क़ुरआन के अर्थों का अनुवाद - अल-मुख़तसर फ़ी तफ़सीर अल-क़ुरआन अल-करीम का बांगला अनुवाद। * - अनुवादों की सूची


अर्थों का अनुवाद सूरा: सूरा अल्-ह़िज्र   आयत:

সূরা আল-হিজর

सूरा के उद्देश्य:
توعد المستهزئين بالقرآن، والوعد بحفظه تأييدًا للنبي وتثبيتًا له.
ধ্বংসপ্রাপ্তদের দৃশ্যপট তুলে ধরে মিথ্যারোপকারীদেরকে শাস্তির সংকেত দেয়া হলো এর লক্ষ্য। আর উদ্দেশ্য হলো সম্বোধনকৃতদেরকে সতর্ক করা এবং মু’মিনদেরকে তাদের পথের উপর অবিচল রাখা।

الٓرۚ تِلۡكَ ءَايَٰتُ ٱلۡكِتَٰبِ وَقُرۡءَانٖ مُّبِينٖ
১. আলিফ-লাম-রা। সূরা বাকারার শুরুতে এ জাতীয় বিক্ষিপ্ত বর্ণাবলীর ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। এ মর্যাদাপূর্ণ আয়াতগুলো যেগুলো এ কথা প্রমাণ করে যে, সেগুলো আল্লাহর পক্ষ থেকেই নাযিলকৃত। মূলতঃ সেগুলো এমন কুর‘আনের আয়াত যা তাওহীদ ও শরীয়তকেই সুস্পষ্ট করে।
अरबी तफ़सीरें:
رُّبَمَا يَوَدُّ ٱلَّذِينَ كَفَرُواْ لَوۡ كَانُواْ مُسۡلِمِينَ
২. কিয়ামতের দিন যখন ব্যাপারটি সুস্পষ্ট হয়ে যাবে এবং দুনিয়ার জীবনের কুফরির অসারতা প্রকাশ পাবে তখন কাফিররা সহসাই মুসলমান হওয়ার আশা পোষণ করবে।
अरबी तफ़सीरें:
ذَرۡهُمۡ يَأۡكُلُواْ وَيَتَمَتَّعُواْ وَيُلۡهِهِمُ ٱلۡأَمَلُۖ فَسَوۡفَ يَعۡلَمُونَ
৩. হে রাসূল! আপনি এ মিথ্যারোপকারীদেরকে ছেড়ে দিন। তারা চতুষ্পদ জন্তুর ন্যায় খানাপিনা করুক এবং দুনিয়ার বিবর্ণ মজা উপভোগ করুক। উপরন্তু দীর্ঘ আশা তাদেরকে ঈমান ও নেক আমল থেকে ভুলিয়ে রাখুক। কারণ, তাদেরকে যখন কিয়ামতের দিন আল্লাহর সামনে উপস্থিত করা হবে তখন তারা নিজেদের ক্ষতিগ্রস্ততার ব্যাপারটি সহজেই বুঝতে পারবে।
अरबी तफ़सीरें:
وَمَآ أَهۡلَكۡنَا مِن قَرۡيَةٍ إِلَّا وَلَهَا كِتَابٞ مَّعۡلُومٞ
৪. আমি যে কোন অত্যাচারীর এলাকায় ধ্বংস নাযিল করিনা কেন তার একটি নির্দষ্ট সময় থাকে। যার কোন আগ-পিছ হয় না।
अरबी तफ़सीरें:
مَّا تَسۡبِقُ مِنۡ أُمَّةٍ أَجَلَهَا وَمَا يَسۡتَـٔۡخِرُونَ
৫. সময়ের আগে কোন জাতির উপর ধ্বংস নেমে আসে না। আর সময় আসলে ধ্বংস নাযিল হতে দেরি হয় না। তাই আল্লাহর পক্ষ থেকে সুযোগ পেয়ে যালিমরা যেন ধোঁকায় না পড়ে।
अरबी तफ़सीरें:
وَقَالُواْ يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِي نُزِّلَ عَلَيۡهِ ٱلذِّكۡرُ إِنَّكَ لَمَجۡنُونٞ
৬. মক্কার কাফিররা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে বললো: হে কুর‘আন প্রাপ্তির দাবিদার নিশ্চয়ই তুমি এ দাবির মাধ্যমে পাগল হিসেবেই প্রমাণিত। তুমি এর মাধ্যমে পাগলদের মতোই আচরণ করছো।
अरबी तफ़सीरें:
لَّوۡمَا تَأۡتِينَا بِٱلۡمَلَٰٓئِكَةِ إِن كُنتَ مِنَ ٱلصَّٰدِقِينَ
৭. তুমি কেন আমাদের নিকট সাক্ষীস্বরূপ ফিরিশতাদেরকে নিয়ে আসলে না কিংবা কুফরির দরুন আমাদের ধ্বংস কামনা করলে না।
अरबी तफ़सीरें:
مَا نُنَزِّلُ ٱلۡمَلَٰٓئِكَةَ إِلَّا بِٱلۡحَقِّ وَمَا كَانُوٓاْ إِذٗا مُّنظَرِينَ
৮. আল্লাহ তা‘আলা তাদের ফিরিশতা আসার প্রস্তাবের উত্তরে বললেন: যখন শাস্তি দিয়ে তোমাদেরকে ধ্বংস করা হিকমতপূর্ণ মনে হবে তখনই আমি ফিরিশতা নাযিল করবো। তবে যখন আমি ফিরিশতা নিয়ে আসবো এবং তারা ঈমান না আনবে তখন কিন্তু তাদেরকে কোন সময় দেয়া হবে না। বরং তাদেরকে অচিরেই কঠিন শাস্তি দেয়া হবে।
अरबी तफ़सीरें:
إِنَّا نَحۡنُ نَزَّلۡنَا ٱلذِّكۡرَ وَإِنَّا لَهُۥ لَحَٰفِظُونَ
৯. আমি নিজেই মানুষকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর হৃদয়ের উপর এ কুর‘আন নাযিল করেছি এবং আমিই এ কুর‘আনকে কম-বেশি করা এবং পরিবর্তন ও বিকৃতি থেকে রক্ষা করবো।
अरबी तफ़सीरें:
وَلَقَدۡ أَرۡسَلۡنَا مِن قَبۡلِكَ فِي شِيَعِ ٱلۡأَوَّلِينَ
১০. হে রাসূল! আমি আপনার আগে বহু রাসূলকে পূর্বের কাফির গোষ্ঠীর নিকট পাঠিয়েছি। অতঃপর তারা তাঁদের প্রতি মিথ্যারোপ করেছে। তাই উম্মতের মিথ্যারোপের ক্ষেত্রে আপনি অভিনব কোন রাসূল নন।
अरबी तफ़सीरें:
وَمَا يَأۡتِيهِم مِّن رَّسُولٍ إِلَّا كَانُواْ بِهِۦ يَسۡتَهۡزِءُونَ
১১. পূর্বের কাফির গোষ্ঠীর নিকট যে রাসূলই এসেছেন তারা তাঁকে মিথ্যুক বলেছে ও তাঁকে নিয়ে ঠাট্টা করেছে।
अरबी तफ़सीरें:
كَذَٰلِكَ نَسۡلُكُهُۥ فِي قُلُوبِ ٱلۡمُجۡرِمِينَ
১২. যেমনিভাবে আমি সে জাতিগুলোর অন্তরে মিথ্যারোপ ঢুকিয়ে দিয়েছি তেমনিভাবে আমি মক্কার মুশরিকদের অন্তরেও বিমুখতা এবং গাদ্দারি ঢুকিয়ে দিয়েছি।
अरबी तफ़सीरें:
لَا يُؤۡمِنُونَ بِهِۦ وَقَدۡ خَلَتۡ سُنَّةُ ٱلۡأَوَّلِينَ
১৩. তারা মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর নাযিলকৃত এ কুর‘আনের প্রতি ঈমান আনবে না। তবে রাসূলগণ আনীত বিধানের প্রতি মিথ্যারোপকারীদের ধ্বংসের ব্যাপারে আল্লাহর নীতি চলমান। তাই আপনার প্রতি মিথ্যারোপকারীদের শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত।
अरबी तफ़सीरें:
وَلَوۡ فَتَحۡنَا عَلَيۡهِم بَابٗا مِّنَ ٱلسَّمَآءِ فَظَلُّواْ فِيهِ يَعۡرُجُونَ
১৪. এ মিথ্যারোপকারীরা সত্যিই হঠকারী যদিও সত্য তাদের সামনে সুস্পষ্ট প্রমাণাদির মাধ্যমে উদ্ভাসিত হয়। এমনকি আমি যদি তাদের জন্য আকাশের দরজাও খুলে দেই এবং তারা তাতে উঠতে থাকে তবুও।
अरबी तफ़सीरें:
لَقَالُوٓاْ إِنَّمَا سُكِّرَتۡ أَبۡصَٰرُنَا بَلۡ نَحۡنُ قَوۡمٞ مَّسۡحُورُونَ
১৫. তারপরও তারা সেটিকে সত্য বলে মেনে নিবে না। বরং তারা বলবে: আমাদের চোখগুলোকে সঠিক বস্তু দেখতে দেয়া হয়নি। আমরা যা দেখছি সেটি যাদুর প্রভাব মাত্র। সত্যিই আমরা যাদুগ্রস্ত।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• القرآن الكريم جامع بين صفة الكمال في كل شيء، والوضوح والبيان.
ক. বস্তুতঃ কুর‘আনুল-কারীম সবকিছুতেই পূর্ণতার বৈশিষ্ট্য, সুস্পষ্টতা এবং সাবলীলতাকে একীভ‚ত করে আছে।

• يهتم الكفار عادة بالماديات، فتراهم مُنْغَمِسين في الشهوات والأهواء، مغترين بالأماني الزائفة، منشغلين بالدنيا عن الآخرة.
খ. কাফিররা সাধারণত দুনিয়ার বস্তুসামগ্রীকেই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তাই আপনি তাদেরকে ভোগ-বিলাস ও মনোবাসনা পূরণে লিপ্তÍ, মিথ্যা আশায় ধোঁকা খাওয়া ও আখিরাতকে বাদ দিয়ে দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকতে দেখবেন।

• هلاك الأمم مُقَدَّر بتاريخ معين، ومقرر في أجل محدد، لا تأخير فيه ولا تقديم، وإن الله لا يَعْجَلُ لعجلة أحد.
গ. জাতিসমূহের ধ্বংস নির্দিষ্ট তারিখ ও নির্দিষ্ট সময়ের সাথে সীমাবদ্ধ। যার কোন আগ-পিছ হবে না। আল্লাহ তা‘আলা কারো তাড়াহুড়ার জন্য দ্রæত কাজ করেন না।

• تكفل الله تعالى بحفظ القرآن الكريم من التغيير والتبديل، والزيادة والنقص، إلى يوم القيامة.
ঘ. আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামত পর্যন্ত কুর‘আনুল-কারীমকে রূপান্তর ও পরিবর্তন এবং কম ও বেশি করা থেকে রক্ষা করার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।

وَلَقَدۡ جَعَلۡنَا فِي ٱلسَّمَآءِ بُرُوجٗا وَزَيَّنَّٰهَا لِلنَّٰظِرِينَ
১৬. আমি আকাশে বড় বড় তারকা বানিয়েছি যেগুলোর মাধ্যমে মানুষ সফররত অবস্থায় জল ও স্থলভাগের অন্ধকারে সঠিক পথের দিশা পায়। তেমনিভাবে আমি সেগুলোকে দর্শক ও অবলোকনকারীদের জন্য সৌন্দর্যমÐিত করেছি। যেন তারা এগুলোর মাধ্যমে আল্লাহর শক্তিমত্তা বুঝতে পারে।
अरबी तफ़सीरें:
وَحَفِظۡنَٰهَا مِن كُلِّ شَيۡطَٰنٖ رَّجِيمٍ
১৭. উপরন্তু আমি আকাশকে আল্লাহর রহমত থেকে বিতাড়িত সকল শয়তান থেকে নিরাপদ করেছি।
अरबी तफ़सीरें:
إِلَّا مَنِ ٱسۡتَرَقَ ٱلسَّمۡعَ فَأَتۡبَعَهُۥ شِهَابٞ مُّبِينٞ
১৮. তবে যে শয়তান চুরি করে ফিরিশতাদের কথা শুনে তাকে একটি আলোকিত বস্তু পিছু নিয়ে জ্বালিয়ে দেয়।
अरबी तफ़सीरें:
وَٱلۡأَرۡضَ مَدَدۡنَٰهَا وَأَلۡقَيۡنَا فِيهَا رَوَٰسِيَ وَأَنۢبَتۡنَا فِيهَا مِن كُلِّ شَيۡءٖ مَّوۡزُونٖ
১৯. আমি মানুষের অবস্থানের জন্য জমিনকে বিস্তৃত করেছি। আর তাতে বড় বড় পাহাড় স্থাপন করেছি। যাতে মানুষসহ জমিন হেলে না যায়। উপরন্তু আমি তাতে রকমারি উদ্ভিদ তৈরি করেছি। যা কৌশলগতভাবে নির্ধারিত ও নিরূপিত।
अरबी तफ़सीरें:
وَجَعَلۡنَا لَكُمۡ فِيهَا مَعَٰيِشَ وَمَن لَّسۡتُمۡ لَهُۥ بِرَٰزِقِينَ
২০. হে মানুষ! আমি তোমাদেরকে জমিনে বাঁচিয়ে রাখার জন্য হরেক রকমের খাদ্য ও পানীয়ের ব্যবস্থা করেছি যতোদিন তোমরা দুনিয়ার জীবনে বেঁচে থাকো। তেমনিভাবে তোমরা যাদেরকে রিযিক দিচ্ছো না সে মানুষ ও পশুর জীবন ধারণেরও ব্যবস্থা করেছি।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِن مِّن شَيۡءٍ إِلَّا عِندَنَا خَزَآئِنُهُۥ وَمَا نُنَزِّلُهُۥٓ إِلَّا بِقَدَرٖ مَّعۡلُومٖ
২১. যা কিছু দিয়ে মানুষ ও পশু লাভবান হয় আমি তা সবই সৃষ্টি করতে ও মানুষকে তা দিয়ে লাভবান করতে সক্ষম। তবে আমি নিজ প্রজ্ঞা ও ইচ্ছা অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাপ ও পরিমাণেই তা সৃষ্টি করে থাকি।
अरबी तफ़सीरें:
وَأَرۡسَلۡنَا ٱلرِّيَٰحَ لَوَٰقِحَ فَأَنزَلۡنَا مِنَ ٱلسَّمَآءِ مَآءٗ فَأَسۡقَيۡنَٰكُمُوهُ وَمَآ أَنتُمۡ لَهُۥ بِخَٰزِنِينَ
২২. আর আমি বাতাস পাঠিয়ে মেঘে বৃষ্টি সঞ্চার করি। অতঃপর সেই সঞ্চারিত মেঘ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করি। আর সেই বৃষ্টির পানি থেকে তোমাদেরকে পান করাই। হে মানুষ! তোমরা এ পানিকে কুয়া ও নদী আকারে সংরক্ষিত করতে পারতে না। আল্লাহই এগুলোর মাধ্যমে পানি সংরক্ষণ করেছেন।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِنَّا لَنَحۡنُ نُحۡيِۦ وَنُمِيتُ وَنَحۡنُ ٱلۡوَٰرِثُونَ
২৩. আমিই শূন্য থেকে সৃষ্টি করে এবং মৃত্যুর পর পুনরুত্থান ঘটিয়ে মৃতকে জীবিত করি। আবার জীবিতকে মৃত্যু দিয়ে থাকি। পরিশেষে আমিই এ জমিন ও জমিনের অধিবাসীর মালিক হই।
अरबी तफ़सीरें:
وَلَقَدۡ عَلِمۡنَا ٱلۡمُسۡتَقۡدِمِينَ مِنكُمۡ وَلَقَدۡ عَلِمۡنَا ٱلۡمُسۡتَـٔۡخِرِينَ
২৪. আমি তোমাদের মধ্যকার যারা জন্ম ও মৃত্যুর মাধ্যমে গত হয়েছে তাদেরকেও জানি এবং যারা সামনে আসবে তাদেরকেও জানি। এগুলোর কোনটিই আমার নিকট গোপন নয়।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِنَّ رَبَّكَ هُوَ يَحۡشُرُهُمۡۚ إِنَّهُۥ حَكِيمٌ عَلِيمٞ
২৫. হে রাসূল! আপনার প্রতিপালক কিয়ামতের দিন সবাইকে একত্রিত করবেন। যাতে নেককারকে নেকের এবং বদকারকে বদের প্রতিদান দিতে পারেন। নিশ্চয়ই তিনি তাঁর পরিকল্পনায় প্রজ্ঞাময়, সবজান্তা। তাঁর নিকট কোন কিছুই গোপন নয়।
अरबी तफ़सीरें:
وَلَقَدۡ خَلَقۡنَا ٱلۡإِنسَٰنَ مِن صَلۡصَٰلٖ مِّنۡ حَمَإٖ مَّسۡنُونٖ
২৬. নিশ্চয়ই আমি আদমকে শুকনো কাদামাটি থেকে তৈরি করেছি। যাকে বাজালে তা বাজে। যে মাটি থেকে তাঁকে তৈরি করা হয়েছে তা দীর্ঘ অবস্থানের দরুন কালো ও দুর্গন্ধময় হয়ে গিয়েছিলো।
अरबी तफ़सीरें:
وَٱلۡجَآنَّ خَلَقۡنَٰهُ مِن قَبۡلُ مِن نَّارِ ٱلسَّمُومِ
২৭. আর আমি জিনদের বাবাকে আদম (আলাইহিস-সালাম) কে সৃষ্টির পূর্বেই কঠিন উত্তপ্ত আগুন থেকে সৃষ্টি করেছি।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِذۡ قَالَ رَبُّكَ لِلۡمَلَٰٓئِكَةِ إِنِّي خَٰلِقُۢ بَشَرٗا مِّن صَلۡصَٰلٖ مِّنۡ حَمَإٖ مَّسۡنُونٖ
২৮. হে রাসূল! আপনি স্মরণ করুন সে সময়ের কথা যখন আপনার প্রতিপালক ফিরিশতা ও তাদের সাথে থাকা ইবলিসকে বললেন: আমি অচিরেই কালো দুর্গন্ধময় ঠনঠনে শুকনো কাদামাটি থেকে মানুষ সৃষ্টি করবো।
अरबी तफ़सीरें:
فَإِذَا سَوَّيۡتُهُۥ وَنَفَخۡتُ فِيهِ مِن رُّوحِي فَقَعُواْ لَهُۥ سَٰجِدِينَ
২৯. যখন আমি তার অবয়বকে ঠিক করে তাকে পরিপূর্ণরূপে তৈরি করে ফেলবো তখন তোমরা আমার আদেশ মেনে তার সম্মানার্থে তাকে সাজদাহ করবে।
अरबी तफ़सीरें:
فَسَجَدَ ٱلۡمَلَٰٓئِكَةُ كُلُّهُمۡ أَجۡمَعُونَ
৩০. ফিরিশতারা সবাই তাদের প্রতিপালকের আদেশ অনুযায়ী তাকে সাজদাহ করলো।
अरबी तफ़सीरें:
إِلَّآ إِبۡلِيسَ أَبَىٰٓ أَن يَكُونَ مَعَ ٱلسَّٰجِدِينَ
৩১. তবে ফিরিশতাদের সাথে থাকা ইবলিস তাদের সাথে আদমকে সাজদাহ করতে অস্বীকৃতি জানালো। বস্তুতঃ সে তাদের কেউই নয়।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• ينبغي للعبد التأمل والنظر في السماء وزينتها والاستدلال بها على باريها.
ক. বান্দার উচিত আকাশ ও আকাশের সৌন্দর্য নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা করা এবং এর মাধ্যমে সেগুলোর ¯্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ গ্রহণ করা।

• جميع الأرزاق وأصناف الأقدار لا يملكها أحد إلا الله، فخزائنها بيده يعطي من يشاء، ويمنع من يشاء، بحسب حكمته ورحمته.
খ. সকল রিযিক ও ভালো-মন্দ ঘটানোর মালিক আল্লাহ ছাড়া আর কেউই নয়। সেগুলোর ভাÐার কেবল তাঁরই হাতে। তিনি তাঁর হিকমত ও রহমতের ভিত্তিতে যাকে চান দেন আর যাকে চান বঞ্চিত করেন।

• الأرض مخلوقة ممهدة منبسطة تتناسب مع إمكان الحياة البشرية عليها، وهي مثبّتة بالجبال الرواسي؛ لئلا تتحرك بأهلها، وفيها من النباتات المختلفة ذات المقادير المعلومة على وفق الحكمة والمصلحة.
গ. মানব জীবনের স্থিতিশীলতার সাথে সামঞ্জস্যশীল করে জমিনটিকে বিস্তৃত ও প্রসারিত করে তৈরি করা হয়েছে এবং সেটিকে বড় বড় পাহাড় দিয়ে স্থিতিশীল করা হয়েছে। যাতে তা তার অধিবাসীদেরকে নিয়ে অস্থিতিশীল না হয়। এমনকি সেখানে কৌশল ও সুবিধা মাফিক নির্দিষ্ট পরিমাণে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদও রয়েছে।

• الأمر للملائكة بالسجود لآدم فيه تكريم للجنس البشري.
ঘ. ফিরিশতাদেরকে আদমের সাজদাহ করার আদেশে মানব জাতিকে বিশেষভাবে সম্মানিত করা হয়েছে।

قَالَ يَٰٓإِبۡلِيسُ مَا لَكَ أَلَّا تَكُونَ مَعَ ٱلسَّٰجِدِينَ
৩২. আদমকে সাজদাহ করতে অস্বীকৃতি জানানোর পর আল্লাহ তা‘আলা ইবলিসকে বললেন: আমার আদেশ মেনে সাজদাহকারী ফিরিশতাদের সাথে সাজদাহ করতে তোমাকে কে বাধা দিলো বা আদেশ অমান্য করার এ কাজ করতে তোমাকে কে উৎসাহিত করলো?
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ لَمۡ أَكُن لِّأَسۡجُدَ لِبَشَرٍ خَلَقۡتَهُۥ مِن صَلۡصَٰلٖ مِّنۡ حَمَإٖ مَّسۡنُونٖ
৩৩. ইবলিস অহঙ্কার করে বললো: আমার জন্য ঠিক নয় এমন এক মানুষকে সাজদাহ করা যাকে আপনি কালো, শুকনো ও পচা কাদামাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন।
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ فَٱخۡرُجۡ مِنۡهَا فَإِنَّكَ رَجِيمٞ
৩৪. আল্লাহ তা‘আলা ইবলিসকে বললেন: তুমি জান্নাত থেকে বেরিয়ে যাও। কারণ, তুমি আমার রহমত থেকে বিতাড়িত।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِنَّ عَلَيۡكَ ٱللَّعۡنَةَ إِلَىٰ يَوۡمِ ٱلدِّينِ
৩৫. আর তোমার উপর কিয়ামত পর্যন্ত অভিশাপ ও আমার রহমত থেকে বিতাড়িত হওয়া অবধারিত থাকলো।
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ رَبِّ فَأَنظِرۡنِيٓ إِلَىٰ يَوۡمِ يُبۡعَثُونَ
৩৬. ইবলিস বললো: হে আমার প্রতিপালক! আপনি আমাকে না মেরে ফেলে সৃষ্টিকুলের পুনরুত্থান দিন পর্যন্ত সুযোগ দিন।
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ فَإِنَّكَ مِنَ ٱلۡمُنظَرِينَ
৩৭. আল্লাহ তা‘আলা তাকে বললেন: নিশ্চয়ই তুমি সেই সুযোগপ্রাপ্তদেরই একজন। যাদের মৃত্যুকে দেরি করা হয়েছে।
अरबी तफ़सीरें:
إِلَىٰ يَوۡمِ ٱلۡوَقۡتِ ٱلۡمَعۡلُومِ
৩৮. এমন সময় পর্যন্ত যখন সকল সৃষ্টি প্রথম ফুৎকারের সময় মরে যাবে।
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ رَبِّ بِمَآ أَغۡوَيۡتَنِي لَأُزَيِّنَنَّ لَهُمۡ فِي ٱلۡأَرۡضِ وَلَأُغۡوِيَنَّهُمۡ أَجۡمَعِينَ
৩৯. ইবলিস বললো: হে আমার প্রতিপালক! যেহেতু আমাকে আপনি পথভ্রষ্ট বলে সাব্যস্ত করেছেন সেহেতু আমি দুনিয়াতে তাদের সামনে গুনাহগুলোকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবো। আর আমি তাদের সবাইকে সঠিক পথ থেকে লক্ষ্যভ্রষ্ট করবো।
अरबी तफ़सीरें:
إِلَّا عِبَادَكَ مِنۡهُمُ ٱلۡمُخۡلَصِينَ
৪০. তবে আপনার বান্দাদের মধ্যকার যাদেরকে আপনি নিজ ইবাদাতের জন্য চয়ন করেছেন তাদেরকে নয়।
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ هَٰذَا صِرَٰطٌ عَلَيَّ مُسۡتَقِيمٌ
৪১. আল্লাহ তা‘আলা বললেন: এটি হলো আমার দিকে পৌঁছানোর সঠিক পথ।
अरबी तफ़सीरें:
إِنَّ عِبَادِي لَيۡسَ لَكَ عَلَيۡهِمۡ سُلۡطَٰنٌ إِلَّا مَنِ ٱتَّبَعَكَ مِنَ ٱلۡغَاوِينَ
৪২. নিশ্চয়ই আমার খাঁটি বান্দাদেরকে পথভ্রষ্ট করার তোমার কোন শক্তি ও ক্ষমতা নেই। তবে যে পথভ্রষ্টরা তোমার অনুসরণ করে তাদের ব্যাপারটি ভিন্ন।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِنَّ جَهَنَّمَ لَمَوۡعِدُهُمۡ أَجۡمَعِينَ
৪৩. নিশ্চয়ই জাহান্নাম ইবলিস ও তার সকল পথভ্রষ্ট অনুসারীর ওয়াদাকৃত স্থান।
अरबी तफ़सीरें:
لَهَا سَبۡعَةُ أَبۡوَٰبٖ لِّكُلِّ بَابٖ مِّنۡهُمۡ جُزۡءٞ مَّقۡسُومٌ
৪৪. জাহান্নামের সাতটি দরজা দিয়ে তারা প্রবেশ করবে। প্রত্যেক দরজার জন্য ইবলিসের অনুসারীদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে যারা সেখান দিয়ে প্রবেশ করবে।
अरबी तफ़सीरें:
إِنَّ ٱلۡمُتَّقِينَ فِي جَنَّٰتٖ وَعُيُونٍ
৪৫. নিশ্চয়ই যারা নিজেদের প্রতিপালকের আদেশ-নিষেধ মেনে তাঁকে ভয় করবে তারা থাকবে জান্নাত ও নির্ঝরিণীগুলোর মাঝে।
अरबी तफ़सीरें:
ٱدۡخُلُوهَا بِسَلَٰمٍ ءَامِنِينَ
৪৬. প্রবেশের সময় তাদেরকে বলা হবে: তোমরা এখানে নিরাপদ ও আশঙ্কামুক্তভাবে প্রবেশ করো।
अरबी तफ़सीरें:
وَنَزَعۡنَا مَا فِي صُدُورِهِم مِّنۡ غِلٍّ إِخۡوَٰنًا عَلَىٰ سُرُرٖ مُّتَقَٰبِلِينَ
৪৭. আমি তাদের অন্তরের ঘৃণা ও শত্রæতা দূর করে দেবো। ফলে তারা পরস্পর ভালোবাসা নিয়ে ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে একে অপরের দিকে তাকিয়ে সোফার উপর বসে থাকবে।
अरबी तफ़सीरें:
لَا يَمَسُّهُمۡ فِيهَا نَصَبٞ وَمَا هُم مِّنۡهَا بِمُخۡرَجِينَ
৪৮. তাতে কোন ক্লান্তি তাদেরকে স্পর্শ করবে না। না তাদেরকে সেখান থেকে বের করে দেয়া হবে। বরং তারা সেখানে চিরস্থায়ীভাবে থাকবে।
अरबी तफ़सीरें:
۞ نَبِّئۡ عِبَادِيٓ أَنِّيٓ أَنَا ٱلۡغَفُورُ ٱلرَّحِيمُ
৪৯. হে রাসূল! আপনি আমার বান্দাদেরকে জানিয়ে দিন, নিশ্চয়ই আমি তাদের মধ্যকার তাওবাকারীর প্রতি অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও দয়ালু।
अरबी तफ़सीरें:
وَأَنَّ عَذَابِي هُوَ ٱلۡعَذَابُ ٱلۡأَلِيمُ
৫০. আপনি তাদেরকে আরো জানিয়ে দিন যে, নিশ্চয়ই আমার শাস্তি খুবই যন্ত্রণাদায়ক। তাই তারা যেন আমার ক্ষমা পাওয়া ও আমার শাস্তি থেকে নিরাপদে থাকার জন্য তাওবা করে।
अरबी तफ़सीरें:
وَنَبِّئۡهُمۡ عَن ضَيۡفِ إِبۡرَٰهِيمَ
৫১. আপনি তাদেরকে আরো জানিয়ে দিন ইব্রাহীম (আলাইহিস-সালাম) এর ফিরিশতা মেহমানদের সম্পর্কে। যাঁরা এসেছিলেন সন্তানের সুসংবাদ ও লুত (আলাইহিস-সালাম) এর সম্প্রদায়ের ধ্বংস নিয়ে।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• في الآيات دليل على تزاور المتقين واجتماعهم وحسن أدبهم فيما بينهم، في كون كل منهم مقابلًا للآخر لا مستدبرًا له.
ক. আয়াতগুলোতে প্রত্যেকে একে অপরের মুখোমুখী হয়ে তথা কাউকে পেছনে না ফেলে মুত্তাকীদের পরস্পর সাক্ষাত, একত্রিত হওয়া ও তাদের মধ্যকার সুন্দর শিষ্টাচারের প্রমাণ রয়েছে।

• ينبغي للعبد أن يكون قلبه دائمًا بين الخوف والرجاء، والرغبة والرهبة.
খ. বান্দার উচিত তার অন্তর যেন সর্বদা ভয়, আশা এবং আগ্রহ ও আতঙ্কের মাঝে থাকে।

• سجد الملائكة لآدم كلهم أجمعون سجود تحية وتكريم إلا إبليس رفض وأبى.
গ. ফিরিশতাগণ সবাই একত্রিত হয়ে আদম (আলাইহিস-সালাম) কে সম্মান ও সম্ভাষণের সাজদাহ করেছেন। তবে ইবলিস সেটিকে প্রত্যাখান করে তা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

• لا سلطان لإبليس على الذين هداهم الله واجتباهم واصطفاهم في أن يلقيهم في ذنب يمنعهم عفو الله.
ঘ. আল্লাহ তা‘আলা যাদেরকে হিদায়েত দিয়েছেন ও মনোনীত করেছেন তাদেরকে গুনাহে লিপ্ত করার ব্যাপারে ইবলিসের কোন ক্ষমতা নেই। বরং আল্লাহর ক্ষমা তাদেরকে বাঁচিয়ে দিবে।

إِذۡ دَخَلُواْ عَلَيۡهِ فَقَالُواْ سَلَٰمٗا قَالَ إِنَّا مِنكُمۡ وَجِلُونَ
৫২. যখন ফিরিশতাগণ তাঁর নিকট প্রবেশ করলেন তখন তাঁরা বললেন: আপনার প্রতি সালাম রইলো। তিনি তাঁদের সালামের আরো সুন্দর উত্তর দিয়ে খাবারের জন্য তাঁদের সামনে একটি ভুনা গোবাছুর পেশ করলেন। তিনি মনে করলেন, তাঁরা মানুষ। যখন তাঁরা তা থেকে কিছুই খাচ্ছেন না তখন তিনি বললেন: আপনাদেরকে দেখে আমরা নিশ্চয়ই আশঙ্কিত।
अरबी तफ़सीरें:
قَالُواْ لَا تَوۡجَلۡ إِنَّا نُبَشِّرُكَ بِغُلَٰمٍ عَلِيمٖ
৫৩. প্রেরিত ফিরিশতাগণ বললেন: আপনি ভয় পাবেন না। আমরা আপনাকে একটি আনন্দময় সুসংবাদ দেবো। অচিরেই আপনার একটি জ্ঞানী ছেলে সন্তান হবে।
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ أَبَشَّرۡتُمُونِي عَلَىٰٓ أَن مَّسَّنِيَ ٱلۡكِبَرُ فَبِمَ تُبَشِّرُونَ
৫৪. ইব্রাহীম (আলাইহিস-সালাম) সন্তানের সুসংবাদ শুনে আশ্চর্য হয়ে তাঁদেরকে বললেন: আমার এ বার্ধক্য ও বুড়ো বয়সে আপনারা আমাকে সন্তানের সুসংবাদ দিচ্ছেন। কীভাবে আপনারা আমাকে সুসংবাদ দিচ্ছেন?
अरबी तफ़सीरें:
قَالُواْ بَشَّرۡنَٰكَ بِٱلۡحَقِّ فَلَا تَكُن مِّنَ ٱلۡقَٰنِطِينَ
৫৫. প্রেরিত ফিরিশতাগণ ইব্রাহীম (আলাইহিস-সালাম) কে বললেন: আমরা আপনাকে নিঃসন্দেহে একটা সত্য সুসংবাদ দিয়েছি। তাই আপনি এ সুসংবাদের ব্যাপারে একটুও নিরাশ হবেন না।
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ وَمَن يَقۡنَطُ مِن رَّحۡمَةِ رَبِّهِۦٓ إِلَّا ٱلضَّآلُّونَ
৫৬. ইব্রাহীম (আলাইহিস-সালাম) বললেন: আল্লাহর সত্য পথ বিচ্যুতরা ছাড়া আর কেউকি তার প্রতিপালকের দয়া থেকে নিরাশ হয়?!
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ فَمَا خَطۡبُكُمۡ أَيُّهَا ٱلۡمُرۡسَلُونَ
৫৭. ইব্রাহীম (আলাইহিস-সালাম) আবারো বললেন: হে আল্লাহর প্রেরিতজনেরা! আপনাদের খবর কী? আপনারা কী জন্য এসেছেন?
अरबी तफ़सीरें:
قَالُوٓاْ إِنَّآ أُرۡسِلۡنَآ إِلَىٰ قَوۡمٖ مُّجۡرِمِينَ
৫৮. প্রেরিত ফিরিশতাগণ বললেন: আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে একটি চরম বিশৃঙ্খল ও মারাত্মক খারাপ জাতি তথা লুত (আলাইহিস-সালাম) এর জাতিকে ধ্বংস করার জন্য পাঠিয়েছেন।
अरबी तफ़सीरें:
إِلَّآ ءَالَ لُوطٍ إِنَّا لَمُنَجُّوهُمۡ أَجۡمَعِينَ
৫৯. তবে লুত (আলাইহিস-সালাম) এর পরিবার ও তাঁর মু’মিন অনুসারীরা এ ধ্বংসের আওতায় আসবে না। আমরা তাদের সবাইকে এ ধ্বংস থেকে রক্ষা করবো।
अरबी तफ़सीरें:
إِلَّا ٱمۡرَأَتَهُۥ قَدَّرۡنَآ إِنَّهَا لَمِنَ ٱلۡغَٰبِرِينَ
৬০. কিন্তু তাঁর স্ত্রী। আমি তাকে ধ্বংসোন্মুখ বাকিদের অন্তর্ভুক্ত বলেই ফায়সালা করেছি।
अरबी तफ़सीरें:
فَلَمَّا جَآءَ ءَالَ لُوطٍ ٱلۡمُرۡسَلُونَ
৬১. যখন প্রেরিত ফিরিশতাগণ পুরুষের আকৃতিতে লুত পরিবারের নিকট আসলেন।
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ إِنَّكُمۡ قَوۡمٞ مُّنكَرُونَ
৬২. তখন লুত (আলাইহিস-সালাম) তাঁদেরকে বললেন: আপনারা তো অপরিচিত এক জাতি।
अरबी तफ़सीरें:
قَالُواْ بَلۡ جِئۡنَٰكَ بِمَا كَانُواْ فِيهِ يَمۡتَرُونَ
৬৩. প্রেরিত ফিরিশতাগণ লুত (আলাইহিস-সালাম) কে বললেন: আপনি ভয় পাবেন না। হে লুত! বরং আমরা আপনার সম্প্রদায়ের সন্দেহকৃত ধ্বংসাত্মক শাস্তি নিয়ে এসেছি।
अरबी तफ़सीरें:
وَأَتَيۡنَٰكَ بِٱلۡحَقِّ وَإِنَّا لَصَٰدِقُونَ
৬৪. আমরা আপনার নিকট সত্য নিয়ে এসেছি। যাতে কোন ঠাট্টা-মশকারা নেই। আর আমরা নিজেদের সংবাদে নিশ্চয়ই সত্যবাদী।
अरबी तफ़सीरें:
فَأَسۡرِ بِأَهۡلِكَ بِقِطۡعٖ مِّنَ ٱلَّيۡلِ وَٱتَّبِعۡ أَدۡبَٰرَهُمۡ وَلَا يَلۡتَفِتۡ مِنكُمۡ أَحَدٞ وَٱمۡضُواْ حَيۡثُ تُؤۡمَرُونَ
৬৫. সুতরাং রাতের কিছু অংশ চলে গেলে আপনি নিজ পরিবারকে নিয়ে রওয়ানা করুন। আপনি তাদের পেছনে চলুন। আপনাদের কেউ যেন তাদের উপর নাযিলকৃত শাস্তি দেখতে পেছনের দিকে না তাকায়। আর আপনারা সেদিকেই চলুন যেদিকে চলতে আল্লাহ তা‘আলা আপনাদেরকে আদেশ করেছেন।
अरबी तफ़सीरें:
وَقَضَيۡنَآ إِلَيۡهِ ذَٰلِكَ ٱلۡأَمۡرَ أَنَّ دَابِرَ هَٰٓؤُلَآءِ مَقۡطُوعٞ مُّصۡبِحِينَ
৬৬. আর আমি ওহীর মাধ্যমে লুত (আলাইহিস-সালাম) কে আমার ফায়সালা জানিয়ে দিয়েছি। আর সেটি হলো সকাল হলে এ সম্প্রদায়ের সবাইকে সমূলে ধ্বংস করে দেয়া হবে।
अरबी तफ़सीरें:
وَجَآءَ أَهۡلُ ٱلۡمَدِينَةِ يَسۡتَبۡشِرُونَ
৬৭. এদিকে সাদুম অধিবাসীরা সমকামিতার আশায় লুত (আলাইহিস-সালাম) এর মেহমানদের নিকট খুশিতে চলে আসলো।
अरबी तफ़सीरें:
قَالَ إِنَّ هَٰٓؤُلَآءِ ضَيۡفِي فَلَا تَفۡضَحُونِ
৬৮. লুত (আলাইহিস-সালাম) তাদেরকে বললেন: এঁরা তো আমার মেহমান। তাই তাদের সামনে তোমাদের বদ ইচ্ছা প্রকাশ করে আমাকে লজ্জিত করো না।
अरबी तफ़सीरें:
وَٱتَّقُواْ ٱللَّهَ وَلَا تُخۡزُونِ
৬৯. তোমরা এ সমকামিতা ছেড়ে আল্লাহকে ভয় করো। তোমরা বিশ্রী কাজ করে আমাকে লাঞ্ছিত করো না।
अरबी तफ़सीरें:
قَالُوٓاْ أَوَلَمۡ نَنۡهَكَ عَنِ ٱلۡعَٰلَمِينَ
৭০. তাঁর সম্প্রদায় তাঁকে বললো: আমরা কি আপনাকে ইতিপূর্বে কোন মানুষকে মেহমান বানাতে নিষেধ করিনি?
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• تعليم أدب الضيف بالتحية والسلام حين القدوم على الآخرين.
ক. অন্যের কাছে মেহমান হতে গেলে সালাম ও সম্ভাষণের মাধ্যমে মেহমানের আদব রক্ষা করতে হয়।

• من أنعم الله عليه بالهداية والعلم العظيم لا سبيل له إلى القنوط من رحمة الله.
খ. আল্লাহ তা‘আলা যাকে হিদায়েত ও মহান জ্ঞানের নিয়ামত দিয়েছেন তাঁর রহমত থেকে নিরাশ হতে নেই।

• نهى الله تعالى لوطًا وأتباعه عن الالتفات أثناء نزول العذاب بقوم لوط حتى لا تأخذهم الشفقة عليهم.
গ. আল্লাহ তা‘আলা লুত (আলাইহিস-সালাম) ও তাঁর অনুসারীদেরকে লুত সম্প্রদায়ের উপর আযাব নাযিল হওয়ার সময় পেছনে তাকাতে নিষেধ করেছেন। যাতে তাদের প্রতি দয়া না পেয়ে বসে।

• تصميم قوم لوط على ارتكاب الفاحشة مع هؤلاء الضيوف دليل على طمس فطرتهم، وشدة فحشهم.
ঘ. এ মেহমানদের সাথে সমকামিতা করার ব্যাপারে লুত সম্প্রদায়ের দৃঢ়তা তাদের সহজাত প্রকৃতি নষ্ট হওয়া ও কঠিন অশ্লীলতার প্রমাণ।

قَالَ هَٰٓؤُلَآءِ بَنَاتِيٓ إِن كُنتُمۡ فَٰعِلِينَ
৭১. লুত (আলাইহিস-সালাম) তাঁর মেহমানদের সামনে তাঁর নিজের ওজরের কথা তুলে ধরে তাদেরকে বললেন: আমার এ মেয়েরা তোমাদের স্ত্রী হওয়ার উপযুক্ততা রাখে। তাই যদি তোমরা নিজেদের যৌন লিপ্সা মিটাতে চাও তাহলে তোমরা তাদেরকেই বিবাহ করো।
अरबी तफ़सीरें:
لَعَمۡرُكَ إِنَّهُمۡ لَفِي سَكۡرَتِهِمۡ يَعۡمَهُونَ
৭২. হে রাসূল! আপনার জীবনের কসম! নিশ্চয়ই লুত সম্প্রদায় উন্মত্ত নেশায় আত্মহারা হয়ে পড়েছে।
अरबी तफ़सीरें:
فَأَخَذَتۡهُمُ ٱلصَّيۡحَةُ مُشۡرِقِينَ
৭৩. ফলে সূর্যোদয়ের সময় আসতেই এক প্রচÐ ধ্বংসাত্মক ধ্বনি তাদেরকে আঘাত করলো।
अरबी तफ़सीरें:
فَجَعَلۡنَا عَٰلِيَهَا سَافِلَهَا وَأَمۡطَرۡنَا عَلَيۡهِمۡ حِجَارَةٗ مِّن سِجِّيلٍ
৭৪. আমি তাদের এলাকাকে উপর-নিচ করে সম্পূর্ণ উল্টিয়ে দিয়ে তাদের উপর পাথুরে কাদামাটির প্রস্তরখÐ বর্ষণ করলাম।
अरबी तफ़सीरें:
إِنَّ فِي ذَٰلِكَ لَأٓيَٰتٖ لِّلۡمُتَوَسِّمِينَ
৭৫. লুত সম্প্রদায়ের উপর নাযিল হওয়া উল্লিখিত ধ্বংসের মাঝে চিন্তাশীলদের জন্য অনেকগুলো আলামত রয়েছে।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِنَّهَا لَبِسَبِيلٖ مُّقِيمٍ
৭৬. বস্তুতঃ লুত সম্প্রদায়ের এলাকাটি মানুষের চলার পথেই রয়েছে। যা তার পাশ দিয়ে চলে যাওয়া মুসাফিররা সহজেই দেখতে পায়।
अरबी तफ़सीरें:
إِنَّ فِي ذَٰلِكَ لَأٓيَةٗ لِّلۡمُؤۡمِنِينَ
৭৭. এ ঘটে যাওয়া বিষয়ে মু’মিনদের জন্য এক বিশেষ শিক্ষণীয় ব্যাপার রয়েছে।
अरबी तफ़सीरें:
وَإِن كَانَ أَصۡحَٰبُ ٱلۡأَيۡكَةِ لَظَٰلِمِينَ
৭৮. ঘন গাছ বিশিষ্ট এলাকার অধিবাসী শুআইব (আলাইহিস-সালাম) এর সম্প্রদায় আল্লাহর সাথে কুফরি ও তাঁর রাসূল শুআইব (আলাইহিস-সালাম) কে মিথ্যুক বানিয়ে নিজেদের উপর যুলুম করেছে।
अरबी तफ़सीरें:
فَٱنتَقَمۡنَا مِنۡهُمۡ وَإِنَّهُمَا لَبِإِمَامٖ مُّبِينٖ
৭৯. ফলে আমি তাদেরকে শাস্তি দিয়ে প্রতিশোধ গ্রহণ করেছি। নিশ্চয়ই লুত ও শুআইব সম্প্রদায়ের এলাকা একজন পথিকের সুস্পষ্ট পথেই রয়েছে।
अरबी तफ़सीरें:
وَلَقَدۡ كَذَّبَ أَصۡحَٰبُ ٱلۡحِجۡرِ ٱلۡمُرۡسَلِينَ
৮০. হিজায ও শামের মধ্যবর্তী হিজরের অধিবাসী সামূদ সম্প্রদায় তাদের নবী সালেহ (আলাইহিস-সালাম) এর প্রতি মিথ্যারোপের মাধ্যমে মূলতঃ সকল রাসূলকে মিথ্যুক বানিয়েছে।
अरबी तफ़सीरें:
وَءَاتَيۡنَٰهُمۡ ءَايَٰتِنَا فَكَانُواْ عَنۡهَا مُعۡرِضِينَ
৮১. বস্তুতঃ আমি তাদেরকে তাঁর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে আনীত বিধানের সত্যতার ব্যাপারে অনেক দলীল ও প্রমাণ দিয়েছি। সেগুলোর একটি হলো উষ্ট্রী। তবে তারা এ প্রমাণগুলো থেকে শিক্ষা নেয়নি এবং সেগুলোর প্রতি কোন ভ্রƒক্ষেপই করেনি।
अरबी तफ़सीरें:
وَكَانُواْ يَنۡحِتُونَ مِنَ ٱلۡجِبَالِ بُيُوتًا ءَامِنِينَ
৮২. তারা পাহাড় কেটে নিজেদের ঘর বানিয়ে সেখানে নিরাপদে বসবাস করতো।
अरबी तफ़सीरें:
فَأَخَذَتۡهُمُ ٱلصَّيۡحَةُ مُصۡبِحِينَ
৮৩. এক সকালে শাস্তির এক মহা বজ্র ধ্বনি তাদেরকে পেয়ে বসলো।
अरबी तफ़सीरें:
فَمَآ أَغۡنَىٰ عَنۡهُم مَّا كَانُواْ يَكۡسِبُونَ
৮৪. তারা যে ঘর-বাড়ি ও সম্পদ অর্জন করেছে তা তাদের থেকে আল্লাহর শাস্তিকে কখনোই প্রতিরোধ করবে না।
अरबी तफ़सीरें:
وَمَا خَلَقۡنَا ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضَ وَمَا بَيۡنَهُمَآ إِلَّا بِٱلۡحَقِّۗ وَإِنَّ ٱلسَّاعَةَ لَأٓتِيَةٞۖ فَٱصۡفَحِ ٱلصَّفۡحَ ٱلۡجَمِيلَ
৮৫. আমি আকাশ, জমিন ও এতদুভয়ের মধ্যকার সবকিছু কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অনর্থক তৈরি করিনি। আমি এ সবকিছু সত্যিকারার্থেই তৈরি করেছি। আর কিয়ামত আসা অবশ্যম্ভাবী। তাই হে রাসূল! আপনি মিথ্যারোপকারীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন এবং তাদেরকে সুন্দরভাবে ক্ষমা করুন।
अरबी तफ़सीरें:
إِنَّ رَبَّكَ هُوَ ٱلۡخَلَّٰقُ ٱلۡعَلِيمُ
৮৬. হে রাসূল! নিশ্চয়ই আপনার প্রতিপালক সকল কিছুর ¯্রষ্টা এবং তিনি সবকিছুই জানেন।
अरबी तफ़सीरें:
وَلَقَدۡ ءَاتَيۡنَٰكَ سَبۡعٗا مِّنَ ٱلۡمَثَانِي وَٱلۡقُرۡءَانَ ٱلۡعَظِيمَ
৮৭. আর আমি আপনাকে সূরা ফাতিহা দিয়েছি। যাতে সাতটি আয়াত রয়েছে এবং যেটিকে পুরো কুর‘আনুল-আযীম বলেও আখ্যায়িত করা হয়।
अरबी तफ़सीरें:
لَا تَمُدَّنَّ عَيۡنَيۡكَ إِلَىٰ مَا مَتَّعۡنَا بِهِۦٓ أَزۡوَٰجٗا مِّنۡهُمۡ وَلَا تَحۡزَنۡ عَلَيۡهِمۡ وَٱخۡفِضۡ جَنَاحَكَ لِلۡمُؤۡمِنِينَ
৮৮. আমি কিছু কাফিরকে যে নশ্বর ভোগ-বিলাসের সুযোগ দিয়েছি সেদিকে আপনি দৃষ্টি লম্বা করে তাকাবেন না এবং তাদের মিথ্যারোপের ব্যাপারেও আপনি চিন্তিত হবেন না। বরং আপনি মু’মিনদের জন্য বিন¤্র হোন।
अरबी तफ़सीरें:
وَقُلۡ إِنِّيٓ أَنَا ٱلنَّذِيرُ ٱلۡمُبِينُ
৮৯. হে রাসূল! আপনি বলে দিন: আমি তো কেবল আযাব থেকে সুস্পষ্ট ভীতি প্রদর্শনকারী।
अरबी तफ़सीरें:
كَمَآ أَنزَلۡنَا عَلَى ٱلۡمُقۡتَسِمِينَ
৯০. আমি তোমাদেরকে সেই আযাব নেমে আসার ভয় দেখাই যা আল্লাহ তা‘আলা তাঁর কিতাবসমূহের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টিকারীদের উপর নাযিল করেছেন। যারা কিছুর উপর ঈমান আনে আবার কিছুর সাথে কুফরি করে।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• أن الله تعالى إذا أراد أن يهلك قرية ازداد شرهم وطغيانهم، فإذا انتهى أوقع بهم من العقوبات ما يستحقونه.
ক. আল্লাহ তা‘আলা যখন কোন এলাকা ধ্বংস করার ইচ্ছা করেন তখন সে এলাকার লোকদের অপকর্ম ও হঠকারিতা বেড়ে যায়। যখন তা চ‚ড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায় তখনই আল্লাহ তা‘আলা তাদের উপর উপযুক্ত শাস্তি নাযিল করেন।

• كراهة دخول مواطن العذاب، ومثلها دخول مقابر الكفار، فإن دخل الإنسان إلى تلك المواضع والمقابر فعليه الإسراع.
খ. শাস্তির জায়গাগুলোতে প্রবেশ করা মাকরূহ। তেমনিভাবে কাফিরদের কবরস্থানে প্রবেশ করাও। যদি কোন মানুষ সে জায়গাগুলো ও কবরস্থানে প্রবেশ করে তাহলে সে যেন দ্রæত বেরিয়ে আসে।

• ينبغي للمؤمن ألا ينظر إلى زخارف الدنيا وزهرتها، وأن ينظر إلى ما عند الله من العطاء.
গ. যার নিকট আল্লাহ তা‘আলার পরিচয় থাকে সেই মু’মিনের চক্ষু কখনো দুনিয়ার চাক-চিক্যের লোভী হয় না।

• على المؤمن أن يكون بعيدًا من المشركين، ولا يحزن إن لم يؤمنوا، قريبًا من المؤمنين، متواضعًا لهم، محبًّا لهم ولو كانوا فقراء.
ঘ. মু’মিনের উচিত মুশরিকদের থেকে দূরে থাকা এবং তারা ঈমান না আনলে চিন্তিত না হওয়া। তেমনিভাবে তার উচিত মু’মিনদের নিকটবর্তী ও তাদের প্রতি বিন¤্র হওয়া। উপরন্তু ফকির হলেও তাদেরকে ভালোবাসা।

ٱلَّذِينَ جَعَلُواْ ٱلۡقُرۡءَانَ عِضِينَ
৯১. যারা কুর‘আনকে বিভিন্নভাবে দুর্নাম করে বলে: এটি যাদু, জ্যোতিষ বিদ্যা কিংবা কবিতা।
अरबी तफ़सीरें:
فَوَرَبِّكَ لَنَسۡـَٔلَنَّهُمۡ أَجۡمَعِينَ
৯২. হে রাসূল! আপনার প্রতিপালকের কসম! আমি কিয়ামতের দিন কুর‘আনের দুর্নামকারী ওই সকল ব্যক্তিকে অবশ্যই প্রশ্নের সম্মুখীন করবো।
अरबी तफ़सीरें:
عَمَّا كَانُواْ يَعۡمَلُونَ
৯৩. তারা দুনিয়াতে যে কুফরি ও পাপের কাজ করছে আমি সে সম্পর্কে তাদেরকে প্রশ্ন করবো।
अरबी तफ़सीरें:
فَٱصۡدَعۡ بِمَا تُؤۡمَرُ وَأَعۡرِضۡ عَنِ ٱلۡمُشۡرِكِينَ
৯৪. সুতরাং হে রাসূল! আল্লাহ তা‘আলা আপনাকে যে জিনিসের প্রতি আহŸান জানানোর আদেশ করেছেন তাই আপনি সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করুন। মুশরিকরা যা করছে ও বলছে সেদিকে আপনি কখনোই দৃষ্টিপাত করবেন না।
अरबी तफ़सीरें:
إِنَّا كَفَيۡنَٰكَ ٱلۡمُسۡتَهۡزِءِينَ
৯৫. আপনি তাদেরকে ভয়ও করবেন না। নিশ্চয় আমিই কুরাইশ বংশের ঠাট্টাকারী কাফির নেতাদের ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করার জন্য যথেষ্ট।
अरबी तफ़सीरें:
ٱلَّذِينَ يَجۡعَلُونَ مَعَ ٱللَّهِ إِلَٰهًا ءَاخَرَۚ فَسَوۡفَ يَعۡلَمُونَ
৯৬. যারা আল্লাহর পাশাপাশি অন্য মা’বূদকে গ্রহণ করে। তারা অচিরেই নিজেদের শিরকের নিকৃষ্ট পরিণতি জানতে পারবে।
अरबी तफ़सीरें:
وَلَقَدۡ نَعۡلَمُ أَنَّكَ يَضِيقُ صَدۡرُكَ بِمَا يَقُولُونَ
৯৭. হে রাসূল! আমি নিশ্চয়ই জানি, তাদের মিথ্যারোপ ও ঠাট্টা আপনার হৃদয়কে ভীষণ কষ্ট দেয়।
अरबी तफ़सीरें:
فَسَبِّحۡ بِحَمۡدِ رَبِّكَ وَكُن مِّنَ ٱلسَّٰجِدِينَ
৯৮. তাই আপনি আল্লাহকে তাঁর অনুপযুক্ত সকল কিছু থেকে পবিত্র ঘোষণা করা ও তাঁকে তাঁর সকল পূর্ণাঙ্গ বৈশিষ্ট্য দ্বারা প্রশংসার মাধ্যমে তাঁর আশ্রয় গ্রহণ করুন। উপরন্তু আপনি আল্লাহর ইবাদাতকারী ও তাঁর জন্য নামাযী হয়ে যান। কারণ, তাতেই রয়েছে আপনার হৃদয়ের কষ্ট দূর করার উপায়।
अरबी तफ़सीरें:
وَٱعۡبُدۡ رَبَّكَ حَتَّىٰ يَأۡتِيَكَ ٱلۡيَقِينُ
৯৯. আর আপনি সর্বদা নিজ প্রতিপালকের ইবাদাত করুন এবং মৃত্যু আসা পর্যন্ত যতক্ষণ আপনি বেঁচে থাকেন তার উপর অটল থাকুন।
अरबी तफ़सीरें:
इस पृष्ठ की आयतों से प्राप्त कुछ बिंदु:
• عناية الله ورعايته بصَوْن النبي صلى الله عليه وسلم وحمايته من أذى المشركين.
ক. মুশরিকদের কষ্ট দেয়া থেকে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে রক্ষা ও হিফাযত করার মাধ্যমে আল্লাহর অভিভাকত্ব ও বিশেষ গুরুত্বের প্রকাশ।

• التسبيح والتحميد والصلاة علاج الهموم والأحزان، وطريق الخروج من الأزمات والمآزق والكروب.
খ. আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা, তাঁর প্রশংসা করা ও সালাত আদায় করা মূলতঃ চিন্তা ও বিষণœতার চিকিৎসা এবং বিপদ-আপদ ও সঙ্কট থেকে বের হওয়ার মাধ্যম।

• المسلم مطالب على سبيل الفرضية بالعبادة التي هي الصلاة على الدوام حتى يأتيه الموت، ما لم يغلب الغشيان أو فقد الذاكرة على عقله.
গ. একজন মুসলমান তার মৃত্যু আসা পর্যন্ত সে আবশ্যকভাবে ইবাদাত তথা নিয়মিত সালাত আদায় করতে বাধ্য যতক্ষণ পর্যন্ত তার মেধার উপর স্মৃতিশক্তির বিলোপ ও চেতনাশূন্যতা প্রভাব না ফেলে।

• سمى الله الوحي روحًا؛ لأنه تحيا به النفوس.
ঘ. আল্লাহ তা‘আলা ওহীকে রূহ বলেছেন। কারণ, মানুষ এরই মাধ্যমে সত্যিকারের জীবন লাভ করে থাকে।

• مَلَّكَنا الله تعالى الأنعام والدواب وذَلَّلها لنا، وأباح لنا تسخيرها والانتفاع بها؛ رحمة منه تعالى بنا.
ঙ. আল্লাহ তা‘আলা আমাদের প্রতি দয়া করে আমাদেরকে এ পশু ও চতুষ্পদ জন্তুগুলোর মালিক এবং সেগুলোকে আমাদের অধীন বানিয়েছেন। উপরন্তু তিনি সেগুলোকে আমাদের অধীন করা ও সেগুলো কর্তৃক আমাদের লাভবান হওয়াকে আমাদের জন্য হালাল করেছেন।

 
अर्थों का अनुवाद सूरा: सूरा अल्-ह़िज्र
सूरों की सूची पृष्ठ संख्या
 
क़ुरआन के अर्थों का अनुवाद - अल-मुख़तसर फ़ी तफ़सीर अल-क़ुरआन अल-करीम का बांगला अनुवाद। - अनुवादों की सूची

अल-मुख़तसर फ़ी तफ़सीर अल-क़ुरआन अल-करीम का रूसी अनुवाद। मरकज़ तफ़सीर लिद-दिरासात अल-इस्लामिय्यह की ओर से निर्गत।

बंद करें