Check out the new design

وه‌رگێڕانی ماناكانی قورئانی پیرۆز - وەرگێڕاوی بەنگالی بۆ پوختەی تەفسیری قورئانی پیرۆز * - پێڕستی وه‌رگێڕاوه‌كان


وه‌رگێڕانی ماناكان سوره‌تی: البقرة   ئایه‌تی:
۞ مَا نَنسَخۡ مِنۡ ءَايَةٍ أَوۡ نُنسِهَا نَأۡتِ بِخَيۡرٖ مِّنۡهَآ أَوۡ مِثۡلِهَآۗ أَلَمۡ تَعۡلَمۡ أَنَّ ٱللَّهَ عَلَىٰ كُلِّ شَيۡءٖ قَدِيرٌ
১০৬. আল্লাহ তা‘আলা বলছেন, তিনি যখনই কোন আয়াতের বিধান রহিত করেন কিংবা তার শব্দ উঠিয়ে দেন তথা মানুষকে তা ভুলিয়ে দেন তখনই তিনি উভয় জাহানের জন্য অতি লাভজনক এমন কিছু নিয়ে আসেন অথবা তার সমপর্যায়ের কোন কিছু নিয়ে আসেন। আর এটি হচ্ছে তাঁর জ্ঞান ও প্রজ্ঞার ভিত্তিতে। হে নবী! আপনি তো জানেনই, নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা সর্ব বিষয়ে শক্তিমান। তিনি যা চান তাই করেন। আর যা চান তাই আদেশ করেন।
تەفسیرە عەرەبیەکان:
أَلَمۡ تَعۡلَمۡ أَنَّ ٱللَّهَ لَهُۥ مُلۡكُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِۗ وَمَا لَكُم مِّن دُونِ ٱللَّهِ مِن وَلِيّٖ وَلَا نَصِيرٍ
১০৭. হে নবী! আপনি তো জানেনই, নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা আকাশ ও জমিনের মালিক। তিনি যা চান তাই ফায়সালা করেন। তিনি যা চান তাঁর বান্দাদেরকে তাই আদেশ করেন। আর যা চান তা থেকে তাদেরকে নিষেধ করেন। তিনি শরীয়তের যা রাখতে চান তাই রাখেন। আর যা রহিত করতে চান তাই রহিত করেন। আল্লাহ ছাড়া তোমাদের এমন কোন অভিভাবক নেই যে তোমাদের ব্যাপারগুলো তত্ত¡াবধান করবে। আর এমন কোন সাহায্যকারী নেই যে তোমাদের সমস্যা দূর করবে। বরং আল্লাহই তোমাদের সব বিষয়ের একমাত্র সক্ষম অভিভাবক।
تەفسیرە عەرەبیەکان:
أَمۡ تُرِيدُونَ أَن تَسۡـَٔلُواْ رَسُولَكُمۡ كَمَا سُئِلَ مُوسَىٰ مِن قَبۡلُۗ وَمَن يَتَبَدَّلِ ٱلۡكُفۡرَ بِٱلۡإِيمَٰنِ فَقَدۡ ضَلَّ سَوَآءَ ٱلسَّبِيلِ
১০৮. হে মু’মিনরা! তোমাদের স্বভাব এমন হওয়া উচিত নয় যে, তোমরা নিজেদের রাসূলের নিকট অবাস্তব এমন কিছু প্রশ্ন করবে যেমনিভাবে মূসা (আলাইহিস-সালাম) এর সম্প্রদায় তাঁকে প্রশ্ন করেছিলো। যেমন: তারা বলেছিলো: “আপনি আমাদেরকে সরাসরি আল্লাহর সাক্ষাৎ দিন” (নিসা: ১৫৩)। বস্তুতঃ যে ঈমানের পরিবর্তে কুফরিকে গ্রহণ করবে সে মধ্যম পন্থা তথা সোজা রাস্তা থেকে দূরে সরে যাবে।
تەفسیرە عەرەبیەکان:
وَدَّ كَثِيرٞ مِّنۡ أَهۡلِ ٱلۡكِتَٰبِ لَوۡ يَرُدُّونَكُم مِّنۢ بَعۡدِ إِيمَٰنِكُمۡ كُفَّارًا حَسَدٗا مِّنۡ عِندِ أَنفُسِهِم مِّنۢ بَعۡدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمُ ٱلۡحَقُّۖ فَٱعۡفُواْ وَٱصۡفَحُواْ حَتَّىٰ يَأۡتِيَ ٱللَّهُ بِأَمۡرِهِۦٓۗ إِنَّ ٱللَّهَ عَلَىٰ كُلِّ شَيۡءٖ قَدِيرٞ
১০৯. ইহুদি ও খ্রিস্টানদের অনেকেই হিংসাবশতঃ এ আশা করে যে, যেন তারা তোমাদেরকে ঈমান আনার পর আবার কুফরির দিকে ফিরিয়ে নিতে পারে। যেমন তোমরা ইতিপূর্বে মূর্তিপূজা করেছিলে। তারা এটি আশা করছে; অথচ তারা এ কথা সুস্পষ্টভাবে জানে যে, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহর পক্ষ থেকে যা নিয়ে এসেছেন তা নিশ্চিত সত্য। অতএব, হে মু’মিনরা! তোমরা তাদের এ কর্মকাÐকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে যাও এবং তাদের এ মূর্খতা ও নিকৃষ্ট চিন্তার প্রতি সামান্যও ভ্রƒক্ষেপ করো না যতক্ষণ না তাদের ব্যাপারে আল্লাহর ফায়সালা নেমে আসে। যাহোক, তাদের ব্যাপারে ইতিমধ্যে আল্লাহর বিধান নেমে এসেছে। আল্লাহর এ আদেশ ও ফায়সালা আসার পর একজন কাফিরকে এখতিয়ার দেয়া হয়েছে যে, সে ইসলাম গ্রহণ করবে, না হয় জিযয়াহ কর দিবে, আর না হয় তার সাথে যুদ্ধ চলবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা সবকিছুর উপর ক্ষমতাশীল। তাদের কেউ তাঁকে পরাজিত করতে পারে না।
تەفسیرە عەرەبیەکان:
وَأَقِيمُواْ ٱلصَّلَوٰةَ وَءَاتُواْ ٱلزَّكَوٰةَۚ وَمَا تُقَدِّمُواْ لِأَنفُسِكُم مِّنۡ خَيۡرٖ تَجِدُوهُ عِندَ ٱللَّهِۗ إِنَّ ٱللَّهَ بِمَا تَعۡمَلُونَ بَصِيرٞ
১১০. তোমরা নিজেদের নামাযকে তার রুকন, ওয়াজিব ও সুন্নাতসহ পরিপূর্ণভাবে আদায় করো এবং তোমাদের সম্পদের যাকাত হকদারদেরকে দিয়ে দাও। কেননা, তোমরা নিজেদের জীবদ্দশায় যতো নেক আমল করবে এবং তোমাদের মৃত্যুর পূর্বে জমা হিসেবে পরকালের জন্য যা কিছু পাঠাবে কিয়ামতের দিন সেগুলোর সাওয়াব অবশ্যই তোমরা নিজেদের প্রতিপালকের নিকট পাবে। তা দিয়ে তিনি তোমাদেরকে প্রতিদান দিবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের সকল কর্মকাÐ দেখছেন। তাই তিনি সে অনুযায়ী তোমাদের সকলকে তার আমলের প্রতিদান দিবেন।
تەفسیرە عەرەبیەکان:
وَقَالُواْ لَن يَدۡخُلَ ٱلۡجَنَّةَ إِلَّا مَن كَانَ هُودًا أَوۡ نَصَٰرَىٰۗ تِلۡكَ أَمَانِيُّهُمۡۗ قُلۡ هَاتُواْ بُرۡهَٰنَكُمۡ إِن كُنتُمۡ صَٰدِقِينَ
১১১. ইহুদি ও খ্রিস্টানদের সকলেই এ কথা বলে যে, জান্নাত শুধু তাদেরই জন্য। ইহুদিরা বলে: ইহুদি ছাড়া আর কেউই জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। খ্রিস্টানরাও বলে: খ্রিস্টান ছাড়া আর কেউই জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। এগুলো মূলতঃ তাদের অলীক স্বপ্ন ও অমূলক ধারণা। হে নবী! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা নিজেদের দাবিতে সত্যবাদী হয়ে থাকো তাহলে তার প্রমাণ নিয়ে আসো।
تەفسیرە عەرەبیەکان:
بَلَىٰۚ مَنۡ أَسۡلَمَ وَجۡهَهُۥ لِلَّهِ وَهُوَ مُحۡسِنٞ فَلَهُۥٓ أَجۡرُهُۥ عِندَ رَبِّهِۦ وَلَا خَوۡفٌ عَلَيۡهِمۡ وَلَا هُمۡ يَحۡزَنُونَ
১১২. বস্তুতঃ জান্নাতে প্রবেশ করবে সে ব্যক্তি যে সত্যিই আল্লাহমুখী ও তাঁর প্রতি নিষ্ঠাবান। উপরন্তু সে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর নিয়ে আসা বিধানের অনুসরণে যথানিয়মে উত্তম পন্থায় ইবাদাত করে যাচ্ছে। এমন লোকই জান্নাতী হবে। সে যে দল-উপদলেরই হোক না কেন। তার প্রতিপালকের নিকট সে অবশ্যই তার আমলের প্রতিদান পাবে। ভবিষ্যত তথা পরকাল নিয়ে তাদের কোন ভয় নেই। অনুরূভাবে দুনিয়ার জীবনের উপরও তাদের কোন দুশ্চিন্তা নেই। এ গুণাবলী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর আগমনের পর কেবল মুসলমানদের মধ্যেই পাওয়া যায়।
تەفسیرە عەرەبیەکان:
سوودەکانی ئایەتەکان لەم پەڕەیەدا:
• أن الأمر كله لله، فيبدل ما يشاء من أحكامه وشرائعه، ويبقي ما يشاء منها، وكل ذلك بعلمه وحكمته.
ক. সকল ব্যাপার একমাত্র আল্লাহরই হাতে। তাই তিনি তাঁর বিধান ও শরীয়তের মধ্যে যা চান পরিবর্তন করেন। আর যা চান বহাল রাখেন। তা সবই তাঁর জ্ঞান ও হিকমত অনুযায়ী।

• حَسَدُ كثيرٍ من أهل الكتاب هذه الأمة، لما خصَّها الله من الإيمان واتباع الرسول، حتى تمنوا رجوعها إلى الكفر كما كانت.
খ. আহলে কিতাবদের অধিকাংশই এ উম্মতকে হিংসা করে। কারণ, আল্লাহ তা‘আলা এ উম্মতকে তাঁর প্রতি ঈমান ও নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর অনুসরণ দ্বারা বিশেষায়িত করেছেন। তাই তারা চায় এ উম্মত তাদের পূর্বাবস্থা তথা কুফরির দিকে ফিরে যাক।

 
وه‌رگێڕانی ماناكان سوره‌تی: البقرة
پێڕستی سوره‌ته‌كان ژمارەی پەڕە
 
وه‌رگێڕانی ماناكانی قورئانی پیرۆز - وەرگێڕاوی بەنگالی بۆ پوختەی تەفسیری قورئانی پیرۆز - پێڕستی وه‌رگێڕاوه‌كان

بڵاوكراوەتەوە لە لایەن ناوەندی تەفسیر بۆ خوێندنە قورئانیەکان.

داخستن