكَ ٱللَّعۡنَةَ إِلَىٰ يَوۡمِ ٱلدِّينِ
৩৫. আর তোমার উপর কিয়ামত পর্যন্ত অভিশাপ ও আমার রহমত থেকে বিতাড়িত হওয়া অবধারিত থাকলো।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
قَالَ رَبِّ فَأَنظِرۡنِيٓ إِلَىٰ يَوۡمِ يُبۡعَثُونَ
৩৬. ইবলিস বললো: হে আমার প্রতিপালক! আপনি আমাকে না মেরে ফেলে সৃষ্টিকুলের পুনরুত্থান দিন পর্যন্ত সুযোগ দিন।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
قَالَ فَإِنَّكَ مِنَ ٱلۡمُنظَرِينَ
৩৭. আল্লাহ তা‘আলা তাকে বললেন: নিশ্চয়ই তুমি সেই সুযোগপ্রাপ্তদেরই একজন। যাদের মৃত্যুকে দেরি করা হয়েছে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
إِلَىٰ يَوۡمِ ٱلۡوَقۡتِ ٱلۡمَعۡلُومِ
৩৮. এমন সময় পর্যন্ত যখন সকল সৃষ্টি প্রথম ফুৎকারের সময় মরে যাবে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
قَالَ رَبِّ بِمَآ أَغۡوَيۡتَنِي لَأُزَيِّنَنَّ لَهُمۡ فِي ٱلۡأَرۡضِ وَلَأُغۡوِيَنَّهُمۡ أَجۡمَعِينَ
৩৯. ইবলিস বললো: হে আমার প্রতিপালক! যেহেতু আমাকে আপনি পথভ্রষ্ট বলে সাব্যস্ত করেছেন সেহেতু আমি দুনিয়াতে তাদের সামনে গুনাহগুলোকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবো। আর আমি তাদের সবাইকে সঠিক পথ থেকে লক্ষ্যভ্রষ্ট করবো।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
إِلَّا عِبَادَكَ مِنۡهُمُ ٱلۡمُخۡلَصِينَ
৪০. তবে আপনার বান্দাদের মধ্যকার যাদেরকে আপনি নিজ ইবাদাতের জন্য চয়ন করেছেন তাদেরকে নয়।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
قَالَ هَٰذَا صِرَٰطٌ عَلَيَّ مُسۡتَقِيمٌ
৪১. আল্লাহ তা‘আলা বললেন: এটি হলো আমার দিকে পৌঁছানোর সঠিক পথ।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
إِنَّ عِبَادِي لَيۡسَ لَكَ عَلَيۡهِمۡ سُلۡطَٰنٌ إِلَّا مَنِ ٱتَّبَعَكَ مِنَ ٱلۡغَاوِينَ
৪২. নিশ্চয়ই আমার খাঁটি বান্দাদেরকে পথভ্রষ্ট করার তোমার কোন শক্তি ও ক্ষমতা নেই। তবে যে পথভ্রষ্টরা তোমার অনুসরণ করে তাদের ব্যাপারটি ভিন্ন।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَإِنَّ جَهَنَّمَ لَمَوۡعِدُهُمۡ أَجۡمَعِينَ
৪৩. নিশ্চয়ই জাহান্নাম ইবলিস ও তার সকল পথভ্রষ্ট অনুসারীর ওয়াদাকৃত স্থান।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
لَهَا سَبۡعَةُ أَبۡوَٰبٖ لِّكُلِّ بَابٖ مِّنۡهُمۡ جُزۡءٞ مَّقۡسُومٌ
৪৪. জাহান্নামের সাতটি দরজা দিয়ে তারা প্রবেশ করবে। প্রত্যেক দরজার জন্য ইবলিসের অনুসারীদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে যারা সেখান দিয়ে প্রবেশ করবে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
إِنَّ ٱلۡمُتَّقِينَ فِي جَنَّٰتٖ وَعُيُونٍ
৪৫. নিশ্চয়ই যারা নিজেদের প্রতিপালকের আদেশ-নিষেধ মেনে তাঁকে ভয় করবে তারা থাকবে জান্নাত ও নির্ঝরিণীগুলোর মাঝে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
ٱدۡخُلُوهَا بِسَلَٰمٍ ءَامِنِينَ
৪৬. প্রবেশের সময় তাদেরকে বলা হবে: তোমরা এখানে নিরাপদ ও আশঙ্কামুক্তভাবে প্রবেশ করো।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَنَزَعۡنَا مَا فِي صُدُورِهِم مِّنۡ غِلٍّ إِخۡوَٰنًا عَلَىٰ سُرُرٖ مُّتَقَٰبِلِينَ
৪৭. আমি তাদের অন্তরের ঘৃণা ও শত্রæতা দূর করে দেবো। ফলে তারা পরস্পর ভালোবাসা নিয়ে ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে একে অপরের দিকে তাকিয়ে সোফার উপর বসে থাকবে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
لَا يَمَسُّهُمۡ فِيهَا نَصَبٞ وَمَا هُم مِّنۡهَا بِمُخۡرَجِينَ
৪৮. তাতে কোন ক্লান্তি তাদেরকে স্পর্শ করবে না। না তাদেরকে সেখান থেকে বের করে দেয়া হবে। বরং তারা সেখানে চিরস্থায়ীভাবে থাকবে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
۞ نَبِّئۡ عِبَادِيٓ أَنِّيٓ أَنَا ٱلۡغَفُورُ ٱلرَّحِيمُ
৪৯. হে রাসূল! আপনি আমার বান্দাদেরকে জানিয়ে দিন, নিশ্চয়ই আমি তাদের মধ্যকার তাওবাকারীর প্রতি অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও দয়ালু।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَأَنَّ عَذَابِي هُوَ ٱلۡعَذَابُ ٱلۡأَلِيمُ
৫০. আপনি তাদেরকে আরো জানিয়ে দিন যে, নিশ্চয়ই আমার শাস্তি খুবই যন্ত্রণাদায়ক। তাই তারা যেন আমার ক্ষমা পাওয়া ও আমার শাস্তি থেকে নিরাপদে থাকার জন্য তাওবা করে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَنَبِّئۡهُمۡ عَن ضَيۡفِ إِبۡرَٰهِيمَ
৫১. আপনি তাদেরকে আরো জানিয়ে দিন ইব্রাহীম (আলাইহিস-সালাম) এর ফিরিশতা মেহমানদের সম্পর্কে। যাঁরা এসেছিলেন সন্তানের সুসংবাদ ও লুত (আলাইহিস-সালাম) এর সম্প্রদায়ের ধ্বংস নিয়ে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
ߟߝߊߙߌ ߟߎ߫ ߢߊ߬ߕߣߐ ߘߏ߫ ߞߐߜߍ ߣߌ߲߬ ߞߊ߲߬:
• في الآيات دليل على تزاور المتقين واجتماعهم وحسن أدبهم فيما بينهم، في كون كل منهم مقابلًا للآخر لا مستدبرًا له.
ক. আয়াতগুলোতে প্রত্যেকে একে অপরের মুখোমুখী হয়ে তথা কাউকে পেছনে না ফেলে মুত্তাকীদের পরস্পর সাক্ষাত, একত্রিত হওয়া ও তাদের মধ্যকার সুন্দর শিষ্টাচারের প্রমাণ রয়েছে।

• ينبغي للعبد أن يكون قلبه دائمًا بين الخوف والرجاء، والرغبة والرهبة.
খ. বান্দার উচিত তার অন্তর যেন সর্বদা ভয়, আশা এবং আগ্রহ ও আতঙ্কের মাঝে থাকে।

• سجد الملائكة لآدم كلهم أجمعون سجود تحية وتكريم إلا إبليس رفض وأبى.
গ. ফিরিশতাগণ সবাই একত্রিত হয়ে আদম (আলাইহিস-সালাম) কে সম্মান ও সম্ভাষণের সাজদাহ করেছেন। তবে ইবলিস সেটিকে প্রত্যাখান করে তা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

• لا سلطان لإبليس على الذين هداهم الله واجتباهم واصطفاهم في أن يلقيهم في ذنب يمنعهم عفو الله.
ঘ. আল্লাহ তা‘আলা যাদেরকে হিদায়েত দিয়েছেন ও মনোনীত করেছেন তাদেরকে গুনাহে লিপ্ত করার ব্যাপারে ইবলিসের কোন ক্ষমতা নেই। বরং আল্লাহর ক্ষমা তাদেরকে বাঁচিয়ে দিবে।

 
ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌ߬ߘߊ߬ߟߌ ߝߐߘߊ ߘߏ߫: ߤߌߖߙߌ߫ ߖߡߊ߬ߣߊ
ߝߐߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ ߞߐߜߍ ߝߙߍߕߍ
 
ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌߘߊ - ߟߊߘߛߏߣߍ߲" ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐߦߌߘߊ ߘߐ߫ ߓߍ߲ߜ߭ߊߟߌߞߊ߲ ߘߐ߫ - ߘߟߊߡߌߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ

ߡߍ߲ ߝߘߊߣߍ߲߫ ߞߎ߬ߙߊ߬ߣߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߕߌߙߌ߲ߠߌ߲ ߝߊ߲ߓߊ ߟߊ߫

ߘߊߕߎ߲߯ߠߌ߲