د قرآن کریم د معناګانو ژباړه - بنګالۍ ژباړه - ابوبکر زکریا * - د ژباړو فهرست (لړلیک)


د معناګانو ژباړه سورت: الغاشية   آیت:

সূরা আল-গাশিয়াহ

هَلۡ أَتَىٰكَ حَدِيثُ ٱلۡغَٰشِيَةِ
আপনার কাছে কি আচ্ছন্নকারীর (কিয়ামতের) সংবাদ এসেছে?
সূরা সম্পর্কিত তথ্য:

৮৮- সূরা আল-গাশিয়াহ
২৬ আয়াত, মক্কী

‘গাশিয়াহ’ বলে কিয়ামতকে বোঝানো হয়েছে। এটি কিয়ামতেরই একটি নাম। [ইবন কাসীর] এর আক্ষরিক অনুবাদ হচ্ছে, ‘আচ্ছন্নকারী’। অর্থাৎ যে বিপদটা সারা সৃষ্টিকুলকে আচ্ছন্ন করে ফেলবে। [ফাতহুল কাদীর] সেদিনের ঘটনা মানুষের যাবতীয় দুঃখকে যেমন আচ্ছন্ন করে ফেলবে, তেমনি যাবতীয় আনন্দকে মাটি করে দিয়ে চিন্তাক্লিষ্ট করে দিবে। কোনো কোনো মুফাসসির ‘গাশিয়াহ’ এর অনুবাদ করেছেন জাহান্নামের আগুন। কেননা জাহান্নামের আগুন সবকিছুকে আচ্ছন্ন করে রাখবে। তার প্রতাপে সবকিছু ঢেকে যাবে। অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, وَّتَغْشٰى وُجُوْ هَهُمْ النَّارُ “আর আগুন আচ্ছন্ন করবে তাদের মুখমন্ডল।” [সূরা ইবরাহীম ৫০] আবার কোনো কোনো মুফাসসিরের মতে, ‘গাশিয়াহ’ বলে জাহান্নামাবাসীদের বোঝানো হয়েছে। কারণ, তারা জাহান্নামকে আচ্ছন্ন করে রাখবে। সেখানে যেতে ও আযাব ভোগ করতে তাদের বাধ্য করা হবে। তন্মধ্যে প্রথম অর্থটি সবচেয়ে বেশী প্ৰসিদ্ধ। [ফাতহুল কাদীর]
عربي تفسیرونه:
وُجُوهٞ يَوۡمَئِذٍ خَٰشِعَةٌ
সেদিন অনেক চেহারা হবে অবনত [১] ,
[১] কেয়ামতে মুমিন ও কাফের আলাদা আলাদা বিভক্ত দু‘দল হবে এবং মুখমণ্ডল দ্বারা পৃথকভাবে পরিচিত হবে। এই আয়াতে কাফেরদের মুখমণ্ডলের এক অবস্থা এই বর্ণিত হয়েছে যে, তা خاشعة অর্থাৎ হেয় হবে। خشوع শব্দের অর্থ নত হওয়া ও লাঞ্ছিত হওয়া। [ইবন কাসীর]
عربي تفسیرونه:
عَامِلَةٞ نَّاصِبَةٞ
ক্লিষ্ট, ক্লান্ত [১],
[১] দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থা হবে عَامِلَةٌ نَّا صِبَةٌ বাকপদ্ধতিতে অবিরাম কর্মের কারণে পরিশ্রান্ত ব্যক্তিকে عَامِلَةٌ এবং ক্লান্ত ও ক্লিষ্ট ব্যক্তিকে বলা হয় نَاصِبَةٌ। [ফাতহুল কাদীর] কাফেরদের এ অবস্থা কখন হবে? এ নিয়ে কয়েকটি মত রয়েছে। কোনো কোনো মুফাসসিরের মতে, কাফেরদের এ দুরাবস্থা দুনিয়াতেই হবে। কেননা আখেরাতে কোনো কর্ম ও মেহনত নেই। [ফাতহুল কাদীর] কেননা অনেক কাফের দুনিয়াতে মুশরিকসুলভ ইবাদত এবং বাতিল পন্থায় অধ্যবসায় ও সাধনা করে থাকে। হিন্দু যোগী ও নাসারা পাদ্রী অনেক এমন আছে যারা আন্তরিকতা সহকারে আল্লাহ্ তা‘আলারই সন্তুষ্টির জন্যে দুনিয়াতে ইবাদত ও সাধনা করে থকে এবং এতে অসাধারণ পরিশ্রম স্বীকার করে। কিন্তু এসব ইবাদত মুশরিক সুলভ ও বাতিল পন্থায় হওয়ার কারণে আল্লাহর কাছে সওয়াব ও পুরস্কার লাভের যোগ্য হয় না। অতএব, তাদের মুখমণ্ডল দুনিয়াতেও ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত রইল এবং আখেরাতে তাদেরকে লাঞ্ছনা ও অপমানের অন্ধকার আচ্ছন্ন করে রাখবে। খলীফা ওমর ফারুক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু যখন শাম সফর করেন তখন জনৈক নাসারা বৃদ্ধ পাদ্রী তাঁর কাছ দিয়ে যেতে দেখলেন। সে তাঁর ধর্মীয় ইবাদত সাধনা ও মোজাহাদায় এত বেশী আত্মনিয়োগ করেছিল যে, অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে চেহারা বিকৃত এবং দেহ শুকিয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছিল। তার পোশাকের মধ্যেও কোনো শ্ৰী ছিল না। খলীফা তাকে দেখে অশ্রু সংবরণ করতে পারলেন না। ক্ৰন্দনের কারণ জিজ্ঞাসিত হলে তিনি বললেন: এই বৃদ্ধার করুণ অবস্থা দেখে আমি ক্ৰন্দন করতে বাধ্য হয়েছি। বেচারী স্বীয় লক্ষ্য অজর্নের জন্যে জীবনপণ পরিশ্রম ও সাধনা করেছে কিন্তু সে তার লক্ষ্য অজর্নে ব্যর্থ হয়েছে এবং আল্লাহর সন্তুটি অর্জন করতে পারেনি। তারপর তিনি এ আয়াত তেলাওয়াত করলেন। [ইবন কাসীর]

কাতাদাহ রাহেমাহুল্লাহর মতে, তাদের অবিরাম কষ্ট ও ক্লান্তি দু’টোই আখেরাতে হবে। সে হিসেবে আয়াতের অর্থ, যারা দুনিয়াতে আল্লাহর ইবাদত করতে অহংকার করেছিল তাদেরকে সেদিন কর্মে খাটানো হবে এবং তাদেরকে জাহান্নামে প্রতিষ্ঠিত করা হবে; এমতাবস্থায় যে তারা তাদের ভারী জিঞ্জির ও ভারী বোঝাসমূহ বহন করতে থাকবে। অনুরূপভাবে তারা হাশরের মাঠের সে বিপদসংকুল সময়ে নগ্ন পা ও শরীর নিয়ে কঠিন অবস্থায় অবস্থান করতে থাকবে, যার পরিমান হবে পঞ্চাশ হাজার বছর। হাসান বসরী ও সাঈদ ইবন জুবাইর রাহেমাহুমাল্লাহ বলেন, তারা জাহান্নামে কঠিন খাটুনি ও কষ্ট করবে। কোনো কোনো বর্ণনায় এসেছে, তাদেরকে কঠিন কঠিন পাহাড়ে ওঠা-নামার কাজে লাগানো হবে। পরে কষ্ট ও ক্লান্তি উভয়টিরই সম্মুখীন হবে। [ফাতহুল কাদীর]
عربي تفسیرونه:
تَصۡلَىٰ نَارًا حَامِيَةٗ
তারা প্রবেশ করবে জ্বলন্ত আগুনে [১];
[১] حَامِيَةٗ শব্দের অর্থ গরম উত্তপ্ত। অগ্নি স্বভাবতই উত্তপ্ত। এর সাথে উত্তপ্ত বিশেষণ যুক্ত করা এ কথা বলার জন্যে যে, এই অগ্নির উত্তাপ দুনিয়ার অগ্নির ন্যায় কোনো সময় কম অথবা নিঃশেষ হয় না বরং এটা চিরন্তন উত্তপ্ত। সে আগুন তাদেরকে সবদিক থেকে ঘিরে ধরবে। [সা‘দী]
عربي تفسیرونه:
تُسۡقَىٰ مِنۡ عَيۡنٍ ءَانِيَةٖ
তাদেরকে অত্যন্ত উষ্ণ প্রস্রবণ থেকে পান করানো হবে;
عربي تفسیرونه:
لَّيۡسَ لَهُمۡ طَعَامٌ إِلَّا مِن ضَرِيعٖ
তাদের জন্য খাদ্য থাকবে না কাঁটাযুক্ত গুল্ম ছাড়া [১] ,
[১] ضَرِيْعٌ শব্দের অর্থ করা হয়েছে কাঁটাযুক্ত গুল্ম। অর্থাৎ জাহান্নামীরা কোনো খাদ্য পাবে না কেবল এক প্রকার কণ্টকবিশিষ্ট ঘাস। পৃথিবীর মাটিতে এ ধরনের গুল্ম ছড়ায়। দুৰ্গন্ধযুক্ত বিষাক্ত কাঁটার কারণে জন্তু-জানোয়ার এর ধারে কাছেও যায় না। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত যে, ضَرِيْعٌ হচ্ছে জাহান্নামের একটি গাছ। যা খেয়ে কেউ মোটা তাজা হবে না এবং এতে ক্ষুধা থেকেও মুক্তি পাওয়া যাবে না। [ফাতহুল কাদীর]

লক্ষণীয় যে, কুরআন মজীদে কোথাও বলা হয়েছে, জাহান্নামের অধিবাসীদের খাবার জন্য “যাককুম” দেয়া হবে। কোথাও বলা হয়েছে, “গিসলীন” (ক্ষতস্থান থেকে ঝরে পড়া তরল পদার্থ) ছাড়া তাদের আর কোনো খাবার থাকবে না। আর এখানে বলা হচ্ছে, তারা খাবার জন্য কাঁটাওয়ালা শুকনো ঘাস ছাড়া আর কিছুই পাবে না। এ বর্ণনাগুলোর মধ্যে মূলতঃ কোনো বৈপরীত্য নেই। এর অর্থ এও হতে পারে যে, জাহান্নামের অনেকগুলো পর্যায় থাকবে। বিভিন্ন অপরাধীকে তাদের অপরাধ অনুযায়ী সেই সব পর্যায়ে রাখা হবে। তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের আযাব দেয়া হবে। আবার এর অর্থ এও হতে পারে যে, তারা “যাককুম” খেতে না চাইলে “গিসলীন” পাবে এবং তা খেতে অস্বীকার করলে কাঁটাওয়ালা ঘাস ছাড়া আর কিছুই পাবে না। মোটকথা, তারা কোনো মনের মতো খাবার পাবে না। [কুরতুবী]
عربي تفسیرونه:
لَّا يُسۡمِنُ وَلَا يُغۡنِي مِن جُوعٖ
যা তাদেরকে পুষ্ট করবে না এবং তাদের ক্ষুধা নিবৃত্ত করবে না।
عربي تفسیرونه:
وُجُوهٞ يَوۡمَئِذٖ نَّاعِمَةٞ
অনেক মুখমণ্ডল সেদিন হবে আনন্দোজ্জ্বল,
عربي تفسیرونه:
لِّسَعۡيِهَا رَاضِيَةٞ
নিজেদের কাজের সাফল্যে পরিতৃপ্ত [১],
[১] অর্থাৎ দুনিয়ায় তারা যেসব প্রচেষ্টা চালিয়ে ও কাজ করে এসেছে আখেরাতে তার চমৎকার ফল দেখে তারা আনন্দিত হবে। [ফাতহুল কাদীর] এটা তাদের প্রচেষ্টার কারণেই সম্ভব হয়েছে। [ইবন কাসীর]
عربي تفسیرونه:
فِي جَنَّةٍ عَالِيَةٖ
সুউচ্চ জান্নাতে---
عربي تفسیرونه:
لَّا تَسۡمَعُ فِيهَا لَٰغِيَةٗ
সেখানে তারা অসার বাক্য শুনবে না [১] ,
[১] অর্থাৎ জান্নাতে জান্নাতীরা কোনো অসার ও মর্মন্তদ কথাবার্তা শুনতে পাবে না। মিথ্যা, কুফরী কথাবার্তা, গালিগালাজ, অপবাদ ও পীড়াদায়ক কথাবার্তা সবই এর অন্তর্ভুক্ত। অন্য আয়াতে বলা বলা হয়েছে,

لَّا يَسْمَعُونَ فِيهَا لَغْوًا إِلَّا سَلَامًا ۖ وَلَهُمْ رِزْقُهُمْ فِيهَا بُكْرَةً وَعَشِيًّا

“সেখানে তারা ‘শান্তি’ ছাড়া কোনো অসার বাক্য শুনবে না এবং সেখানে সকাল-সন্ধ্যা তাদের জন্য থাকবে জীবনোপকরণ।” [সূরা মারইয়াম ৬২] আরও এসেছে,

لَا يَسْمَعُونَ فِيهَا لَغْوًا وَلَا تَأْثِيمًا

“সেখানে তারা শুনবে না কোনো অসার বা পাপবাক্য।” [সূরা আল-ওয়াকি‘আহ ২৫] আরও বলা হয়েছে,

لَّا يَسْمَعُونَ فِيهَا لَغْوًا وَلَا كِذَّابًا

“সেখানে তারা শুনবে না অসার ও মিথ্যা বাক্য।” [সূরা আন-নাবা ৩৫] এ থেকে জানা গেল যে, দোষারোপ ও অশালীন কথাবার্তা খুবই পীড়াদায়ক। তাই জান্নাতীদের অবস্থায় একে গুরুত্ব সহকারে বর্ণনা করা হয়েছে।
عربي تفسیرونه:
فِيهَا عَيۡنٞ جَارِيَةٞ
সেখানে থাকবে বহমান প্রস্রবণ,
عربي تفسیرونه:
فِيهَا سُرُرٞ مَّرۡفُوعَةٞ
সেখানে থাকবে উন্নত [১] শয্যাসমূহ,
[১] এ উন্নত অবস্থা সার্বিক দিকেই হবে। এ সমস্ত শয্যা অবস্থান, মর্যাদা ও স্থান সবদিক থেকেই উন্নত। সাধারণত মানুষ এ ধরনের শয্যা পছন্দ করে থাকে। আল্লাহর বন্ধুরা যখন এ সমস্ত শয্যায় বসতে চাইবে, তখনি সেগুলো তাদের জন্য নিচু হয়ে আসবে। [ইবন কাসীর]
عربي تفسیرونه:
وَأَكۡوَابٞ مَّوۡضُوعَةٞ
আর প্রস্তুত থাকবে পানপাত্ৰ,
عربي تفسیرونه:
وَنَمَارِقُ مَصۡفُوفَةٞ
সারি সারি উপাধান
عربي تفسیرونه:
وَزَرَابِيُّ مَبۡثُوثَةٌ
এবং বিছানা গালিচা;
عربي تفسیرونه:
أَفَلَا يَنظُرُونَ إِلَى ٱلۡإِبِلِ كَيۡفَ خُلِقَتۡ
তবে কি তারা তাকিয়ে দেখে না উটের দিকে, কিভাবে তা সৃষ্টি করা হয়েছে?
عربي تفسیرونه:
وَإِلَى ٱلسَّمَآءِ كَيۡفَ رُفِعَتۡ
এবং আসমানের দিকে, কিভাবে তা উর্ধ্বে স্থাপন করা হয়েছে?
عربي تفسیرونه:
وَإِلَى ٱلۡجِبَالِ كَيۡفَ نُصِبَتۡ
এবং পর্বতমালার দিকে, কিভাবে তা প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে?
عربي تفسیرونه:
وَإِلَى ٱلۡأَرۡضِ كَيۡفَ سُطِحَتۡ
এবং ভূতলের দিকে, কিভাবে তা বিস্তৃত করা হয়েছে [১]?
[১] কেয়ামতের অবস্থা এবং মুমিন ও কাফেরের প্রতিদান এবং শাস্তি বর্ণনা করার পর কেয়ামতে অবিশ্বাসী হঠকারীদের পথ প্রদর্শনের জন্যে আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁর কুদরতের কয়েকটি নিদর্শন সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করার কথা বলেছেন। [ইবন কাসীর; ফাতহুল কাদীর] আল্লাহর কুদরতের নিদর্শন আকাশ ও পৃথিবীতে অসংখ্য। এখানে মরুচারী আরবদের অবস্থার সাথে সামঞ্জস্যশীল চারটি নিদর্শনের উল্লেখ করা হয়েছে। আরবরা উটে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্তের সফর করে। তখন তাদের সর্বাধিক নিকটে থাকে উট, উপরে আকাশ, নিচে ভূপৃষ্ঠ এবং অগ্র-পশ্চাতে সারি সারি পর্বতমালা। এই চারটি বস্তু সম্পর্কেই তাদেরকে চিন্তা-ভাবনা করার আদেশ দেয়া হয়েছে। [কুরতুবী]
عربي تفسیرونه:
فَذَكِّرۡ إِنَّمَآ أَنتَ مُذَكِّرٞ
অতএব আপনি উপদেশ দিন; আপনি তো কেবল একজন উপদেশ দাতা [১] ,
[১] এখানে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সান্তুনার জন্যে বলা হয়েছে, আপনার বর্ণিত ন্যায়সংগত যুক্তি মানতে যদি কোনো ব্যক্তি প্ৰস্তুত না হয়, তাহলে মানা না মানা তার ইচ্ছা। আপনি তাদের শাসক নন যে, তাদেরকে মুমিন করতেই হবে। আপনার কাজ শুধু প্রচার করা ও উপদেশ দেয়া। লোকদেরকে ভুল ও সঠিক এবং সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য জানিয়ে দেয়া। তাদেরকে ভুল পথে চলার পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করা। কাজেই এ দায়িত্ব আপনি পালন করে যেতে থাকুন। এতটুকু করেই আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন। তাদের হিসাব-নিকাশ, শাস্তি ও প্রতিদান আমার কাজ। [দেখুন, ইবন কাসীর; ফাতহুল কাদীর]
عربي تفسیرونه:
لَّسۡتَ عَلَيۡهِم بِمُصَيۡطِرٍ
আপনি তাদের উপর শক্তি প্রয়োগকারী নন।
عربي تفسیرونه:
إِلَّا مَن تَوَلَّىٰ وَكَفَرَ
তবে কেউ মুখ ফিরিয়ে নিলে ও কুফরী করলে
عربي تفسیرونه:
فَيُعَذِّبُهُ ٱللَّهُ ٱلۡعَذَابَ ٱلۡأَكۡبَرَ
আল্লাহ্ তাদেরকে দেবেন মহাশাস্তি [১]।
[১] আবু উমামাহ্ আল বাহেলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু খালেদ ইবন ইয়াযীদ ইবন মু‘আবিয়ার নিকট গমন করলে খালেদ তাকে জিজ্ঞেস করল, আপনি সবচেয়ে নরম বা আশাব্যঞ্জক কোনো বাণী রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে শুনেছেন? তিনি বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, “মনে রেখ! তোমাদের সবাই জান্নাতে প্ৰবেশ করবে, তবে ঐ ব্যক্তি ব্যতীত যে মালিক থেকে পলায়ণপর উটের মত পালিয়ে বেড়ায়।” [মুসনাদে আহমাদ ৫/২৮৫, মুস্তাদরাকে হাকিম ১/৫৫]
عربي تفسیرونه:
إِنَّ إِلَيۡنَآ إِيَابَهُمۡ
নিশ্চয় তাদের ফিরে আসা আমাদেরই কাছে;
عربي تفسیرونه:
ثُمَّ إِنَّ عَلَيۡنَا حِسَابَهُم
তারপর তাদের হিসেব-নিকেশ আমাদেরই কাজ।
عربي تفسیرونه:
 
د معناګانو ژباړه سورت: الغاشية
د سورتونو فهرست (لړلیک) د مخ نمبر
 
د قرآن کریم د معناګانو ژباړه - بنګالۍ ژباړه - ابوبکر زکریا - د ژباړو فهرست (لړلیک)

په بنګالي ژبه کې د قرآن کریم د معناګانو ژباړه، دکتور . ابوبکر محمد زکریا.

بندول