Check out the new design

ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌߘߊ - ߟߊߘߛߏߣߍ߲" ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐߦߌߘߊ ߘߐ߫ ߓߍ߲ߜ߭ߊߟߌߞߊ߲ ߘߐ߫ * - ߘߟߊߡߌߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ


ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌ߬ߘߊ߬ߟߌ ߝߐߘߊ ߘߏ߫: ߡߊߙߌߦߡߊ߫   ߟߝߊߙߌ ߘߏ߫:
وَنَٰدَيۡنَٰهُ مِن جَانِبِ ٱلطُّورِ ٱلۡأَيۡمَنِ وَقَرَّبۡنَٰهُ نَجِيّٗا
৫২. আমি মূসা (আলাইহিস-সালাম) এর অবস্থান হিসেবে তাঁকে পাহাড়ের ডান দিক থেকে ডেকেছি এবং তাঁকে একান্ত কথা বলার জন্য কাছে নিয়েছি। সেখানে আল্লাহ তা‘আলা তাঁকে নিজের কিছু শুনিয়েছেন।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَوَهَبۡنَا لَهُۥ مِن رَّحۡمَتِنَآ أَخَاهُ هَٰرُونَ نَبِيّٗا
৫৩. আর যখন তিনি তাঁর প্রতিপালকের নিকট এ দু‘আ করলেন তখন আমি তাঁর দু‘আটি কবুল করার খাতিরে নিজ দয়ায় ও রহমতে তাঁর ভাই হারূন (আলাইহিস-সালাম) কে নবী বানিয়ে দিলাম।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَٱذۡكُرۡ فِي ٱلۡكِتَٰبِ إِسۡمَٰعِيلَۚ إِنَّهُۥ كَانَ صَادِقَ ٱلۡوَعۡدِ وَكَانَ رَسُولٗا نَّبِيّٗا
৫৪. হে রাসূল! আপনি নিজের উপর নাযিলকৃত কুর‘আনে ইসমাঈল (আলাইহিস-সালাম) এর বৃত্তান্ত উল্লেখ করুন। তিনি ছিলেন সত্যিকারের ওয়াদা রক্ষাকারী। তিনি কোন ওয়াদা করলে তা অবশ্যই পূরণ করতেন। তেমনিভাবে তিনি ছিলেন একজন নবী ও রাসূল।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَكَانَ يَأۡمُرُ أَهۡلَهُۥ بِٱلصَّلَوٰةِ وَٱلزَّكَوٰةِ وَكَانَ عِندَ رَبِّهِۦ مَرۡضِيّٗا
৫৫. তিনি নিজ পরিবারকে সালাত কায়েম ও যাকাত আদায়ের আদেশ করতেন। উপরন্তু তিনি ছিলেন তাঁর প্রতিপালকের নিকট একজন সন্তুষ্টিভাজন।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَٱذۡكُرۡ فِي ٱلۡكِتَٰبِ إِدۡرِيسَۚ إِنَّهُۥ كَانَ صِدِّيقٗا نَّبِيّٗا
৫৬. হে রাসূল! আপনি নিজের উপর নাযিলকৃত কুর‘আনে ইদ্রীস (আলাইহিস-সালাম) এর বৃত্তান্ত উল্লেখ করুন। তিনি ছিলেন অতি সত্যবাদী এবং তাঁর প্রতিপালকের আয়াতসমূহে কঠিন বিশ্বাসী। উপরন্তু আল্লাহর একজন নবী।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَرَفَعۡنَٰهُ مَكَانًا عَلِيًّا
৫৭. আমি তাঁকে নবুওয়াত দিয়ে তাঁর স্মরণকে সুউচ্চ করেছি। ফলে তিনি হলেন একজন উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তি।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
أُوْلَٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ أَنۡعَمَ ٱللَّهُ عَلَيۡهِم مِّنَ ٱلنَّبِيِّـۧنَ مِن ذُرِّيَّةِ ءَادَمَ وَمِمَّنۡ حَمَلۡنَا مَعَ نُوحٖ وَمِن ذُرِّيَّةِ إِبۡرَٰهِيمَ وَإِسۡرَٰٓءِيلَ وَمِمَّنۡ هَدَيۡنَا وَٱجۡتَبَيۡنَآۚ إِذَا تُتۡلَىٰ عَلَيۡهِمۡ ءَايَٰتُ ٱلرَّحۡمَٰنِ خَرُّواْۤ سُجَّدٗاۤ وَبُكِيّٗا۩
৫৮. যাকারিয়া (আলাইহিস-সালাম) থেকে শুরু করে সর্বশেষ ইদ্রীস (আলাইহিস-সালাম) পর্যন্ত এ সূরায় উল্লেখিত সকল ব্যক্তিবর্গকে আল্লাহ তা‘আলা নবুওয়াতের নিয়ামত দিয়েছেন। তাঁরা ছিলেন আদম (আলাইহিস-সালাম) এর সন্তান এবং ওদের সন্তান যাদেরকে আমি নূহ (আলাইহিস-সালাম) এর সাথে নৌকায় উঠিয়েছি। উপরন্তু তাঁরা ইব্রাহীম ও ইয়া’ক‚ব (আলাইহিমাস-সালাম) এর সন্তান এবং যাদেরকে আমি ইসলামের প্রতি হিদায়েতের তাওফীক দিয়েছি আর যাদেরকে আমি মনোনীত করে নবী বানিয়েছি। তাঁরা আল্লাহর আয়াতসমূহ পড়তে শুনলে আল্লাহর ভয়ে কান্নারত অবস্থায় তাঁর জন্য সাজদায় পড়ে যেতো।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
۞ فَخَلَفَ مِنۢ بَعۡدِهِمۡ خَلۡفٌ أَضَاعُواْ ٱلصَّلَوٰةَ وَٱتَّبَعُواْ ٱلشَّهَوَٰتِۖ فَسَوۡفَ يَلۡقَوۡنَ غَيًّا
৫৯. এ মনোনীত নবীদের পরই আসলো খারাপ ও ভ্রষ্টতার অনুসারীরা। যারা নামাযকে নষ্ট করেছে; আল্লাহ তা‘আলা যেভাবে চেয়েছেন সেভাবে তারা তা আদায় করেনি। বরং তারা নিজেদের স্বেচ্ছাচারিতায় পাপসমূহে লিপ্ত হয়েছে যেমন: ব্যভিচার। তাই তারা অচিরেই জাহান্নামে অনিষ্ট ও ব্যর্থতার সাক্ষাত পাবে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
إِلَّا مَن تَابَ وَءَامَنَ وَعَمِلَ صَٰلِحٗا فَأُوْلَٰٓئِكَ يَدۡخُلُونَ ٱلۡجَنَّةَ وَلَا يُظۡلَمُونَ شَيۡـٔٗا
৬০. তবে যে তার ত্রæটি ও অপকর্ম থেকে তাওবা করবে এবং আল্লাহর উপর ঈমান এনে নেক আমল করবে অর্থাৎ যারা এ সকল বৈশিষ্ট্যে বৈশিষ্ট্যময় তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের আমলসমূহের সাওয়াবে সামান্য কমতিও করা হবে না। চাই তা যে পর্যায়েরই হোক না কেন।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
جَنَّٰتِ عَدۡنٍ ٱلَّتِي وَعَدَ ٱلرَّحۡمَٰنُ عِبَادَهُۥ بِٱلۡغَيۡبِۚ إِنَّهُۥ كَانَ وَعۡدُهُۥ مَأۡتِيّٗا
৬১. সেগুলো হবে নিশ্চিন্তে বসবাসের জান্নাত। যেগুলোতে দয়ালু প্রভু তাঁকে না দেখে নেক আমলকারী বান্দাদেরকে প্রবেশ করানোর ওয়াদা করেছেন। বস্তুতঃ তারা জান্নাতগুলো না দেখেই সেগুলোকে বিশ্বাস করেছে। আল্লাহ তা‘আলা তাদের সাথে যে জান্নাতের ওয়াদা করেছেন তা সন্দেহাতীতভাবেই চিরসত্য।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
لَّا يَسۡمَعُونَ فِيهَا لَغۡوًا إِلَّا سَلَٰمٗاۖ وَلَهُمۡ رِزۡقُهُمۡ فِيهَا بُكۡرَةٗ وَعَشِيّٗا
৬২. তারা সেখানে অর্থহীন ও অশ্লীল কথা শুনতে পাবে না। বরং তারা একে অপরের এবং ফিরিশতাদের সালাম শুনতে পাবে। আর সেখানে তাদের চাহিদামত তাদের নিকট সকাল ও সন্ধ্যায় খানা আসতে থাকবে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
تِلۡكَ ٱلۡجَنَّةُ ٱلَّتِي نُورِثُ مِنۡ عِبَادِنَا مَن كَانَ تَقِيّٗا
৬৩. এ সকল বৈশিষ্ট্যমÐিত জান্নাত আমি আমার আদেশ-নিষেধ মানা বান্দাদেরকে উত্তরাধিকার হিসেবে দেবো।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَمَا نَتَنَزَّلُ إِلَّا بِأَمۡرِ رَبِّكَۖ لَهُۥ مَا بَيۡنَ أَيۡدِينَا وَمَا خَلۡفَنَا وَمَا بَيۡنَ ذَٰلِكَۚ وَمَا كَانَ رَبُّكَ نَسِيّٗا
৬৪. হে জিব্রীল! তুমি মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে বলে দাও: ফিরিশতাগণ কখনো নিজ থেকে অবতরণ করেন না। বরং তাঁরা কেবল আল্লাহর আদেশেই অবতরণ করেন। সামনের তথা আখিরাতের ব্যাপার এবং পেছনের তথা দুনিয়ার ব্যাপার উপরন্তু এতদুভয়ের মধ্যকার তথা দুনিয়া ও আখিরাতের মধ্যবর্তী সময়ের ব্যাপার তা সবই আল্লাহর মালিকানাধীন। আর হে রাসূল! আপনার প্রতিপালক কোন কিছুই ভুলেন না।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
ߟߝߊߙߌ ߟߎ߫ ߢߊ߬ߕߣߐ ߘߏ߫ ߞߐߜߍ ߣߌ߲߬ ߞߊ߲߬:
• حاجة الداعية دومًا إلى أنصار يساعدونه في دعوته.
ক. একজন আহŸানকারীর সর্বদা কিছু সহযোগীর প্রয়োজন যারা তাঁকে তাঁর দাওয়াতী কাজে সহযোগিতা করবে।

• إثبات صفة الكلام لله تعالى.
খ. কথা বলা নামক গুণটি আল্লাহর জন্য প্রমাণিত।

• صدق الوعد محمود، وهو من خلق النبيين والمرسلين، وضده وهو الخُلْف مذموم.
গ. সত্য ওয়াদা আসলেই প্রশংসনীয়। যা মূলতঃ নবী-রাসূলগণেরই চরিত্র। আর এর বিপরীতটি তথা ওয়াদা রক্ষা না করা সত্যিই নিন্দনীয়।

• إن الملائكة رسل الله بالوحي لا تنزل على أحد من الأنبياء والرسل من البشر إلا بأمر الله.
ঘ. ফিরিশতাগণ বিশেষতঃ যাঁরা আল্লাহ তা‘আলার ওহীর বাহক তাঁরা কখনো আল্লাহর আদেশ ছাড়া মানুষ নবী ও রাসূলের কারো নিকটই নাযিল হন না।

 
ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌ߬ߘߊ߬ߟߌ ߝߐߘߊ ߘߏ߫: ߡߊߙߌߦߡߊ߫
ߝߐߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ ߞߐߜߍ ߝߙߍߕߍ
 
ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌߘߊ - ߟߊߘߛߏߣߍ߲" ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐߦߌߘߊ ߘߐ߫ ߓߍ߲ߜ߭ߊߟߌߞߊ߲ ߘߐ߫ - ߘߟߊߡߌߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ

ߡߍ߲ ߝߘߊߣߍ߲߫ ߞߎ߬ߙߊ߬ߣߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߕߌߙߌ߲ߠߌ߲ ߝߊ߲ߓߊ ߟߊ߫

ߘߊߕߎ߲߯ߠߌ߲