Check out the new design

क़ुरआन के अर्थों का अनुवाद - पवित्र क़ुरआन की संक्षिप्त व्याख्या का बांगाली अनुवाद। * - अनुवादों की सूची


अर्थों का अनुवाद सूरा: यूनुस   आयत:
۞ لِّلَّذِينَ أَحۡسَنُواْ ٱلۡحُسۡنَىٰ وَزِيَادَةٞۖ وَلَا يَرۡهَقُ وُجُوهَهُمۡ قَتَرٞ وَلَا ذِلَّةٌۚ أُوْلَٰٓئِكَ أَصۡحَٰبُ ٱلۡجَنَّةِۖ هُمۡ فِيهَا خَٰلِدُونَ
২৬. আল্লাহ তা‘আলার বাধ্যতামূলক আনুগত্য মেনে এবং হারাম পাপগুলো পরিত্যাগ করে নেককার পরিচয় দানকারীদের জন্য রয়েছে উত্তম সাওয়াব তথা জান্নাত। এর উপর তাদেরকে আরেকটু বেশিও দেয়া হবে আর তা হলো আল্লাহর মহিমান্বিত চেহারার দর্শন। সেদিন না কোন ধুলাবালি তাদের চেহারা ঢেকে দিবে। না কোন লাঞ্ছনা ও অবমাননা তাদেরকে ঢেকে ফেলবে। এ ধরনের নেককাররাই জান্নাতী। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে।
अरबी तफ़सीरें:
وَٱلَّذِينَ كَسَبُواْ ٱلسَّيِّـَٔاتِ جَزَآءُ سَيِّئَةِۭ بِمِثۡلِهَا وَتَرۡهَقُهُمۡ ذِلَّةٞۖ مَّا لَهُم مِّنَ ٱللَّهِ مِنۡ عَاصِمٖۖ كَأَنَّمَآ أُغۡشِيَتۡ وُجُوهُهُمۡ قِطَعٗا مِّنَ ٱلَّيۡلِ مُظۡلِمًاۚ أُوْلَٰٓئِكَ أَصۡحَٰبُ ٱلنَّارِۖ هُمۡ فِيهَا خَٰلِدُونَ
২৭. আর বদকারদের কুফরি ও পাপের জন্য পরকালে সেই সমপরিমাণ আল্লাহর শাস্তি রয়েছে। উপরন্তু লাঞ্ছনা ও অবমাননা তাদের চেহারাগুলো ঢেকে ফেলবে। আল্লাহ তা‘আলা তাদের উপর কোন আযাব নাযিল করলে তা প্রতিরোধকারী কেউ থাকবে না। অন্ধকার রাতের কালো ছায়ার মতো আগুনের ধোঁয়া ও কালো রং তাদের চেহারাগুলোকে ঢেকে ফেলবে। মূলতঃ এ বৈশিষ্ট্যের অধিকারীরা জাহান্নামী। যাতে তারা চিরকাল থাকবে।
अरबी तफ़सीरें:
وَيَوۡمَ نَحۡشُرُهُمۡ جَمِيعٗا ثُمَّ نَقُولُ لِلَّذِينَ أَشۡرَكُواْ مَكَانَكُمۡ أَنتُمۡ وَشُرَكَآؤُكُمۡۚ فَزَيَّلۡنَا بَيۡنَهُمۡۖ وَقَالَ شُرَكَآؤُهُم مَّا كُنتُمۡ إِيَّانَا تَعۡبُدُونَ
২৮. হে রাসূল! আপনি স্মরণ করুন কিয়ামতের দিনের কথা যখন আমি সকল সৃষ্টিকে একত্রিত করবো। অতঃপর দুনিয়াতে আল্লাহর সাথে শিরককারীদেরকে বলবো, হে মুশরিকরা! তোমরা এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের অন্য উপাস্যরা নিজেদের জায়গায় অবস্থান করো। অতঃপর আমি ইবাদাতকারী ও মা’বূদদেরকে পৃথক করে দেবো। তখন মা’বূদরা ইবাদাতকারীদের দায়মুক্তির ঘোষণা দিয়ে বলবে, তোমরা তো দুনিয়াতে আমাদের ইবাদাত করোনি।
अरबी तफ़सीरें:
فَكَفَىٰ بِٱللَّهِ شَهِيدَۢا بَيۡنَنَا وَبَيۡنَكُمۡ إِن كُنَّا عَنۡ عِبَادَتِكُمۡ لَغَٰفِلِينَ
২৯. তখন তাদের অন্য উপাস্য মূর্তিগুলো এ বলে দায়িত্বমুক্তির ঘোষণা করবে যে, এ ব্যাপারে আল্লাহই সাক্ষী আর তিনি সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট। নিশ্চয়ই আমরা তোমাদের ইবাদাতে সন্তুষ্ট ছিলাম না, না তোমাদেরকে তা করার আদেশ করেছি। বরং আমরা তোমাদের ইবাদাতের ব্যাপারটি অনুভবই করতে পারতাম না।
अरबी तफ़सीरें:
هُنَالِكَ تَبۡلُواْ كُلُّ نَفۡسٖ مَّآ أَسۡلَفَتۡۚ وَرُدُّوٓاْ إِلَى ٱللَّهِ مَوۡلَىٰهُمُ ٱلۡحَقِّۖ وَضَلَّ عَنۡهُم مَّا كَانُواْ يَفۡتَرُونَ
৩০. সে কঠিন জায়গায় পরীক্ষা করে দেখা হবে, কে দুনিয়ার জীবনে কী আমল করেছে। আর মুশরিকদেরকে তাদের সত্য প্রতিপালকের দিকে ফিরিয়ে দেয়া হবে। যিনি তাদের হিসাবের দায়িত্ব নিবেন। তখন তারা যে মূর্তিগুলোর সুপারিশের অমূলক দাবি করতো তা ধূলিসাৎ হয়ে যাবে।
अरबी तफ़सीरें:
قُلۡ مَن يَرۡزُقُكُم مِّنَ ٱلسَّمَآءِ وَٱلۡأَرۡضِ أَمَّن يَمۡلِكُ ٱلسَّمۡعَ وَٱلۡأَبۡصَٰرَ وَمَن يُخۡرِجُ ٱلۡحَيَّ مِنَ ٱلۡمَيِّتِ وَيُخۡرِجُ ٱلۡمَيِّتَ مِنَ ٱلۡحَيِّ وَمَن يُدَبِّرُ ٱلۡأَمۡرَۚ فَسَيَقُولُونَ ٱللَّهُۚ فَقُلۡ أَفَلَا تَتَّقُونَ
৩১. হে রাসূল! আপনি এ আল্লাহর সাথে শিরককারীদেরকে বলে দিন: আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণের মাধ্যমে তোমাদেরকে কে রিযিক দেয়? তেমনিভাবে জমিনে যে উদ্ভিদ উৎপন্ন হয় এবং তাতে যে খনিজ দ্রব্য লুপ্ত থাকে সেগুলোর রিযিক কে দেয়? আর কে মৃত থেকে জীবিত বের করে যেমন: বীর্য থেকে মানুষ এবং ডিম থেকে পাখি আর কে জীবিত থেকে মৃত বের করে যেমন: পশু থেকে বীর্য এবং পাখি থেকে ডিম? আর কে আসমান ও জমিন এবং এতদুভয়ের মাঝের সৃষ্টিগুলো পরিচালনা করে? তারা অচিরেই উত্তর দিবে যে, এসবগুলোর কর্তা হলেন একমাত্র আল্লাহ। তাই আপনি তাদেরকে বলুন: তোমরা কি এ ব্যাপারটি জেনে আল্লাহর আদেশ-নিষেধ মেনে তাঁকে ভয় করবে না?!
अरबी तफ़सीरें:
فَذَٰلِكُمُ ٱللَّهُ رَبُّكُمُ ٱلۡحَقُّۖ فَمَاذَا بَعۡدَ ٱلۡحَقِّ إِلَّا ٱلضَّلَٰلُۖ فَأَنَّىٰ تُصۡرَفُونَ
৩২. হে মানুষ! যিনি এসব করেন তিনিই হলেন ¯্রষ্টা ও তোমাদের সকল ব্যাপার পরিচালনাকারী সত্য আল্লাহ। সত্য জানার পর তা থেকে দূরে থাকা ও বিনষ্ট ছাড়া আর কী থাকতে পারে?! তাহলে এ সুস্পষ্ট সত্য থেকে তোমাদের বিবেকগুলো কোথায় যায়?!
अरबी तफ़सीरें:
كَذَٰلِكَ حَقَّتۡ كَلِمَتُ رَبِّكَ عَلَى ٱلَّذِينَ فَسَقُوٓاْ أَنَّهُمۡ لَا يُؤۡمِنُونَ
৩৩. যেমনিভাবে সত্য রুবূবিয়্যাত আল্লাহর জন্য প্রমাণিত হলো তেমনিভাবে গাদ্দারী করে সত্য থেকে বেরিয়ে আসা লোকদের উপর আপনার প্রতিপালকের নির্ধারিত বাণী চ‚ড়ান্ত হলো যে, তারা কখনো ঈমান আনবে না।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• أعظم نعيم يُرَغَّب به المؤمن هو النظر إلى وجه الله تعالى.
ক. সর্ববৃহৎ নিয়ামত হলো আল্লাহর চেহারা দর্শন। যার ব্যাপারে মু’মিনকে উৎসাহিত করা যেতে পারে।

• بيان قدرة الله، وأنه على كل شيء قدير.
খ. আল্লাহর শক্তি এবং সকল বিষয়ের প্রতি ক্ষমতাবানের বর্ণনা।

• التوحيد في الربوبية والإشراك في الإلهية باطل، فلا بد من توحيدهما معًا.
গ. রুবূবিয়্যাতে আল্লাহর একত্ববাদকে স্বীকার করে উলূহিয়্যাতে শিরক করাও বাতিল। বরং উভয় একত্ববাদই একত্রে প্রয়োজনীয়।

• إذا قضى الله بعدم إيمان قوم بسبب معاصيهم فإنهم لا يؤمنون.
ঘ. গুনাহের দরুন যখন আল্লাহ তা‘আলা কোন জাতির ঈমান না আনার ফায়সালা করেন তখন তারা আর কখনোই ঈমান আনবে না।

 
अर्थों का अनुवाद सूरा: यूनुस
सूरों की सूची पृष्ठ संख्या
 
क़ुरआन के अर्थों का अनुवाद - पवित्र क़ुरआन की संक्षिप्त व्याख्या का बांगाली अनुवाद। - अनुवादों की सूची

कुरआनिक अध्ययन के लिए कार्यरत व्याख्या केंद्र द्वारा निर्गत।

बंद करें