Check out the new design

Salin ng mga Kahulugan ng Marangal na Qur'an - Salin sa Wikang Bengali ng Al-Mukhtasar fī Tafsīr Al-Qur’an Al-Karīm * - Indise ng mga Salin


Salin ng mga Kahulugan Surah: Al-Baqarah   Ayah:
فَمَنۡ خَافَ مِن مُّوصٖ جَنَفًا أَوۡ إِثۡمٗا فَأَصۡلَحَ بَيۡنَهُمۡ فَلَآ إِثۡمَ عَلَيۡهِۚ إِنَّ ٱللَّهَ غَفُورٞ رَّحِيمٞ
১৮২. কেউ যদি অসীয়তকারীর মাঝে সত্যকে এড়িয়ে যাওয়া কিংবা কারো প্রতি যুলুম করার আশঙ্কা করে অতঃপর ব্যাপারটি সংশোধন করতঃ অসীয়ত নিয়ে দ্ব›দ্বকারীদের মাঝে মীমাংসা করে দেয় তাতে কোন দোষ নেই। বরং সে এ সংশোধনের জন্য পুণ্যপ্রাপ্ত হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দাদের মধ্যকার তাওবাকারীদেরকে ক্ষমা ও তাদের প্রতি দয়া করেন।
Ang mga Tafsir na Arabe:
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ كُتِبَ عَلَيۡكُمُ ٱلصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى ٱلَّذِينَ مِن قَبۡلِكُمۡ لَعَلَّكُمۡ تَتَّقُونَ
১৮৩. হে আল্লাহতে বিশ্বাসী এবং তাঁর রাসূলের অনুসারী ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর তোমাদের প্রভুর পক্ষ থেকে রোযা ফরয করা হয়েছে যেমনিভাবে তা তোমাদের পূর্ববর্তী উম্মতদের উপর ফরয করা হয়েছিলো। আশা করি, তোমরা নেক আমলসমূহ বিশেষ করে রোযার মাধ্যমে আল্লাহর শাস্তি ও তোমাদের মাঝে এক ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারবে।
Ang mga Tafsir na Arabe:
أَيَّامٗا مَّعۡدُودَٰتٖۚ فَمَن كَانَ مِنكُم مَّرِيضًا أَوۡ عَلَىٰ سَفَرٖ فَعِدَّةٞ مِّنۡ أَيَّامٍ أُخَرَۚ وَعَلَى ٱلَّذِينَ يُطِيقُونَهُۥ فِدۡيَةٞ طَعَامُ مِسۡكِينٖۖ فَمَن تَطَوَّعَ خَيۡرٗا فَهُوَ خَيۡرٞ لَّهُۥۚ وَأَن تَصُومُواْ خَيۡرٞ لَّكُمۡ إِن كُنتُمۡ تَعۡلَمُونَ
১৮৪. তোমাদের উপর ফরয রোযা হলো তোমরা পুরো বছরে হাতে গণা মাত্র কয়েকদিন রোযা রাখবে। তবে তোমাদের কেউ যদি এমন অসুস্থ হয় যে, রোযা রাখা তার জন্য খুবই কষ্টকর কিংবা কেউ যদি মুসাফির হয় তাহলে সে ওই দিনগুলোতে রোযা না রেখে অন্য সময় তার সমপরিমাণ রোযা কাযা করে নিতে পারবে। আর যারা রোযা রাখতে সক্ষম তারা রোযা না রেখে ফিদিয়াহ দিলেও চলবে। ফিদিয়াহ হলো প্রত্যেক দিনের পরিবর্তে একজন মিসকীনকে খানা খাওয়ানো। তবে রোযা না রেখে ফিদিয়াহ দেয়ার চেয়ে রোযা রাখা তোমাদের জন্য অনেক উত্তম। তোমরা যদি জানতে রোযার ফযীলত কী? তাহলে তোমরা তাই করতে। মূলতঃ এ বিধানটি প্রযোজ্য ছিলো রোযার বিধান চালু হওয়ার শুরুতে। তখন যে চাইতো রোযা রাখতো, আর যে চাইতো রোযা না রেখে খানা খাওয়াতো। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা সকল শক্তিমান বালিগ পুরুষ ও মহিলার উপর রোযা রাখাই ফরয করে দিয়েছেন।
Ang mga Tafsir na Arabe:
شَهۡرُ رَمَضَانَ ٱلَّذِيٓ أُنزِلَ فِيهِ ٱلۡقُرۡءَانُ هُدٗى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَٰتٖ مِّنَ ٱلۡهُدَىٰ وَٱلۡفُرۡقَانِۚ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ ٱلشَّهۡرَ فَلۡيَصُمۡهُۖ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوۡ عَلَىٰ سَفَرٖ فَعِدَّةٞ مِّنۡ أَيَّامٍ أُخَرَۗ يُرِيدُ ٱللَّهُ بِكُمُ ٱلۡيُسۡرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ ٱلۡعُسۡرَ وَلِتُكۡمِلُواْ ٱلۡعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُواْ ٱللَّهَ عَلَىٰ مَا هَدَىٰكُمۡ وَلَعَلَّكُمۡ تَشۡكُرُونَ
১৮৫. রোযার মাস হলো এমন মাস যার মাঝে বিশেষ করে কদরের রাতে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর কুর‘আন নাযিল হওয়া শুরু হয়। আল্লাহ তা‘আলা তা নাযিল করেছেন মানব জাতির হিদায়েতের জন্য। তাতে রয়েছে হিদায়েতের সুস্পষ্ট প্রমাণাদি ও সত্য-মিথ্যার মাঝে পার্থক্যকারী উপকরণ। অতএব, কেউ সুস্থ ও মুকীম (নিজের এলাকায় অবস্থানকারী) অবস্থায় রমযান মাস পেলে সে যেন অবশ্যই রোযা রাখে। আর যে অসুস্থ - যার জন্য রোযা রাখা কষ্টকর - অথবা যে মুসাফির সে এসময় রোযা না রাখলেও চলবে। তবে রোযা না রাখলে তাকে অবশ্যই এ দিনগুলোর পরিবর্তে এর সমপরিমাণ দিন রোযা কাযা করতে হবে। আল্লাহ তা‘আলা রোযার এ বিধানের মাধ্যমে তোমাদের কাজ সহজ করে দিতে চান; কোন ধরনের কষ্ট দিতে চান না। যাতে করে তোমরা পুরো মাসের রোযার সংখ্যা ঠিক রাখতে পারো এবং রমযান মাসের শেষে বিশেষ করে ঈদের দিনে আল্লাহর মহত্ত¡ বর্ণনা করতে পারো। কারণ, তিনিই তো তোমাদেরকে রোযা রাখা ও তা পরিপূর্ণ করার তাওফীক দিয়েছেন। এমনিভাবে তোমরা যেন আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় করতে পারো। কারণ, তিনিই তো তোমাদেরকে এ পছন্দীয় ধর্মের দিশা দিয়েছেন।
Ang mga Tafsir na Arabe:
وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌۖ أُجِيبُ دَعۡوَةَ ٱلدَّاعِ إِذَا دَعَانِۖ فَلۡيَسۡتَجِيبُواْ لِي وَلۡيُؤۡمِنُواْ بِي لَعَلَّهُمۡ يَرۡشُدُونَ
১৮৬. হে নবী! আমার বান্দারা যদি আপনাকে আমার নৈকট্যলাভ ও তাদের দু‘আ কবুল হওয়া বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে তাহলে আপনি বলুন: আল্লাহ নিজেই বলছেন: নিশ্চয়ই আমি তাদের নিকটবর্তী, তাদের অবস্থা সম্পর্কে জ্ঞাত ও তাদের দু‘আ শ্রবণকারী। তাই তাদের কাউকে মাধ্যম বানানোর কোন প্রয়োজন নেই। এমনকি তাদের আওয়াজকেও সুউচ্চ করার কোন প্রয়োজন নেই। বরং আহŸানকারী যখনই আমাকে নিষ্ঠার সাথে ডাকে তখনই আমি তার ডাকে সাড়া দিয়ে থাকি। তাই তারা যেন সর্বদা আমি ও আমার আদেশের অনুগত হয়। আর নিজেদের ঈমানের উপর অটল থাকে। এটিই হলো মূলতঃ তাদের ডাকে আমার সাড়া দেয়ার একটি বিশেষ উপলক্ষ। আশা করি তারা এর মাধ্যমে নিজেদের ধর্মীয় ও দুনিয়ার সকল বিষয়ে সঠিক পথের সন্ধান পাবে।
Ang mga Tafsir na Arabe:
Ilan sa mga Pakinabang ng mga Ayah sa Pahinang Ito:
• فَضَّلَ الله شهر رمضان بجعله شهر الصوم وبإنزال القرآن فيه، فهو شهر القرآن؛ ولهذا كان النبي صلى الله عليه وسلم يتدارس القرآن مع جبريل في رمضان، ويجتهد فيه ما لا يجتهد في غيره.
ক. আল্লাহ তা‘আলা রমযান মাসকে অন্য মাসগুলোর উপর ফযীলত দিয়েছেন। সেটিকে রোযার মাস বানিয়েছেন এবং তাতে কুর‘আন নাযিল করেছেন। তাই সেটি বস্তুতঃ কুর‘আনেরই মাস। এ জন্যই নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) প্রত্যেক রমযান মাসে জিব্রীল (আলাইহিস-সালাম) এর সাথে কুর‘আনের পর্যালোচনা করতেন। উপরন্তু তিনি অন্য সময়ের চেয়ে এ সময়ে অনেক বেশি ইবাদত করতেন।

• شريعة الإسلام قامت في أصولها وفروعها على التيسير ورفع الحرج، فما جعل الله علينا في الدين من حرج.
খ. ইসলামী শরীয়তের মূল ও শাখাগত সকল বিষয়ের ভিত্তিই হলো সার্বিক উদারতা ও সহজতা। বস্তুতঃ আল্লাহ তা‘আলা ধর্মীয় ব্যাপারে আমাদের উপর কোন কঠোরতা চাপিয়ে দেননি।

• قُرْب الله تعالى من عباده، وإحاطته بهم، وعلمه التام بأحوالهم؛ ولهذا فهو يسمع دعاءهم ويجيب سؤالهم.
গ. আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দাদের খুবই নিকটে। তিনি তাদেরকে বেষ্টন করে আছেন। তিনি তাঁর বান্দাদের সম্পর্কে সার্বিক অবগত। তাই তিনি নিজেই তাদের দু‘আ শুনেন ও তা কবুল ও মঞ্জুর করেন।

 
Salin ng mga Kahulugan Surah: Al-Baqarah
Indise ng mga Surah Numero ng Pahina
 
Salin ng mga Kahulugan ng Marangal na Qur'an - Salin sa Wikang Bengali ng Al-Mukhtasar fī Tafsīr Al-Qur’an Al-Karīm - Indise ng mga Salin

Inilabas ng Markaz Tafsīr Lid-Dirāsāt Al-Qur’ānīyah (Sentro ng Tafsīr Para sa mga Pag-aaral Pang-Qur’an).

Isara