Check out the new design

ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌߘߊ - ߟߊߘߛߏߣߍ߲" ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐߦߌߘߊ ߘߐ߫ ߓߍ߲ߜ߭ߊߟߌߞߊ߲ ߘߐ߫ * - ߘߟߊߡߌߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ


ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌ߬ߘߊ߬ߟߌ ߝߐߘߊ ߘߏ߫: ߝߊߟߊ߲   ߟߝߊߙߌ ߘߏ߫:
ٱلۡمَالُ وَٱلۡبَنُونَ زِينَةُ ٱلۡحَيَوٰةِ ٱلدُّنۡيَاۖ وَٱلۡبَٰقِيَٰتُ ٱلصَّٰلِحَٰتُ خَيۡرٌ عِندَ رَبِّكَ ثَوَابٗا وَخَيۡرٌ أَمَلٗا
৪৬. সম্পদ ও সন্তানের মাধ্যমে দুনিয়ার জীবনের সৌন্দর্য সাধিত হয়। আখিরাতে সম্পদের কোন ফায়েদা নেই যদি তা আল্লাহর সন্তুষ্টির কাজে ব্যয় করা না হয়। আল্লাহর সন্তুষ্টিমূলক কথা ও কাজ দুনিয়ার সকল সৌন্দর্যের চেয়ে সাওয়াবের দিক দিয়ে অনেক উত্তম। উপরন্তু তা মানুষের সর্বোত্তম আশা। কারণ, দুনিয়ার সৌন্দর্য একদা নিঃশেষ হয়ে যাবে। আর আল্লাহর সন্তুষ্টিমূলক কথা ও কাজের সাওয়াব অবশ্যই বাকি থাকবে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَيَوۡمَ نُسَيِّرُ ٱلۡجِبَالَ وَتَرَى ٱلۡأَرۡضَ بَارِزَةٗ وَحَشَرۡنَٰهُمۡ فَلَمۡ نُغَادِرۡ مِنۡهُمۡ أَحَدٗا
৪৭. স্মরণ করুন সে দিনের কথা যখন আমি পাহাড়গুলোকে সেগুলোর জায়গা থেকে সরিয়ে দেবো এবং আপনি পুরো জমিনকে সুস্পষ্ট দেখতে পাবেন। কারণ, তার উপর তখন কোন পাহাড়, গাছপালা ও ঘর থাকবে না। আর আমি আমার সকল সৃষ্টিকে একত্রিত করবো। সেদিন তাদের কারো পুনরুত্থান না করে ছাড়বো না।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَعُرِضُواْ عَلَىٰ رَبِّكَ صَفّٗا لَّقَدۡ جِئۡتُمُونَا كَمَا خَلَقۡنَٰكُمۡ أَوَّلَ مَرَّةِۭۚ بَلۡ زَعَمۡتُمۡ أَلَّن نَّجۡعَلَ لَكُم مَّوۡعِدٗا
৪৮. সেদিন মানুষকে তাদের প্রতিপালকের নিকট সারিবদ্ধভাবে উপস্থাপন করা হবে। তখন তিনি তাদের হিসাব নিবেন। আর তাদেরকে বলা হবে: তোমরা আমার নিকট একাকী, খালি পায়ে ও খালি গায়ে এবং খতনা বিহীন অবস্থায় ফিরে আসলে যেমনিভাবে আমি তোমাদেরকে প্রথমবার সৃষ্টি করেছি। বরং তোমরা মনে করেছিলে যে, নিশ্চয়ই তোমাদের পুনরুত্থান হবে না। আর আমি তোমাদের জন্য এমন কোন সময় ও জায়গা ঠিক করবো না যাতে আমি তোমাদের আমলগুলোর প্রতিদান দেবো।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَوُضِعَ ٱلۡكِتَٰبُ فَتَرَى ٱلۡمُجۡرِمِينَ مُشۡفِقِينَ مِمَّا فِيهِ وَيَقُولُونَ يَٰوَيۡلَتَنَا مَالِ هَٰذَا ٱلۡكِتَٰبِ لَا يُغَادِرُ صَغِيرَةٗ وَلَا كَبِيرَةً إِلَّآ أَحۡصَىٰهَاۚ وَوَجَدُواْ مَا عَمِلُواْ حَاضِرٗاۗ وَلَا يَظۡلِمُ رَبُّكَ أَحَدٗا
৪৯. সেদিন আমলনামা রাখা হবে। কেউ তার আমলনামা ডান হাতে পাবে আবার কেউ বাম হাতে। হে মানুষ! তুমি কাফিরদেরকে এ ব্যাপারে আতঙ্কিত দেখবে। কারণ, তারা জানে, তারা কী কুফরি ও পাপ ইতিপূর্বে পাঠিয়েছে। তারা বলবে: হে আমাদের ধ্বংস ও বিপদ! এ আমলনামার কী হলো? সে তো কোন ছোট-বড় আমলই গণে ও সংরক্ষণ না করে ছাড়েনি। সেদিন তারা নিজেদের দুনিয়ার জীবনের সকল পাপকর্ম লিখিত ও লিপিবদ্ধ পাবে। হে রাসূল! আপনার প্রতিপালক সেদিন কারো উপর যুলুম করবেন না। কাউকে কোন গুনাহ ছাড়া শাস্তি দিবেন না। আর আনুগত্যকারীর আনুগত্যের সাওয়াব তিনি সামান্যও কম করবেন না।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَإِذۡ قُلۡنَا لِلۡمَلَٰٓئِكَةِ ٱسۡجُدُواْ لِأٓدَمَ فَسَجَدُوٓاْ إِلَّآ إِبۡلِيسَ كَانَ مِنَ ٱلۡجِنِّ فَفَسَقَ عَنۡ أَمۡرِ رَبِّهِۦٓۗ أَفَتَتَّخِذُونَهُۥ وَذُرِّيَّتَهُۥٓ أَوۡلِيَآءَ مِن دُونِي وَهُمۡ لَكُمۡ عَدُوُّۢۚ بِئۡسَ لِلظَّٰلِمِينَ بَدَلٗا
৫০. হে রাসূল! আপনি স্মরণ করুন সেদিনের কথা যখন আমি ফিরিশতাগণকে বললাম: তোমরা আদমকে সম্মানার্থে সাজদাহ করো। তখন তারা সবাই তাদের প্রতিপালকের আদেশ পালনার্থে তাকে সাজদাহ করলো। তবে ইবলীস, -যে মূলতঃ জিন ছিলো; ফিরিশতা ছিলো না- সে দম্ভভরে সাজদাহ করতে অস্বীকৃতি জানালো। ফলে সে তার প্রতিপালকের আনুগত্য থেকে বেরিয়ে গেলো। হে মানুষ! তোমরা কি আমাকে বাদ দিয়ে তাকে ও তার সন্তানদেরকে তোমাদের বন্ধু বানিয়ে নিবে। অথচ তারা তোমাদেরই শত্রæ। তাহলে তোমরা নিজেদের শত্রæদেরকে কিভাবে তোমাদের বন্ধু বানিয়ে নিতে পারো?! সেই যালিমদের কর্মকাÐ কতোই না নিরর্থক ও নিকৃষ্ট যারা আল্লাহর বন্ধুত্বের বদলে শয়তানকে নিজেদের বন্ধু বানিয়ে নিয়েছে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
۞ مَّآ أَشۡهَدتُّهُمۡ خَلۡقَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ وَلَا خَلۡقَ أَنفُسِهِمۡ وَمَا كُنتُ مُتَّخِذَ ٱلۡمُضِلِّينَ عَضُدٗا
৫১. আমাকে বাদ দিয়ে যাদেরকে তোমরা বন্ধু বানিয়ে নিলে তারা তো তোমাদের মতোই আল্লাহর গোলাম। আমি যখন আকাশ ও জমিনকে সৃষ্টি করেছি তখন তাদেরকে সে কাজের সাক্ষী বানাইনি। বরং তারা সেখানে উপস্থিও ছিলো না। না আমি তাদের কাউকে অন্যের সৃষ্টির সাক্ষী বানিয়েছি। তাদের সৃষ্টি ও পরিচালনায় আমি একাই। আমি কখনো পথভ্রষ্টকারী মানুষ ও জিন শয়তানকে আমার সহযোগী বানাই না। কারণ, আমার সহযোগীর কোন প্রয়োজন নেই।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَيَوۡمَ يَقُولُ نَادُواْ شُرَكَآءِيَ ٱلَّذِينَ زَعَمۡتُمۡ فَدَعَوۡهُمۡ فَلَمۡ يَسۡتَجِيبُواْ لَهُمۡ وَجَعَلۡنَا بَيۡنَهُم مَّوۡبِقٗا
৫২. হে রাসূল! আপনি তাদের সামনে কিয়ামতের কথা উল্লেখ করুন যখন আল্লাহ তা‘আলা দুনিয়ার মুশরিকদেরকে বলবেন: তোমরা আমার অংশীদারদেরকে ডাকো -যাদেরকে তোমরা দুনিয়াতে আমার অংশীদার মনে করেছিলে- যাতে তারা এখন তোমাদের সহযোগিতা করতে পারে। তখন তারা ওদেরকে ডাকলে না ওরা এদের ডাকে সাড়া দিবে, না তাদের সহযোগিতা করবে। আমি সেদিন উপাসক ও উপাস্যদের জন্য একটি ধ্বংসের জায়গা ঠিক করবো যাতে তারা সবাই অন্তর্ভুক্ত হবে। আর সেটি হবে জাহান্নামের আগুন।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَرَءَا ٱلۡمُجۡرِمُونَ ٱلنَّارَ فَظَنُّوٓاْ أَنَّهُم مُّوَاقِعُوهَا وَلَمۡ يَجِدُواْ عَنۡهَا مَصۡرِفٗا
৫৩. তখন মুশরিকরা আগুন দেখতে পাবে। আর তারা এ কথা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করবে যে, তারা সেখানে পতিত হবে। সেদিন এমন কোন জায়গা তারা খুঁজে পাবে না যেদিকে তারা প্রত্যাবর্তন করতে পারে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
ߟߝߊߙߌ ߟߎ߫ ߢߊ߬ߕߣߐ ߘߏ߫ ߞߐߜߍ ߣߌ߲߬ ߞߊ߲߬:
• على العبد الإكثار من الباقيات الصالحات، وهي كل عمل صالح من قول أو فعل يبقى للآخرة.
ক. বান্দার কর্তব্য হলো এমন সব নেক আমল বেশি বেশি করা যা তার আখিরাতের জন্য চিরকাল বাকি থাকবে। চাই তা কথা হোক অথবা কাজ।

• على العبد تذكر أهوال القيامة، والعمل لهذا اليوم حتى ينجو من أهواله، وينعم بجنة الله ورضوانه.
খ. বান্দার কর্তব্য হলো কিয়ামতের ভয়াবহতার কথা স্মরণ করে সেদিনের জন্য আমল করা। যাতে সে তার ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পেতে পারে এবং আল্লাহর জান্নাত ও তাঁর সন্তুষ্টি লাভে সৌভাগ্যবান হয়।

• كَرَّم الله تعالى أبانا آدم عليه السلام والجنس البشري بأجمعه بأمره الملائكة أن تسجد له في بدء الخليقة سجود تحية وتكريم.
গ. আল্লাহ তা‘আলা সৃষ্টির শুরুতেই আমাদের পিতা আদম (আলাইহিস-সালাম) কে সম্মান ও শ্রদ্ধা মূলক সাজদাহ করার জন্য ফিরিশতাদেরকে আদেশ করে আদম (আলাইহিস-সালাম) কে তথা পুরো মানব জাতিকে সম্মানিত করেছেন।

• في الآيات الحث على اتخاذ الشيطان عدوًّا.
ঘ. আয়াতগুলোতে শয়তানকে বন্ধু না বানানোর প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে।

 
ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌ߬ߘߊ߬ߟߌ ߝߐߘߊ ߘߏ߫: ߝߊߟߊ߲
ߝߐߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ ߞߐߜߍ ߝߙߍߕߍ
 
ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌߘߊ - ߟߊߘߛߏߣߍ߲" ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐߦߌߘߊ ߘߐ߫ ߓߍ߲ߜ߭ߊߟߌߞߊ߲ ߘߐ߫ - ߘߟߊߡߌߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ

ߡߍ߲ ߝߘߊߣߍ߲߫ ߞߎ߬ߙߊ߬ߣߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߕߌߙߌ߲ߠߌ߲ ߝߊ߲ߓߊ ߟߊ߫

ߘߊߕߎ߲߯ߠߌ߲