Check out the new design

ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌߘߊ - ߟߊߘߛߏߣߍ߲" ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐߦߌߘߊ ߘߐ߫ ߓߍ߲ߜ߭ߊߟߌߞߊ߲ ߘߐ߫ * - ߘߟߊߡߌߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ


ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌ߬ߘߊ߬ߟߌ ߝߐߘߊ ߘߏ߫: ߞߟߏߝߋ߲ ߠߎ߬   ߟߝߊߙߌ ߘߏ߫:
ذَٰلِكُمُ ٱللَّهُ رَبُّكُمۡۖ لَآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَۖ خَٰلِقُ كُلِّ شَيۡءٖ فَٱعۡبُدُوهُۚ وَهُوَ عَلَىٰ كُلِّ شَيۡءٖ وَكِيلٞ
১০২. হে মানুষ! এ সকল গুণে গুণান্বিত সত্তাই হলেন তোমাদের প্রতিপালক। তিনি ছাড়া তোমাদের কোন প্রতিপালক নেই। সত্য মা’বূদও নেই। তিনি সর্ব¯্রষ্টা। তাই তোমরা এককভাবে তাঁরই ইবাদাত করো। তিনিই ইবাদাতের উপযুক্ত এবং সকল কিছুর সংরক্ষক।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
لَّا تُدۡرِكُهُ ٱلۡأَبۡصَٰرُ وَهُوَ يُدۡرِكُ ٱلۡأَبۡصَٰرَۖ وَهُوَ ٱللَّطِيفُ ٱلۡخَبِيرُ
১০৩. দৃষ্টিসমূহ তাঁকে আয়ত্ত করতে পারে না। তবে সকল দৃষ্টি তাঁর আয়ত্তে ও নাগালে। তিনি তাঁর নেককার বান্দাদের প্রতি অতি দয়াবান ও তাদের ব্যাপারে সম্যক ওয়াকিফহাল।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
قَدۡ جَآءَكُم بَصَآئِرُ مِن رَّبِّكُمۡۖ فَمَنۡ أَبۡصَرَ فَلِنَفۡسِهِۦۖ وَمَنۡ عَمِيَ فَعَلَيۡهَاۚ وَمَآ أَنَا۠ عَلَيۡكُم بِحَفِيظٖ
১০৪. হে মানুষ! প্রভুর পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট পরিষ্কার দলীল ও সুস্পষ্ট প্রমাণাদি এসেছে। যে ব্যক্তি তা বুঝেছে ও একীন করেছে তার লাভটুকু কেবল তার দিকেই প্রত্যাবর্তিত হবে। আর যে তা থেকে অন্ধ রয়েছে এবং তা বুঝেনি ও একীন করেনি তার ক্ষতিটুকু মূলতঃ তার উপরই সীমাবদ্ধ। আমি তোমাদের পর্যবেক্ষক নই যে, তোমাদের আমলগুলো গুনে রাখবো। আমি কেবল আমার প্রতিপালকের রাসূল। তিনিই মূলতঃ তোমাদের পর্যবেক্ষক।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَكَذَٰلِكَ نُصَرِّفُ ٱلۡأٓيَٰتِ وَلِيَقُولُواْ دَرَسۡتَ وَلِنُبَيِّنَهُۥ لِقَوۡمٖ يَعۡلَمُونَ
১০৫. আল্লাহর কুদরতের উপর বিভিন্ন প্রকারের দলীল ও প্রমাণের মতোই আমি ওয়াদা, হুমকি এবং উপদেশের ক্ষেত্রেও বিভিন্ন ধরনের আয়াত উপস্থাপন করেছি। অচিরেই মুশরিকরা বলবে: এটি মূলতঃ ওহী নয়। বরং আপনি পূর্বের আহলে কিতাব থেকে এগুলো শিখেছেন। মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উম্মতের মু’মিনদের জন্য এ আয়াতগুলোকে বিভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছি যেন আমি মানুষের সামনে সত্যকে বিশদভাবে বর্ণনা করতে পারি। কারণ, তারাই তো সত্য গ্রহণ ও তার অনুসরণ করবে।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
ٱتَّبِعۡ مَآ أُوحِيَ إِلَيۡكَ مِن رَّبِّكَۖ لَآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَۖ وَأَعۡرِضۡ عَنِ ٱلۡمُشۡرِكِينَ
১০৬. হে রাসূল! আপনার নিকট প্রতিপালকের প্রেরিত সত্যের ওহীর অনুসরণ করুন। তিনি ছাড়া সত্য মা’বূদ আর কেউ নেই। আপনি কাফির ও তাদের হঠকারিতা দিয়ে নিজের অন্তরকে ব্যস্ত করবেন না। তাদের সকল বিষয় আল্লাহর দিকেই ন্যস্ত।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَلَوۡ شَآءَ ٱللَّهُ مَآ أَشۡرَكُواْۗ وَمَا جَعَلۡنَٰكَ عَلَيۡهِمۡ حَفِيظٗاۖ وَمَآ أَنتَ عَلَيۡهِم بِوَكِيلٖ
১০৭. আল্লাহ তাঁর সাথে কারোর শরীক করা না চাইলে তাঁর সাথে কেউ শরীক করতে পারতো না। হে রাসূল! আমি আপনাকে তাদের পাহারাদার বানাইনি যে, আপনি তাদের আমলগুলো গুনে রাখবেন। না আপনি তাদের কর্মবিধায়ক। বরং আপনি একজন রাসূল মাত্র। আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেয়া ছাড়া আপনার কোন কর্তব্য নেই।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَلَا تَسُبُّواْ ٱلَّذِينَ يَدۡعُونَ مِن دُونِ ٱللَّهِ فَيَسُبُّواْ ٱللَّهَ عَدۡوَۢا بِغَيۡرِ عِلۡمٖۗ كَذَٰلِكَ زَيَّنَّا لِكُلِّ أُمَّةٍ عَمَلَهُمۡ ثُمَّ إِلَىٰ رَبِّهِم مَّرۡجِعُهُمۡ فَيُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَعۡمَلُونَ
১০৮. হে মু’মিনগণ! মুশরিকদের আল্লাহর সাথে পূজা করা মূর্তিগুলোকে তোমরা গালি দিয়ো না। যদিও না সেগুলো নগণ্য ও গালি খাওয়ার উপযুক্ত। যাতে মুশরিকরা আল্লাহর যথাযথ সম্মান না জেনে আগ বাড়িয়ে তাঁকে গালি দিয়ে না বসে। যেভাবে এদের জন্য ভ্রষ্টতাকে সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে তেমনিভাবে আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য তাদের আমলকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে দেই। চাই তা ভালো হোক কিংবা খারাপ। তখন তারা সেই সাজানো আমলটিই করে বসে। অতঃপর কিয়ামতের দিন তাদের প্রতিপালকের নিকটই তাদের প্রত্যাবর্তন হবে। তখন তিনি দুনিয়ার আমল সম্পর্কে অবহিত করে তাদেরকে সেগুলোর প্রতিদান দিবেন।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَأَقۡسَمُواْ بِٱللَّهِ جَهۡدَ أَيۡمَٰنِهِمۡ لَئِن جَآءَتۡهُمۡ ءَايَةٞ لَّيُؤۡمِنُنَّ بِهَاۚ قُلۡ إِنَّمَا ٱلۡأٓيَٰتُ عِندَ ٱللَّهِۖ وَمَا يُشۡعِرُكُمۡ أَنَّهَآ إِذَا جَآءَتۡ لَا يُؤۡمِنُونَ
১০৯. মুশরিকরা তাদের সাধ্যমত আল্লাহর সাথে কঠিন কসম খেয়ে বললো: মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাদের প্রস্তাবিত কোন নিদর্শন নিয়ে আসলে তারা অবশ্যই সেগুলোতে ঈমান আনবে। হে রাসূল! আপনি তাদেরকে বলে দিন, নিদর্শনগুলো কিন্তু আমার নিকট নয় যে, আমি সেগুলো নাযিল করবো। বরং সেগুলো মূলতঃ আল্লাহর নিকট তিনি যখন চাইবেন তখনই সেগুলো নাযিল করবেন। হে মু’মিনরা! তোমরা কি জানো, প্রস্তাবনা মাফিক উক্ত নিদর্শনাবলী আসলেও তারা সেগুলোতে ঈমান আনবে না। বরং তারা নিজেদের হঠকারিতা ও অস্বীকারের উপর অটল থাকবে। কারণ, তারা হিদায়েত চায় না।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
وَنُقَلِّبُ أَفۡـِٔدَتَهُمۡ وَأَبۡصَٰرَهُمۡ كَمَا لَمۡ يُؤۡمِنُواْ بِهِۦٓ أَوَّلَ مَرَّةٖ وَنَذَرُهُمۡ فِي طُغۡيَٰنِهِمۡ يَعۡمَهُونَ
১১০. আমি সেগুলো ও সৎপথের মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তাদের অন্তর ও চোখগুলোকে উল্টিয়ে দেবো। যেমনিভাবে আমি প্রথমবার তাদের হঠকারিতার দরুন তাদের মাঝে ও কুর‘আনের উপর ঈমান আনার মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছি। আর আমি তাদেরকে তাদের ভ্রষ্টতা ও প্রতিপালকের অবাধ্যতার মাঝে অস্থিরতা ও বিভ্রান্তিতে ছেড়ে দিবো।
ߊߙߊߓߎߞߊ߲ߡߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߟߎ߬:
ߟߝߊߙߌ ߟߎ߫ ߢߊ߬ߕߣߐ ߘߏ߫ ߞߐߜߍ ߣߌ߲߬ ߞߊ߲߬:
• تنزيه الله تعالى عن الظلم الذي ترسِّخُه عقيدة (الجَبْر)، وبيان أن كفر العباد وشركهم أمر يحدث باختيارهم.
ক. আল্লাহ তা‘আলাকে যুলুম থেকে পবিত্র করা যা জাবর বা জবরদস্তির বিশ্বাস প্রোথিত করে এবং এ কথা বর্ণনা করা যে, বান্দার কুফরি ও শিরক তাদের ইচ্ছাতেই হয়ে থাকে।

• ليس بمقدور نبي من الأنبياء أن يأتي بآية من عند نفسه، أو متى شاء، بل ذلك أمر مردود لله تعالى، فهو القادر وحده على ذلك، وهو الحكيم الذي يُقَدِّر نوع الآية ووقت إظهارها.
খ. ইচ্ছা মাফিক নিদর্শন আনা নবীর পক্ষে অসম্ভব। বরং এটি কেবল আল্লাহর পক্ষেই সম্ভব। তিনিই একমাত্র তা করতে সক্ষম। তিনি অত্যন্ত প্রজ্ঞাময়। তাই তিনি নিদর্শনের ধরন ও তা প্রকাশের সময় নিজেই নির্ধারণ করেন।

• النهي عن سب آلهة المشركين حذرًا من مفسدة أكبر وهي التعدي بالسب على جناب رب العالمين.
গ. আরো বড় ফাসাদের আশঙ্কায় মুশরিকদের মূর্তিগুলোকে গালি দেয়ার প্রতি নিষেধাজ্ঞা প্রদান। আর তা হলো সর্ব জগতের প্রতিপালক আল্লাহকে গালি দেয়ার ধৃষ্টতা।

• قد يحول الله سبحانه وتعالى بين العبد والهداية، ويُصرِّف بصره وقلبه على غير الطاعة؛ عقوبة له على اختياره الكفر.
ঘ. কুফরি গ্রহণ করার শাস্তি স্বরূপ কখনো কখনো আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দা ও হিদায়েতের মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। তেমনিভাবে তিনি তার অন্তর ও চক্ষুকে আনুগত্যের বিপরীত দিকে ফিরিয়ে দেন।

 
ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌ߬ߘߊ߬ߟߌ ߝߐߘߊ ߘߏ߫: ߞߟߏߝߋ߲ ߠߎ߬
ߝߐߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ ߞߐߜߍ ߝߙߍߕߍ
 
ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐ ߟߎ߬ ߘߟߊߡߌߘߊ - ߟߊߘߛߏߣߍ߲" ߞߎ߬ߙߣߊ߬ ߞߟߊߒߞߋ ߞߘߐߦߌߘߊ ߘߐ߫ ߓߍ߲ߜ߭ߊߟߌߞߊ߲ ߘߐ߫ - ߘߟߊߡߌߘߊ ߟߎ߫ ߦߌ߬ߘߊ߬ߥߟߊ

ߡߍ߲ ߝߘߊߣߍ߲߫ ߞߎ߬ߙߊ߬ߣߊ ߞߘߐߦߌߘߊ ߕߌߙߌ߲ߠߌ߲ ߝߊ߲ߓߊ ߟߊ߫

ߘߊߕߎ߲߯ߠߌ߲